পেলের মরদেহের পাশে ফিফা সভাপতির হাস্যোজ্জ্বল সেলফি!

পেলের মরদেহ বহনকারী উন্মুক্ত কফিনের পাশে হাসিমুখে সেলফি তুলে ব্যাপক সমালোনার জন্ম দিয়েছেন ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো। পেলের শেষকৃত্যে গিয়ে কফিনের পাশে দাঁড়িয়েই এসময় হাসিমুখে ভক্তদের ছবি সাথে সেলফিবন্দি হতে দেখা গেছে তাকে। এমন শোকাবহ পরিবেশে ইনফান্তিনোর সেলফি তোলা নিয়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোতে চলছে তীব্র সমালোচনা।
মৃত্যুর আগে পেলে বলে গিয়েছিলেন, সান্তোসের মাঠে যেন অবশ্যই নিয়ে যাওয়া হয় তার শব। ক্যারিয়ারের শুরু থেকে ১৮টি বছর তিনি খেলেছেন যে সান্তোসের হয়েই। ফুটবলের রাজার শেষ ইচ্ছে পূরণে সান্তোসের মাঠ বেলমিরোতে ২৪ ঘণ্টার জন্য রাখা হয় কালো মানিকের নিথর দেহ। সেখানেই তাকে শেষ শ্রদ্ধা জানান তার ভক্ত সমর্থক ও সংগঠকরা। আর সেখানেই নতুন সমালোচনার জন্ম দিলেন ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো।
জানা গেছে, শ্রদ্ধা জানাতে এসে পেলের খোলা কফিনের সামনে দাঁড়িয়ে হঠাৎই নিজের মুঠোফোন বের করেন ইনফান্তিনো। এরপর সেখানে দাঁড়ানো এক ব্যক্তির সঙ্গে সেলফি তুলতে দেখা যায় তাকে। ঠিক সেসময়ই অন্য আরেক ব্যক্তি আসেন ফিফা সভাপতির সঙ্গে ছবি তুলতে। হাসিমুখে ইনফান্তিনো পূরণ করেন সে আবদারও।
এরপর, পেলের কফিনের পাশে দাঁড়িয়ে একে একে বেশ কয়েকজনের সঙ্গে ছবি ও সেলফি তোলেন ফিফা সভাপতি। তার হাসিমুখে তোলা সেসব ছবি জন্ম দিয়েছে বিতর্কের। নেটিজেনরাও মুখর তীব্র সমালোচনায়। যদিও সে সময় পেলের স্ত্রী ও ছেলেকে স্বান্তনা দিতে দেখা গেছে ইনফান্তিনোকে।
শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে নিজের বক্তব্যে বিশ্বের সব দেশকে পেলের নামকরণে স্টেডিয়াম নির্মাণের আহ্বান জানিয়ে আলোচনায় আসেন ইনফান্তিনো।
এর আগে, কিছুদিন আগেও কাতার বিশ্বকাপে তার সংবাদ সম্মেলন জন্ম দিয়েছিলো নানান বিতর্কের। এমনকি ফাইনাল শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে মেসিকে ধরে ট্রফির কাছে নিয়ে যাওয়ার ঘটনায়ও সমালোচিত হয়েছিলেন ফিফা সভাপতি।
না.হাসান/সাএ
বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
এডিটর ইন চিফ: আমিরুল ইসলাম আসাদ
বাড়ি#৩৫/১০, রোড#১১, শেখেরটেক, ঢাকা ১২০৭
ই-মেইলঃ [email protected]
ফোনঃ (০২) ৫৮১৫৭৭৪৪
নিউজ রুমঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯১
মফস্বল ডেস্কঃ ০১৫৫২৫৯২৫০২
বার্তা প্রধানঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯০
মার্কেটিং ও সেলসঃ ০৯৬১১১২০৬১২
ইমেইলঃ [email protected]

পাঠকের মন্তব্য: