বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় দেশরত্ন শেখ হাসিনা অদ্বিতীয়

প্রকাশিত: ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ০৯:৫১ পিএম
ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নাঈম: বাংলাদেশ এবং দক্ষিণ এশিয়ার সীমানা পেরিয়ে দেশরত্ন শেখ হাসিনা এখন বিশ্ব রাজনীতিতে একজন প্রশংসনীয় এবং অনুকরণীয় রাষ্ট্রনায়ক। তাঁর অর্জনের খাতা এতটাই সমৃদ্ধ যে ছোট একটা কলামে সেসব তুলে ধরা বেশ কঠিন। গতকাল ছিলো বাংলাদেশের চারবারের প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার ৭৩ তম জন্মদিন। তাঁর জীবনের এই বিশেষ দিনটিতে তাকে নিয়ে দু‘কলম লেখার চেষ্টা করেছি। শেখ পরিবারের সন্তান হিসেবে তাঁকে আর দশজন মানুষের চেয়ে একটু বেশিই কাছ থেকে দেখার সৌভাগ্য হয়েছে। ছোট বেলা থেকেই তাঁকে দেখেছি নীতি আদর্শ থেকে কখনই বিচ্যুত হতেন না। একটা সুশৃঙ্খল জীবন যাপনে অভ্যস্ত থেকেছেন সবসময়। ফযরের নামাজ দিয়ে দিন শুরু করতেন। সময় সুযোগ হলেই কোরআন পাঠ করতেন। মোট কথা বাঙালী মুসলিমদের জন্য একটা আদর্শ জীবন যাপন। যেটা আমাদের সকলের জন্য অনুসরণীয় ও অনুকরণীয়। বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জের বিখ্যাত টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বেগম ফজিলাতুন্নেছার পাঁচ সন্তানের মধ্যে শেখ হাসিনা সবার বড়। তার রাজনৈতিক কর্মজীবন প্রায় চার দশকেরও বেশি সময়ের। বাংলাদেশের প্রথম বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা ১৯৮৬-১৯৯০ ও ১৯৯১-১৯৯৫ পর্যন্ত বিরোধী দলের নেতা এবং ১৯৯৬-২০০১ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন । ১৯৮১ সালে স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর থেকে তিনি আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে জনগণের বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতাসীন হন। এরপর ২০১৪ সালে তৃতীয় ও ২০১৯ সালে রেকর্ড চতুর্থবারের মত সরকার গঠন করেন। দেশরত্ন শেখ হাসিনার সফলতার পথটা মোটেও সহজ ছিলো না। তাঁকে পারি দিতে হয়েছে বন্ধুর এক পথ। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হলে দুঃস্বপ্নের শুরু হয় তাঁর জীবনে। নারকীয় হত্যাযজ্ঞের সেই রাতে ছোট বোন শেখ রেহানার সাথে প্রবাসে অবস্থান করায় প্রাণে বেঁচে যান বাংলার মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের অগ্রদূত দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা। ১৫ আগস্ট কালো রাতের সেই দুঃস্বপ্ন কাটিয়ে উঠা মোটেও সহজ ছিলো না তাঁর জন্য। কারণ ৭১ এর পরাজিত শক্তিরা তার দেশে আসার সকল রাস্তাই বন্ধ করে রেখেছিলেন। মহান জাতীয় সংসদে আমার বাবা শেখ ফজলুল করিম সেলিম তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনার প্রস্তাব করলে দেশরত্নের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দাড় উন্মোচিত হয়। অবশেষে বাংলার মানুষের প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে ১৯৮১ সালের ১৭ মে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন বঙ্গবন্ধু তনয়া শেখ হাসিনা। সেদিন ঢাকার কুর্মিটোলা বিমানবন্দরে বৈরী আবহাওয়াকে উপেক্ষা করেও লাখো জনতা তাঁকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত হয়েছিলেন। তাঁর বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনে ওই দিনটাই ছিলো টার্নিং পয়েন্ট। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। ১৯৮১ সালের ১৪, ১৫ ও ১৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার ঐতিহাসিক হোটেল ইডেনে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিল অধিবেশনে শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে তাকে সর্বসম্মতিক্রমে আওয়ামী লীগের সভানেত্রী নির্বাচিত করা হয়। ১৯৮১ সালের ঐতিহাসিক ১৭ মে দীর্ঘ নির্বাসিত জীবনশেষে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে লাখো জনতার উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, বাংলার মানুষের মুক্তি সংগ্রামে অংশ নেওয়ার জন্য আমি দেশে এসেছি। আওয়ামী লীগের নেত্রী হওয়ার জন্য আসিনি। দেশে প্রত্যাবর্তনের পর থেকে গত ৩৮ বছরে প্রতিনিয়ত মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে দীর্ঘ লড়াই-সংগ্রাম চালিয়ে শেখ হাসিনা আজ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির ঐক্যের প্রতীকে পরিণত হয়েছেন। সংকটাপন্ন আওয়ামী লীগকে শুধু ঐক্যবদ্ধই নয়, শক্তহাতে হাল ধরে আওয়ামী লীগকে দেশের সর্ববৃহত্ একক বৃহত্তম জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন। একে একে ১৯ বার তাঁকে হত্যার জন্য ষড়যন্ত্র করা হয়েছে। কখনও ঘাতকের বুলেট কখনও যুদ্ধের ময়দানে ব্যবাহৃত ভয়ঙ্কর সেই গ্রেনেড। সেইসব দুঃসহ মুহূর্তু কাটিয়ে তিনি এখন বাংলাদেশের উন্নয়নের রুপকার। বাংলাদেশের রাজনীতিতে তাঁর চলার পথটা মোটেও সহজ ছিলো না।কখনও স্বৈরাচার পতনের আন্দোলন, কখনও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন। যারই ধারাবাহিকতায় ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে প্রথম বারের মত প্রধানমন্ত্রী হন দেশরত্ন শেখ হাসিনা। দেশ তখনও উন্নয়নের মহাসড়ক দূরে থাক পাকা সড়কেও যেতে পারেনি। দেশকে উন্নয়নের পথে আনতে বঙ্গবন্ধুর অধরা সোনার বাংলা গড়তে কাজ শুরু করেন তিনি। কিন্তু ২০০১ সালের নির্বাচনে দেশি-বিদেশি চক্রান্তে আবারও স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি জামাত-বিএনপির কাছে ক্ষমতা চলে গেলে ফিরে আসে দুঃসময়। ২০০৪ সালের ২১শে আগস্ট বাংলাদেশের ইতিহাসের ন্যাক্কাজরনক ঘটনা ঘটিয়ে গ্রেনেড হামলা করে তারেক-পিন্টু বাবর গংরা। বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে সে হামলার উদ্দেশ্যই ছিলো শেখ হাসিনাকে হত্যা করে এই দেশে মুক্তিযদ্ধের পক্ষের শক্তিকে রাজনীতি থেকে দূরে সড়িয়ে দেয়ার। কিন্তু সৃষ্টিকর্তার অলৌকিকতা আর নেতা কর্মীদের জীবনবাজিতে সেদিন প্রাণে বেঁচে যান দেশরত্ন শেখ হাসিনা। ওই দিনটিতেই বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটা নতুন অধ্যায়ের শুরু হয়। কারণ দেশের মানুষের মাঝে একটা উপলব্ধি আসে- যারা প্রকাশ্যে যুদ্ধে ব্যবহৃত গ্রেনেড দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সমৃদ্ধ একটা দলকে ধ্বংস করে দিতে চায় তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী নয়। তারা পাকিস্তানী এজেন্ট। এরপরের ইতিহাস শেখ হাসিনার ইতিহাস। এরপরের ইতিহাস বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের ইতিহাস। টানা ৩ বার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়ে দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশকে নিয়ে গেছেন উন্নয়নের মহাসড়কে। গত ৬ বছর ধরেই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে বিশ্বের সেরা ৫ টি দেশের একটি বাংলাদেশ। এই সময়ে উন্নয়নের সবগুলো সূচকে পাকিস্তানকে পেছনে ফেলা দেশের নামও বাংলাদেশ। পৃথিবীর ইতিহাসে আর কোন রাষ্ট্রনায়ককে এতবার হত্যার চেষ্টা করে নি আর কোন দেশের রাজনৈতিক বিরোধীপক্ষ। বাংলার মানুষের ভাগ্য যার হাত ধরে বদলে যাবে তাঁর বিনাশ করবে সাধ্য আছে কার? দেশের মানুষের ভালোবাসাকে পূঁজি করে তিনি এখন চারবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী। ফোর্বস সাময়িকীর দৃষ্টিতে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ১০০ নারীর তালিকায় ২০১৭ সালে তাঁর অবস্থান ছিল ৩০তম এবং ২০১৮ সালে ২৬তম। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেশরত্ন কতটা সফল, সৎ ও আদর্শিক সেটা জানতে হলে আমাদের আন্তর্জাতিকভাবে এই দুটি সংস্থার স্বীকৃতি জানতে হবে। ২০১৭ সালের নভেম্বর মাসে প্যারাডাইস পেপারস আর পানামা পেপারসের পর এবার পিপলস অ্যান্ড পলিটিকস, বিশ্বের পাঁচজন সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানকে চিহ্নিত করেছেন, যাদের দুর্নীতি স্পর্শ করেনি, বিদেশে কোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নেই, উল্লেখ করার মতো কোনো সম্পদও নেই। বিশ্বের সবচেয়ে সৎ এই পাঁচজন সরকারপ্রধানের তালিকায় তৃতীয় স্থানে আছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অন্যদিকে ২০১৮ সালের মার্চ মাসে আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন গবেষণা সংস্থা দ্য স্ট্যাটিসটিক্স শেখ হাসিনাকে বিশ্বের দ্বিতীয় সেরা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মনোনীত করে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অধরা স্বপ্ন সোনার বাংলা ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশের রুপকার দেশরত্ন শেখ হাসিনা। বার্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনে নানান চড়াই উতরাই আর ঘাত-প্রতিঘাতের সেই বন্ধুর পথ পেরিয়ে এসে শেখ হাসিনা এখন উন্নয়নের রোল মডেল। ২০০৯ সালে দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় এসেই দেশকে নিয়ে যান উন্নয়নের মহাসড়কে। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। টানা দশ বছর ক্ষমতায় থেকে উন্নয়নের প্রতিটি সূচকে করেছেন বিস্ময়কর অগ্রগতি। ৭.৫ বিলিয়ন ডলারের রিজার্ভকে নিয়ে গেছেন ৩৩ বিলিয়ন ডলারে। ২০০৯ সালে দেশে দারিদ্র্যের হার ছিলো ৩১.৯ শতাংশ। গত ১০ বছরে সেই হার কমে ২০১৯ সালে এসে দাঁড়িয়েছে ২১.৯ শতাংশ। এই ১০ বছরে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে জাতিসংঘের হিসেবে উন্নয়নশীল ও বিশ্বব্যাংকের হিসেবে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। তার সুযোগ্য নেতৃত্বেই নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মান কাজ প্রায় শেষের পথে। রুপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, কর্ণফুলী ট্যানেল, মেট্রো রেলের মত মেগা প্রজেক্টের কাজও এগিয়ে চলছে আপন গতিতে। দেশরত্ন শেখ হাসিনা শুধুমাত্র উন্নয়ন অগ্রযাত্রাতেই থেমে নেই। দেশে যখন দুর্নীতি সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করে ঠিক তখনই দলের ভেতরেই দুর্নীতিবাজ, চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজদের দৌড়াত্ব কমাতে শুদ্ধি অভিযান পরিচালনা করছেন। কতটুকু রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকলে ক্ষমতায় থেকেও নিজ দলের অঙ্গ সংগঠনে এরকম শদ্ধিঅভিযান পরিচালনা করা যায় সেটা অবশ্যই এদেশের রাজনীতিতে দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই কোনো রকম যুদ্ধ-সংঘাত বা বৈরিতা ছাড়াই দুই প্রতিবেশী ভারত ও মিয়ানমারের বিপক্ষে সমুদ্র বিজয় নিশ্চিত করে বাংলাদেশ। দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা সিটমহল সমস্যার সমাধানও করে দিয়েছেন দেশরত্ন শেখ হাসিনা। ২০১৪ সালে ইউনেস্কো তাকে ‘শান্তির বৃক্ষ’ ও ২০১৫ সালে নারীর ক্ষমতায়নের জন্য তাকে রিজিওনাল লিডারশিপ পুরস্কারে ভূষিত করে। জাতিসংঘ পরিবেশ উন্নয়ন কর্মসূচি দেশে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পরিবেশ এবং টেকসই উন্নয়নে অসামান্য অবদান রাখার জন্য লিডারশিপ ক্যাটাগরিতে শেখ হাসিনাকে তাদের সর্বোচ্চ পুরস্কার‘চ্যাম্পিয়ন অব দ্যা আর্থ-২০১৫’ পুরস্কারে ভূষিত করে। শেখ হাসিনার অর্জনের সবচেয়ে বড় স্বীকৃতি এসেছে ব্রিটিশ মিডিয়া থেকে। যুক্তরাজ্যের টেলিভিশন চ্যানেল -৪ মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘মাদার অব হিউম্যানিটি‘ খেতাবে ভূষিত করেছেন। তুরস্কের প্রেসিডডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বঙ্গবন্ধু তনয়াকে ‘বিরল মানবতাবাদী নেতা‘ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। ২০০৯ সালে ভারতের ইন্দিরা গান্ধী মেমোরিয়াল ট্রাস্ট শান্তি ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অসামান্য ভূমিকা পালনের জন্য শেখ হাসিনাকে ইন্দিরা গান্ধী পুরস্কারে ভূষিত করে। এছাড়া তিনি বৃটেনের গ্লোবাল ডাইভারসিটি পুরস্কার এবং দুইবার সাউথ সাউথ পুরস্কারে ভূষিত হন। আজ দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিনে বাংলার আপামর জনসাধরণের পক্ষ থেকে তার প্রতি অনেক অনেক শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করছি সেই সাথে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় তাঁর উত্তর উত্তর সাফল্য কামনা করছি। লেখক: ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নাঈম, কার্য নির্বাহী সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী যুব লীগ। (খোলা কলামে প্রকাশিত সব লেখা একান্তই লেখকের নিজস্ব মতামত। এর সাথে পত্রিকার কোন সম্পর্ক নেই)

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পাঠকের মন্তব্য: