• ঢাকা
  • ঢাকা, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫
  • শেষ আপডেট ১ ঘন্টা পূর্বে
এহসানুল হক মিয়া
ফরিদপুর প্রতিনিধি
প্রকাশিত : ২০ মে, ২০২৫, ০১:৩৫ দুপুর

নগরকান্দায় নয় দশকেও উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি প্রাথমিক বিদ্যালয়টিতে

ছবি: প্রতিনিধি, বিডি২৪লাইভ

ফরিদপুরের নগরকান্দায় নয় দশকেও উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি ঐতিহ্যবাহী ১৮ নং জুঁঙ্গুরদী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ।

১৯৩৮ সালে স্থাপিত উপজেলার লস্করদিয়া ইউনিয়নের এই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের খেলাধুলা ও অ্যাসেম্বলির জন্য নেই একটি সমতল মাঠ ও সীমানা প্রাচীর।

ব্যস্ততাপূর্ণ প্রধান সড়কের পাশে অবস্থিত এই বিদ্যালয়ের ছোট ছোট সোনামণিদের নিরাপত্তা কতটুকু? স্কুলটির সীমানা ঘেঁষে নগরকান্দা-তালমা সড়কে প্রতিনিয়ত চালছে ভারী ও হালকা যানবাহন। স্কুল ছুটির পরে একসাথে প্রধান সড়কে ছেলেমেয়েরা বের হয়ে আসলে মাঝেমধ্যেই ঘটে দুর্ঘটনা। প্রশ্ন থেকেই যায় এটি স্কুল কর্তৃপক্ষ ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের দায়িত্ব অবহেলা, নাকি ব্যর্থতা? 

দীর্ঘদিনের পুরাতন এই স্কুলে নেই ছেলে-মেয়ে খেলাধুলা করার মত একটি সমতল মাঠ, এমনকি নেই অ্যাসেম্বলি করার মত সুব্যবস্থা ও। স্কুলে আসার পরে প্রধান সড়কের আশে পাশে এলোমেলো চলাফেরা করে শিক্ষার্থীরা, উদ্বিগ্ন অভিভাবকগণ। বড় কোন দুর্ঘটনা ঘটলে এর দায় কার? 

এবিষয়ে স্কুলটির প্রধান শিক্ষক ফিরোজা খানম বিডি২৪লাইভকে বলেন, আমি এখানে প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেছি বেশি দিন আগে নয়। প্রধান সড়কের পাশে অবস্থিত প্রতিষ্ঠানটিতে সীমানা প্রাচীর না থাকায় শিক্ষার্থীরা ঝুঁকিতে থাকে। আবার মাঠ সমতল না হওয়ায় অ্যাসেম্বলিতে ও অসুবিধার হচ্ছে। মোট ৪৬ শতাংশ জমি থাকলেও তার একাংশ পুকুর। উর্ধ্বমুখী ভবন, সীমানা প্রাচীর ও মাঠ ভরাট করার জন্য প্ল্যান জমা দিয়েছি। আমি চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। 

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রওনক আরা বিডি২৪লাইভকে বলেন, সীমানা প্রাচীরের জন্য একটি আবেদন ও স্টিমেট প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছে। মাঠ ভরাটের বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানিয়েছি। তিনিও আরোও বলেন, বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্বসহকারে দেখবো। 

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মহিউদ্দিন বিডি২৪লাইভকে বলেন, প্রাচীর নির্মাণ ও মাঠ ভরাটের জন্য প্রধান শিক্ষক একটি আবেদন ও স্টিমেট জমা দিলে অধিদপ্তর থেকে বরাদ্দ আসবে। যত দ্রুত সম্ভব কাজটি করার বিষয়ে প্রয়োনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। 

এদিকে নগরকান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাফি বিন কবীর বিডি২৪লাইভকে বলেন, নতুন অর্থ বছরের বরাদ্দ আসলে টিআর এর আওতায় এটি করে দিব। আমি না থাকলে পরবর্তী যিনি আসবেন তিনি করবেন।

আরমান/সাএ

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পাঠকের মন্তব্য:

BD24LIVE.COM
bd24live.com is not only a online news portal. We are a family and work together for giving the better news around the world. We are here to give a nice and colorful media for Bangladesh and for the world. We are always going fast and get the live news from every each corner of the country. What ever the news we reached there and with our correspondents go there who are worked for bd24live.com.
BD24Live.com © ২০২০ | নিবন্ধন নং- ৩২
Developed by | EMPERORSOFT
এডিটর ইন চিফ: আমিরুল ইসলাম আসাদ
বাড়ি#৩৫/১০, রোড#১১, শেখেরটেক, ঢাকা ১২০৭
ই-মেইলঃ [email protected]
ফোনঃ (০২) ৫৮১৫৭৭৪৪
নিউজ রুমঃ ০৯৬০৩২০২৪৩৪
মফস্বল ডেস্কঃ ০১৫৫২৫৯২৫০২
বার্তা প্রধানঃ ০৯৬০৩১৫৭৭৪৪
ইমেইলঃ [email protected]