টানা ৫০ বছর ধরে প্রতিদিন বার্গার খেয়ে বিশ্বরেকর্ড
বর্তমান জাংকফুডের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় বার্গার। বার্গার খেতে অনেকেই ভালোবাসেন। কিন্তু এই খাবার খেয়ে জীবনের প্রায় অর্ধেকের বেশি সময় কাটিয়ে দেওয়া- সত্যিই বিষয়টা অদ্ভুত এবং একই সঙ্গে ভাবায়ও। আর সেটা যদি হয় টানা ৫০ বছর এবং কেউ একজন যদি তখন দুবেলা ৩২ হাজারের ও বেশি বার্গার খেয়ে বছরের পর পছর কাটিয়ে ফেলেন, তাহলে সত্যিই চমকে যাওয়ার মতো। একদিন-দুদিন নয়, টানা ৫০ বছর ধরে এক ব্যক্তি প্রতিদিন বার্গার খেয়ে যাচ্ছেন। শুনতে অবিশ্বাস্য লাগলেও এমনি একজন বার্গারপ্রেমী আছেন যুক্তরাষ্ট্রে। বিগত ৫০ বছরে ৩২ হাজার ৩৪০ টি বার্গার খেয়ে তিনি গড়েছেন বিশ্বরেকর্ডও।
গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের অফিসিয়াল ইনস্টাগ্রাম পেজে সম্প্রতি তথ্যটি নিশ্চিত করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের হুইসকনসেন নিবাসী ডন গোর্সকে ১৯৭২ সালের মে মাসে প্রথম বার বিশেষ একটি বার্গার খেয়েছিলেন। বার্গারটি খেয়ে তার এতটাই ভাল লেগে যায় যে, এরপর থেকে প্রতিদিনই সেই একই বার্গার খাওয়া শুরু করেন তিনি। সেই থেকে ওই বিশেষ ধরনের বার্গার খাওয়া বন্ধ করেননি ডন গোর্সকে। এ বছর মে মাসেই বার্গার খাওয়া শুরুর সুবর্ণজয়ন্তী পালন করেন ডন। বার্গার সংস্থার তরফ থেকেও ব্যবস্থা করা হয়েছিল বিশেষ সংবর্ধনার।
গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের অফিসিয়াল পেজে বলা হয়েছে, ১৭ মে ২০২২ এ প্রতিদিন বার্গার খাওয়ার ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন করেছেন ডন গোর্সকে। এর মধ্যে মাত্র আট দিন বাদে প্রতিদিনই তিনি বার্গার খেয়েছেন।ওই ওয়েবসাইট অনুসারে, ডন গোর্সকে মনে করেন বিগ ম্যাক বার্গার 'বিশ্বের সেরা বার্গার'। সেই কারণেই তিনি প্রায় ৫০ বছর ধরে প্রতিদিন একটি করে বার্গার খান। কখনও আবার দুটিও খান। বার্গার খাওয়া প্রসঙ্গে গোর্সকে জানিয়েছেন, তিনি যদি এক বার কোনও খাবার পছন্দ করেন, তবে সেই খাবারটিই খেতে থাকেন এক টানা। যত দিন বাঁচবেন, তত দিনই তিনি রোজ এই বার্গার খেয়ে যেতে চান বলেও জানিয়েছেন।
বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
এডিটর ইন চিফ: আমিরুল ইসলাম আসাদ
বাড়ি#৩৫/১০, রোড#১১, শেখেরটেক, ঢাকা ১২০৭
ই-মেইলঃ [email protected]
ফোনঃ (০২) ৫৮১৫৭৭৪৪
নিউজ রুমঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯১
মফস্বল ডেস্কঃ ০১৫৫২৫৯২৫০২
বার্তা প্রধানঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯০
মার্কেটিং ও সেলসঃ ০৯৬১১১২০৬১২
ইমেইলঃ [email protected]
পাঠকের মন্তব্য: