স্কুলের মধ্যেই একে-অপরকে চুম্বনে মত্ত পড়ুয়ারা! ধরা পড়ল সিসিটিভিতে
রীতিমতো অস্বস্তিতে পড়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। একই সঙ্গে অভিযুক্ত ছয় ছাত্রছাত্রীকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে তাদের। ওই ছয়জনের ক্লাসের মধ্যেই সহপাঠীকে চুম্বনের দৃশ্য ধরা পড়েছে সিসিটিভিতে। স্কুলের ম্যানেজিং কমিটি আলোচনা করে পত্রপাঠ ওই ছাত্রছাত্রীদের স্কুল থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এ ঘটনা ঘটেছে ভারতের শিবপুরের একটি স্কুলে গত বছরের অক্টোবর মাসে। যথন ওই ছাত্র-ছাত্রীরা সবাই নবম শ্রেণিতে পড়ত। সবশেষ, বছর শেষে সিসিটিভি পর্যবেক্ষনের সময় নজরে আসে ওই শিক্ষার্থীদের চুমুর দৃশ্য।
যথেষ্ট নিয়মশৃঙ্খলা রয়েছে স্কুলে। তাই এক বছর পর দশম শ্রেণিতে উঠলেও ওই শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে কর্তৃপক্ষ।
ঘটনার পর অভিভাবকদের ডেকে ট্রান্সফার সার্টিফিকেট নিতে জানিয়ে দেয় স্কুল। অথৈ জলে পড়েন অভিভাকরা।
ক্লাসের মধ্যে চুমু খাওয়ার দৃশ্য ক্লোজসার্কিট ক্যামেরাতে ধরা পড়ার ঘটনা শুনে তারা হতবাক হয়ে যান।
অভিভাবকদের সেই ফুটেজ প্রমাণ হিসাবে দেখানো হয়।
পরে স্কুল কমিটির পরিচালন সমিতির ভোটাভুটিতে অভিযুক্ত ছাত্রছাত্রীদের স্কুল থেকে বের করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সবশেষ অভিভাবকরা সহনাভূতির জায়গায় স্কুল কর্তৃপক্ষকে আরও একবার ভেবে দেখার অনুরোধ করেছেন।
কিন্তু এখনও পর্যন্ত এ নিয়ে অনড় মনোভাব দেখিয়েছে স্কুল।
এদিকে স্কুল সূত্রের খবর, বিদ্যালয় পরিচালন সমিতিতে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য সুপারিশ করা হয়। ছাত্রছাত্রীদের ব্যাপারে কি সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে কমিটির সদস্যরা যখন একমত হতে পারছিলেন না তখন ভোটাভুটির মাধ্যমে তাদের স্কুল ছাড়ার স্বপক্ষে মতামত দেওয়া হয়।
পরিচালন কমিটির এই সিদ্ধান্তের উপর ভিত্তি করে এই সিদ্ধান্ত হয়।
যেহেতু স্কুলটি কো-এডুকেশন। স্কুলের নিয়মশৃঙ্খলা আছে। সেক্ষেত্রে বর্তমান পরিস্থিতির ওপর বিচার করে স্কুল এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বিডি২৪লাইভ/এইচকে
বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
এডিটর ইন চিফ: আমিরুল ইসলাম আসাদ
বাড়ি#৩৫/১০, রোড#১১, শেখেরটেক, ঢাকা ১২০৭
ই-মেইলঃ [email protected]
ফোনঃ (০২) ৫৮১৫৭৭৪৪
নিউজ রুমঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯১
মফস্বল ডেস্কঃ ০১৫৫২৫৯২৫০২
বার্তা প্রধানঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯০
মার্কেটিং ও সেলসঃ ০৯৬১১১২০৬১২
ইমেইলঃ [email protected]
পাঠকের মন্তব্য: