শান্তিনগরের এক মেয়ে আমার ছবি আঁকা বালিশে ঘুমায় : জায়েদ খান

ঢাকাই সিনেমার আলোচিত অভিনেতা ও শিল্পী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান। সারাদেশে তার অসংখ্য ভক্ত। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনের মুখোমুখি হয়েছিলেন এই অভিনেতা। আর সেখানে তিনি ভক্তদের সাথে ঘটা বেশকিছু মজার অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন।
প্রতি মেয়েভক্তদের আগ্রহ কেমন- এক প্রশ্নের জবাবে জায়েদ জানান, ‘একটা মেয়ে আছে শান্তিনগরে। নাম বলব না। সে আমার ছবি দিয়ে অ্যাম্বুশ করে বালিশের কাভার বানিয়ে তার ওপর প্রতিদিন ঘুমায়। আমার ভালো লাগে। তিনি আরো জানান, ‘ একটা মেয়েকে বলেছিলাম আমার জন্য কী করতে পারো? সে হাত কেটে টিস্যুর ওপর জায়েদ খান লিখে ইনবক্সে পাঠিয়েছে। ’
এসময় জায়েদ খান এ ধরনের আরো বেশ অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। অভিনেতা জানান, ‘এক মেয়ে আমাকে ফোন করে বলে, আপনি যদি আমার সঙ্গে কথা না বলেন, তাহলে আমি কিন্তু পাবনা চলে যাব। সে আমার সঙ্গে প্রেম করতে চায়- এমনও না। শুধু কথা বললেই হবে। মেয়েটার বাড়ি অন্যদিকে। আমি একটু ফাজলামো করেছি, সে সত্যিই পাবনার হেমায়েতপুর চলে গেছে। সেখানে গিয়ে সে দাঁড়িয়ে আছে। আমাকে বলেছে, আপনি বললে ভর্তি হয়ে যাব। আমি বলেছি, গো ব্যাক ইয়োর হোম। পরে তাঁর মায়ের সঙ্গেও কথা বলেছি। ’এমন আরো অনেক ঘটনা রয়েছে বলে জানালেন এই অভিনেতা।
এছাড়া জায়েদ খানের এত শত্রু কেন? এই প্রশ্নের জবাবে জায়েদ খান বলেন, ‘ভালো কাজ যারা করে তাদের শত্রুর অভাব নেই। শত্রুতা বানানোর জন্য মারামারি করার দরকার নেই। কিছু কিছু ভালো কাজ করো, এমনিতেই শত্রু হয়ে যাবে। যারে দেখতে নারি তার চলন বাঁকা! আমার ভালো কাজগুলোই দেখতে ভালো লাগে না। আমি কেন এত অল্প সময়ে ভালো কাজ করেছি, কেন শিল্পীদের মধ্যমণি হয়েছি। কেন এত বড় বড় শিল্পী আমাকে পছন্দ করেন? এটাই সমস্যা। কেন আমার নাম-যশ হয়ে গেছে, কেন মানুষ আমাকে চিনতেছে, কেন আমি বডিগার্ড নিয়ে চলি, কেন আমি একটা ভালো গাড়ি নিয়ে চলি? এটা জাস্ট ঈর্ষা। ’
রেজানুল/সা.এ
বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
এডিটর ইন চিফ: আমিরুল ইসলাম আসাদ
বাড়ি#৩৫/১০, রোড#১১, শেখেরটেক, ঢাকা ১২০৭
ই-মেইলঃ [email protected]
ফোনঃ (০২) ৫৮১৫৭৭৪৪
নিউজ রুমঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯১
মফস্বল ডেস্কঃ ০১৫৫২৫৯২৫০২
বার্তা প্রধানঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯০
মার্কেটিং ও সেলসঃ ০৯৬১১১২০৬১২
ইমেইলঃ [email protected]

পাঠকের মন্তব্য: