
বিশ্ব ফুটবলের নজরকাড়া লড়াই উয়েফা ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু হচ্ছে আগামী বছর। পুরুষদের ফুটবলে ইউরোপের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণে লড়বে ২৪টি দল। ইউরোপের ওই লড়াই দেখতে মুখিয়ে থাকে সারাবিশ্ব। আর মর্যাদার ওই লড়াইয়ে অফিসিয়াল পার্টনার ও স্মার্টফোন স্পন্সর হিসেবে থাকছে গ্লোবাল স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ভিভো।
আগামী বছর ১৪ জুন থেকে ১৪ জুলাই জার্মানিতে অনুষ্ঠিত হবে উয়েফা ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ। ভিভোর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ফুটবল ভক্তদের সাথে যোগ দিতে পেরে ভিভো রোমাত। অফিসিয়াল পার্টনার এবং অফিসিয়াল স্মার্টফোন হিসেবে, ভিভো বিশ্ব ফুটবলের মে তার অত্যাধুনিক স্মার্টফোন প্রযুক্তি প্রদর্শন করবে। অফিসিয়াল পার্টনার হিসেবে ভিভো উয়েফা এর সাথে প্রতিটি খেলার পরে "প্লেয়ার অফ দ্য ম্যাচ" অনুষ্ঠান উপস্থাপন করবে।
স্মার্টফোনে ক্যামেরা প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করে এরইমধ্যে বিশ্বে সাড়া ফেলেছে ভিভো। সম্প্রতি বাংলাদেশে আসা ভিভো ভি২৯ ও ভি২৯ই তে আছে স্মার্ট অরা লাইট প্রযুক্তি। যা পোট্রের্ইট ফটোগ্রাফিতে নিয়ে এসেছে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা আরও নিখুঁতভাবে আকর্ষণীয় ছবি তুলতে পারবেন।
ইউরোপের শ্রেষ্ঠত্বের ওই আসরের বয়স তখন ছিল ৬০ বছর। ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ওই আসরে শিরোপা জিতে নেয় ইতালি। মানসম্মত ও আকর্ষনীয় ছবি তুলতে ভিভো সব ধরনের উদ্যোগ নেয়। যাতে ব্যবহার করা হয় অত্যাধুনিক প্রযুক্তি। এসব উদ্যোগ আনন্দ বাড়িয়ে দেয় ফুটবলভক্তদের। ওই আসরে একজন ভক্ত ভিভোর উদ্যোগে সুযোগ পায় ফাইনাল উপভোগ করার।
ভিভো প্রসঙ্গে:
ভিভো একটি প্রযুক্তিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান যা মানুষের চাহিদাকে প্রাধান্য দিয়ে স্মার্ট ডিভাইস ও ইন্টেলিজেন্ট সার্ভিসের মাধ্যমে পণ্য উৎপাদন করে। মানুষ আর ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করাই প্রতিষ্ঠানটির উদ্দেশ্য। অনন্য সৃজনশীলতার মাধ্যমে ভিভো ব্যবহারকারীদের হাতে যথোপযুক্ত স্মার্টফোন ও ডিজিটাল আনুষাঙ্গিক তুলে দিচ্ছে। প্রতিষ্ঠানের মূল্যবোধকে অনুসরণ করে ভিভো টেকসই উন্নয়ন কৌশল বাস্তবায়ন করেছে; সমৃদ্ধ ও দীর্ঘস্থায়ী বিশ^মানের প্রতিষ্ঠান হওয়াই যার ভিশন।
স্থানীয় মেধাবী কর্মীদের নিয়োগ ও উন্নয়নের মাধ্যমে শেনজেন, ডনগান, নানজিং, বেজিং, হংঝু, সাংহাই, জিয়ান, তাইপে, টোকিও এবং সান ডিয়াগো এই ১০টি গবেষণা ও উন্নয়ন কেন্দ্রে (আরএন্ডডি) কাজ করছে ভিভো। যা স্টেট—অফ—দ্য—আর্ট কনজ্যুমার টেকনোলজির উন্নয়ন, ফাইভজি, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ইন্ডাস্টি্রয়াল ডিজাইন, ফটোগ্রাফি এবং আসন্ন প্রযুক্তির ওপর কাজ করে যাচ্ছে। চীন, দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় ভিভোর পাঁচটি প্রোডাকশন হাব আছে (ব্র্যান্ড অথোরাইজড ম্যানুফ্যাকচারিং সেন্টারসহ) যেখানে বছরে প্রায় ২০০ মিলিয়ন স্মার্টফোন বানানোর সামর্থ্য আছে। এখন পর্যন্ত ৬০টিরও বেশি দেশে বিক্রয়ের নেটওয়ার্ক আছে ভিভোর এবং বিশ^জুড়ে ৪০০ মিলিয়নের বেশি ভিভো স্মার্টফোন ব্যবহারকারী রয়েছে।
সালাউদ্দিন/সাএ
সর্বশেষ খবর
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এর সর্বশেষ খবর