
বিদায় নিয়েছে ২০২৩ সাল। নতুন বছরে মুসলমানদের শবে বরাত, রমজান, শবে কদর ও ঈদের মতো ধর্মীয় বিধান পালন করতে হবে আগের মতোই ধারাবাহিক নিয়মে।
ইবাদতের প্রতি মানুষকে আগ্রহী করে তুলতে বছরের বিশেষ বিশেষ কিছু দিনে ইবাদতের আলাদা ফজিলত বর্ণিত হয়েছে। যেমন, শবে কদর, শবে বরাত, আশুরার দিনে নফল ইবাদতের ক্ষেত্রে বিশেষ ফজিলতের কথা বর্ণিত হয়েছে হাদিসে।
২০২৪ সালের শবে বরাত, রমজান, শবে কদর, ঈদ ও হজের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিধানগুলো কবে, কত তারিখে পালন করতে হবে জেনে রাখার সুবিধার জন্য এখানে সম্ভাব্য তারিখ তুলে ধরা হলো-
>>শব-ই-বরাত-২৬ ফেব্রুয়ারি, (সোমবার)। >>বিশ্ব ইজতেমা- ২-৪ ফেব্রুয়ারি ও ৯-১১ ফেব্রুয়ারি। >>শব-ই-মেরাজ- ৯ ফেব্রুয়ারি।
>>রমজান -১১ মার্চ, (সোমবার,শাবান মাসের শেষে রমজানের চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে তারিখ পরিবর্তন হতে পারে।)
>>জুমাতুল বিদা- ৫ এপ্রিল, (শুক্রবার)। >>শব-ই-কদর- ৬ এপ্রিল, (শনিবার)।
>.ঈদুল ফিতর- ১০ অথবা ১১ এপ্রিল, (বুধ-বৃহস্পতিবার, চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে।)। >>ঈদুল আজহা- ১৬ অথবা ১৮ জুলাই, (রোববার-মঙ্গলবার, চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে।)।
>> হজ- চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে ১৫ জুন থেকে শুরু হতে পারে। >>আশুরা - ১৭ জুলাই, (বুধবার)। >>ঈদে মিলাদুন্নবী- ১৬ সেপ্টেম্বর, (সোমবার)।
রমজান, ঈদ, হজ, শবে বরাত, শবে কদর, শবে মেরাজ, আশুরার দিনগুলো মূলত চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে। ইসলামি ক্যালেন্ডারের প্রত্যেক মাস শুরুর তারিখ চাঁদ দেখা সাপেক্ষে নির্ধারিত হয়।
এখানে ক্যালেন্ডারে উল্লেখিত সরকারি ছুটির সম্ভাব্য তারিখের ভিত্তিতে রমজান, ঈদ ও অন্যান্য বিশেষ ইবাদতের দিনগুলো তুলে ধরা হয়েছে। আরবি মাাসে চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে তারিখ পরিবর্তন হতে পারে।
সর্বশেষ খবর