সেই লুডু, এই লুডু!
লুডু খেলার সাথে পরিচিত দেশের সিংহভাগ মানুষ। পরিবার ও বন্ধুদের সাথে আড্ডার ছলে সময় কাটানোর বিশেষ মাধ্যম হিসেবে একসময় জনপ্রিয় হয়ে কয়েক যুগ রাজত্ব করেছিল এ লুডু খেলা।
তবে কালের বিবর্তনে হারিয়ে গেছে জনপ্রিয় এ খেলাটি। চার জনের মধ্যে দুই গ্রুপে বিভক্ত হয়ে লম্বা সময়ের ব্যবধানে জয় পরাজয় নিশ্চিত হত। কাগজের বানানো লুডুটির বোর্ডটিকে আকর্ষণীয় করে তুলতে নানা ধরনের ছবি বা স্টিকার সংযুক্ত করা হত।
অপরদিকে আরেকটি মজার খেলার ব্যবস্থা ছিলো। সাপ খেলা নামে পরিচিত সেই খেলাটি। অঝোরে ঝরে পড়া ঝিরিঝিরি বৃষ্টির দিনে বাড়ির বারান্দা কিংবা বেলাকুনিতে জমে উঠতো লুডু খেলার জমজমাট আসর।
জনপ্রিয় খেলাটি লোক সমাজের অন্তরালে হারিয়ে গেলেও নতুনভাবে আবারও প্রাণ ফিরে পেয়েছে খেলাটি। তবে নতুন প্রজন্মে ভিন্ন রুপে ফিরে এসেছে লুডু খেলাটি। তরুণ প্রজন্ম যখন প্রযুক্তির দিকে ঝুঁকে পড়েছে ঠিক তখনই কাগজের লুডু ফিরে এসেছে অ্যাপের মাধম্যে।
গেমস ইন্সটোমেন্ট, মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ ও কম্পিউটারের খেলা যাচ্ছে লুডু খেলাটি। ইতিমধ্যেই তরুণ প্রজন্মে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে খেলাটি।
এদিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার বিনোদপুর ইউনিয়নের জমিনপুর গ্রামে দেখা গেছে, বেশ কিছু তরুণ একসাথে জমাট বেঁধে লুডু খেলার জমজমাট আসর জমিয়েছে। তাদের মধ্যে বেশিরভাগ তরুণই শিক্ষার্থী।
চার জনের একটি গ্রুপে রয়েছে মো. মাসুদ রানা ও সাগর আহমেদ এবং প্রতিদ্বন্দ্বী খেলোয়াড় আব্দুর রব ও হিমেল। খেলায় বিজয়ী হন মাসুদ রানা ও সাগর আহমেদের গ্রুপ।
যুব সমাজকে মাদকের ছোবল থেকে রক্ষা করতে খেলাধুলার বিকল্প নেই বললেই চলে। তাদের এ খেলাকে স্বাগত ও সাধুবাদ জানিয়েছেন সমাজের সচেতন মহল। খারাপ পথ থেকে তরুণ প্রজন্মকে বাঁচাতে খেলাধুলার প্রতি আরও গুরুত্ব দিতে হবে বলে মনে করেন বিশিষ্টজনরা।
বিডি২৪লাইভ/এইচকে
বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
এডিটর ইন চিফ: আমিরুল ইসলাম আসাদ
বাড়ি#৩৫/১০, রোড#১১, শেখেরটেক, ঢাকা ১২০৭
ই-মেইলঃ [email protected]
ফোনঃ (০২) ৫৮১৫৭৭৪৪
নিউজ রুমঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯১
মফস্বল ডেস্কঃ ০১৫৫২৫৯২৫০২
বার্তা প্রধানঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯০
মার্কেটিং ও সেলসঃ ০৯৬১১১২০৬১২
ইমেইলঃ [email protected]
পাঠকের মন্তব্য: