শত বছর পর দেখা মিলল ব্ল্যাক প্যান্থারের
কিংবদন্তী ব্ল্যাক প্যান্থার বা কালো চিতা কী আসলেই আছে, না পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে প্রাণীটি? এ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ছিলো ধোঁয়াশা।
গত বছর গুলোতে কালো চিতা আছে এমন খবর প্রায়শই পাওয়া গেছে। কিন্তু সেটিকে চিহ্নিত করা বা এমন কোন শক্ত প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
সবশেষ ১৯০৯ সালে ইথিওপিয়ায় একটি কালো চিতার ছবি তোলা গিয়েছিল। বলা হয় যে, কেনিয়ায় কালো চিতা রয়েছে। কিন্তু ওই বছরের পর আর এই প্রজাতির প্রাণীর কোন হদিস পাওয়া যায়নি।
তবে সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন এখনো পৃথিবীতে আছে এই প্রজাতির বাঘ। এবং তারা সেটির ছবিও তুলতে সক্ষম হয়েছেন।
মঙ্গলবার (১২ ফেব্রুয়ারি) কেনিয়ার ডেইলি ন্যাশন পত্রিকার খবরে বলা হয়েছে, তাদের ফোয়েবে ওকাল নামের এক ফটোসাংবাদিক ২০১৩ সালে কালো চিতার ছবি তুলেছিলেন একই এলাকায়। তবে সেই ছবি কোথায় প্রকাশিত হয়েছিল সেটি নিশ্চত হওয়া যায়নি।
পিলফোল্ডের দল যে ছবি তুলেছে তাতে ভিডিও আর কিছু স্টিল ছবি রয়েছে। যাতে দেখা যাচ্ছে অন্ধকারের মধ্যে হাঁটছে প্রাণীটি। তার চোখ দুটো মার্বেল পাথরের মতো জ্বলজ্বল করছে।
এই কালো চিতার বিরল ছবি তোলা হয়েছে কেনিয়া থেকে। দীর্ঘ একশ বছরেরও পর এটির ছবি পাওয়া গেল। সর্বশেষ ১৯০৯ সালে কালো চিতার ছবি তুলেছিলেন জীববিজ্ঞানীরা। দেখা না পাওয়ায় এতদিন সবার ধারণা ছিলো কালো চিতা হয়তো পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
প্রাণী বিজ্ঞানীরা বলছেন, কালো চিতার ছবি তোলার বিষয়টি তাদের কাছে ছিলো স্বপ্নের মতো। কারণ কালো চিতা যে বিলুপ্ত হয়ে গেছে সেটি নিশ্চত হওয়া যায়নি। তাই যেহেতু পৃথিবীতে আছে তাই সেটি খুঁজে পাওয়াও সম্ভব। এমন বিশ্বাস নিয়েই বিজ্ঞানীরা এই প্রাণীটির পেছনে লেগে ছিলেন।
ছবিটি যিনি তুলেছেন সেই উইল বুরাড লুকাসও বলেছেন এটি তার কাছে স্বপ্নে মতো মনে হচ্ছে। তিনি বলেন, জঙ্গলে প্রাণীদের চলার পথ ও পানির উৎসগুলোর কাছে ক্যামেরাগুলো স্থাপন করা হয়েছিল।
বিডি২৪লাইভ/এইচকে
বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
এডিটর ইন চিফ: আমিরুল ইসলাম আসাদ
বাড়ি#৩৫/১০, রোড#১১, শেখেরটেক, ঢাকা ১২০৭
ই-মেইলঃ [email protected]
ফোনঃ (০২) ৫৮১৫৭৭৪৪
নিউজ রুমঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯১
মফস্বল ডেস্কঃ ০১৫৫২৫৯২৫০২
বার্তা প্রধানঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯০
মার্কেটিং ও সেলসঃ ০৯৬১১১২০৬১২
ইমেইলঃ [email protected]
পাঠকের মন্তব্য: