তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কি করেন?

প্রকাশিত: ২১ আগষ্ট ২০১৮, ০২:২২ পিএম

শোবিজ ভুবনের তারকাদের খবর তো আমরা সবাই জানি। কিন্তু তাদের বাবা-মায়ের খোঁজ আমরা কয়জন জানি বা রাখি? বাবা-মা তারকা হলে সে খবর জানা হয়। শোবিজের বাইরের কেউ হলে অনেকটা অজানাতেই থেকে যান তারা। সেই সব গর্বিত বাবা-মাকে নিয়ে আমাদের আজকের প্রতিবেদন।

বিডি২৪লাইভের পাঠকরা একটু চোখ বুলিয়ে নিন, শোবিজের বাইরের বাবা-মায়েরা কে কি করছেন?

ববিতা: তার বাবা নিজামুদ্দীন আতাউব একজন সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন এবং মা বি. জে. আরা ছিলেন একজন চিকিৎসক। ববিতার শৈশব ও কৈশোর কেটেছে যশোরে। তিন ভাই তিন বোনের মধ্যে বড় বোন সুচন্দা ও ছোটবোন চম্পা চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। চলচ্চিত্র পরিচালক জহির রায়হান তার ভগ্নিপতি। ববিতার মায়ের মতো চিকিৎসক হবার স্বপ্ন ছিল, কিন্তু শেষ পর্যন্ত তিনি হয়ে যান বাংলা চলচ্চিত্রের ডাগর চোখের অসাধারণ সুন্দর প্রতিভাবান অভিনেত্রী।

শাকিব খান: গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর উপজেলায় রাঘদি ইউনিয়নের রাঘদি গ্রামের মমিনুদ্দীন শেখের তিন ছেলে। তিনজনই ছিলেন সরকারি চাকরিজীবী। এই তিনজনের একজন আবদুর রফ শেখ। আবদুর রফের একমাত্র ছেলে আজকের শাকিব খান। চলচ্চিত্রে নাম লেখানোর আগে শাকিব খানকে মাসুদ রানা শেখ বলেই সবাই জানত। শাকিবের মা গৃহিনী।

মোশাররফ করিম: বাবা করিম খলিফা ছিলেন একজন পল্লী চিকিৎসক ও মা মমতাজ বেগম ছিলেন গৃহিণী। মোশাররফ করিমের গ্রামের বাড়ি বরিশালের গৌরনদী।

সাইমন সাদিক: গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জ সদরের মহিনন্দ ইউনিয়নের কলাপাড়া গ্রামে। সাইমন কিশোরগঞ্জ সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়ে পড়াশোনা করার পর বাকি পড়াশোনা করেছেন ঢাকায়। সাইমনের বাবা মো. সাদেকুর রহমান স্থানীয় রাজনীতির পাশাপাশি একজন সংস্কৃতিমনা ব্যক্তি। এলাকায় বিভিন্ন মঞ্চনাটকে তিনি বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন।

আরিফিন শুভ: গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার আংগারগারা গ্রামে। আংগারগারা গ্রামে পৈতৃক নিবাস হলেও তার জন্ম ময়মনসিংহ শহরে। স্কুলে পড়াশোনা ও বেড়ে ওঠাও ময়মনসিংহ শহরেই। বাবা এস এম শামসুল হক ছিলেন সরকারি কর্মকর্তা।

বিদ্যা সিনহা সাহা মিম: মা ছবি সাহা গৃহিনী। বর্তমানে তিনি মিমের সঙ্গেই থাকেন। বাবা অধ্যাপক বীরেন্দ্রনাথ সাহা। তিনি এখনো শিক্ষকতার সঙ্গে যুক্ত আছেন।

প্রসূন আজাদ: বাবা আজাদ হোসেন এবং মা শাহানা আজাদ, দু’জনই পেশায় পুলিশ কর্মকর্তা।

বিডি২৪লাইভ/ওয়াইএ

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পাঠকের মন্তব্য: