সীতাকুণ্ডে পর্যটন স্পটগুলোতে দর্শনার্থীদের ভিড়

প্রকাশিত: ১৫ আগষ্ট ২০১৯, ০৬:৩৩ পিএম
ঈদ উপলক্ষে সীতাকুল্ডের ইকোর্পাক ও বিনোদন কেন্দ্রগুলো পর্যটকদের আনাগোনায় ভরপুর। সীতাকুণ্ডের ইকোপার্কেও পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে লুকিয়ে আছে অসংখ্য দৃষ্টি নন্দন ঝিরি ,লেক, ঝর্ণা। এছাড়া ও রয়েছে কেওড়াবন বিস্টিত সমদ্র সৈকত যা পর্যটকদের কাছে খুবই প্রিয়। সরজমিনে ঘুরে দেখা যায়, ঈদউল আযহা উলেক্ষে পর্যটকদের আনাগোনায় মুখরিত থাকে পর্যটন স্পটগুলো। তবে যোগাযোগের অবস্থায় ভাল না থাকায় আসা যাওয়া করতে অনেক কষ্ট হয় অভিযোগ পর্যটকদের। সারাবছরই দেশে-বিদেশী পর্যটকরা বেড়াতে আসেন এখানে। আকাশ , পাহাড় ও ঝর্ণা মিলে মিশে একাকার আর হাতছানি দিয়ে ডাকে সমুদ্র সেই অপরুপ প্রকৃতির নাম সীতাকু-। সীতাকুল্ডে রয়েছে বাটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকোপার্ক, ইকো পার্কের ভিতরে রেয়েছে সুপ্ত ধারা ও সহ¯্র ধারা দুটি ঝর্না । এর রূপে মুগ্ধ হয়ে কবি নজরুল লিখে ছিলেন তার সেই বিখাত্য গান ‘আকাশে হেলান দিয়ে পাহাড় ঘুমাই...’। ভাটিয়ারী লেক, সানসেট পয়েন্ট, গাল্ফ , ভাটিয়ারী লেকের উপচে পড়া পানি আপনাকে শিহরিত করবে। সানসেট পয়েন্টে সূর্যাস্ত দেখার অসাধারণ সুবিধা রয়েছে। বাংলাদেশের কাশ্মীর নামে খ্যাত গুলিয়াখালী বিচ একদিকে দিগন্তজোড়া সাগর জলরাশি আর অন্য দিকে কেওড়া বন এই সাগর সৈকতকে করেছে অনন্য। এখানে পাওয়া যাবে সোয়াম্প ফরেস্ট ও ম্যানগ্রোভ । উপজেলায় রয়েছে অনেক ছোট-বড় ঝর্ণা । পর্যটন স্পট গুলোতে আসা যাওয়ার পথ সহজ ও পর্যটকদের থাকার জন্য আবাসিক ব্যবস্থা করা গেলে আরো বেশি করে পর্যটক আসাবে বলে স্থানীদের ধারনা।

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পাঠকের মন্তব্য: