তুমিও তো বাবা কে ভালবেসে পালিয়ে বিয়ে করছো!

রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলার হাবাসপুর ইউপির চরঝিকড়ী পশ্চিমপাড়া গ্রামে প্রেমিক সবুজ বিশ্বাস (২২) এর বাড়ীতে বিয়ের দাবীতে স্কুল পড়ুয়া প্রেমিকা (১৪) অবস্থান করছে। গত ১৫ জানুয়ারী রবিবার সকাল হতে ওই প্রমিকা তার প্রেমিক সবুজ আলী বিশ্বাসর বাড়ীতে অবস্থান করছে। প্রেমিক সবুজ আলী বিশ্বাস হাবাসপুর ইউপির চরঝিকড়ী পশ্চিমপাড়া গ্রামের আলেক আলী বিশ্বাসের ছেলে সে পাংশা সরকারী কলেজের শিক্ষাথী। প্রেমিকা ইশিতা একই উপজেলার যশাই ইউপির উদয়পুর গ্রামের মেয়ে সে উদয়পুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রী সে।
সরেজমিনে উপজেলার হাবাসপুর ইউনিয়নের চরঝিকড়ী পশ্চিম পাড়া গ্রামে আলেক বিশ্বাসের বাড়ীর নিকটে যেতে দেখা যায় উৎসুক জনতার ভীর। জানতে চাইলে বেশ কয়েকজন বলেন পাশ্ববর্তী উদয়পুর গ্রামের স্কুল পড়ুয়া মেয়ে বিয়ের দাবীতে প্রেমিক সবুজ বিশ্বাসের বাড়ীতে অবস্থান করছে।
ওই স্কুল ছাত্রীর সাথে কথা হলে তিনি জানান প্রায় ২ বছর আগে থেকেই আমাদের মধ্যে ভালবাসার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। আমরা একে অপরকে গভীর ভাবে ভালবাসি এবং কেউ কাউকে ছাড়া বাঁচবো না। ইশিতা জানান এই ছেলেকে ভালবাসার কারনে আমার বাবা মা শুধু শুধু থানা পুলিশ দিয়ে একাধীক বার হয়রানী করছে তাকে। ওই শিক্ষার্থী আরো বলেন- আমার নিজের ইচ্ছায় আমার ভালবাসার মানুষের বাড়ীতে এসেছি এবং তাকে বিয়ে করে সংসার করতে চাই।
ওই স্কুল শিক্ষার্থীর মা তার মেয়েকে ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য অনেকবার অনুরোধ করছে, মেয়ে তার মায়ের কোন কথাই শুনছে না এবং সে তার মাকে উদ্দ্যেশ করে বলছে তুমিও তো বাবা কে ভালবেসে পালিয়ে বিয়ে করছো। সুতারাং আমি করছি তাতে দোষ কি?
ওই স্কুল ছাত্রীর মা জানান এ বাড়ী হতে আমার মেয়ে কে ফিরে নেওয়ার চেষ্টা করছি। এ সংবাদ লেখাকালীন ওই প্রেমিকা স্কুল শিক্ষার্থী প্রেমিকের বাড়ীতেই অবস্থান করছেন বলে জানাগেছে। তবে প্রেমিকের বাড়ীর কারোর সঙ্গে কথা বলার চেষ্ঠা করেও পাওয়া যায়নি।
বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
এডিটর ইন চিফ: আমিরুল ইসলাম আসাদ
বাড়ি#৩৫/১০, রোড#১১, শেখেরটেক, ঢাকা ১২০৭
ই-মেইলঃ [email protected]
ফোনঃ (০২) ৫৮১৫৭৭৪৪
নিউজ রুমঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯১
মফস্বল ডেস্কঃ ০১৫৫২৫৯২৫০২
বার্তা প্রধানঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯০
মার্কেটিং ও সেলসঃ ০৯৬১১১২০৬১২
ইমেইলঃ [email protected]

পাঠকের মন্তব্য: