‘মা মাছ রক্ষায় জেলেদের এগিয়ে আসতে হবে’

প্রকাশিত: ২০ জুলাই ২০১৮, ০৪:০০ এএম

মা মাছ ডিম ছাড়ার পর পোনা মাছ বড় হলে তা সম্পদে পরিণত হবে। তাই হ্রদের মা মাছ রক্ষায় জেলেদের এগিয়ে আসতে হবে।

বৃহস্পতিবার (১৯ জুলাই) সকালে ‘স্বয়ংসম্পূর্ণ মাছে দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ, জেলা মৎস্য দপ্তর, বিএফডিসি ও বিএফআরআই এর আয়োজনে জেলা শিল্পকলা একাডেমির সম্মেলন কক্ষে জাতীয়মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে মাছের পোনা অবমুক্ত ও উদ্বোধনী আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।

এর আগে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বৃষ কেতু চাকমা অনুষ্ঠানের শুভ উদ্ধোধন করেন। এ সময় জেলা মৎস্য বিষয়ক আহ্বায়ক ও রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ এর সদস্য সাধস মনি চাকমার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রনজিত কুমার পালিত, কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ-পরিচালক পবন কুমার চাকমা, জেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা মনোরঞ্জন ধর, বিএফআরআই এর উর্দ্ধতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. কাজী বেলাল হোসেন, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইয়াছিন প্রমুখ।

&dquote;&dquote;আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, মিঠা পানির মাছ দেশের বিভিন্ন জেলায় রপ্তানি করে অনেক জেলে স্বাবলম্বী হয়েছে। এশিয়ার বৃহত্তম কাপ্তাই হ্রদে ৩ মাস মৎস্য শিকার নিষিদ্ধ থাকাকালীন মাছ শিকার না করার আহ্বান জানান বক্তারা।

আলোচনা সভার আগে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ দিবস হিসেবে রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদ প্রাঙ্গণ হতে এক বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের হয়। র‌্যালিটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা শিল্পকলা একাডেমি গিয়ে মিলিত হয়।পরে রাজবাড়ী জলযান ঘাটে মাছের পোনা অবমুক্ত করেন
অতিথিরা।

বিডি২৪লাইভ/এমকে

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পাঠকের মন্তব্য: