মাছ রপ্তানি করে আয় ৪ হাজার ৩১০ কোটি টাকা

প্রকাশিত: ২১ মার্চ ২০১৯, ১১:৪৫ পিএম

মাছ ও মাছজাত পন্য রপ্তানি করে ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে ৪ হাজার ৩১০ কোটি টাকা অর্জন হয়। আর জিডিপিতে মাছ খাতের অবদান ৩.৫৭ শতাংশ খাদ্য ও কৃষি সংস্থার ২০১৮ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী অভ্যন্তরীন মুক্ত জলাশয়ে মাছ আহরণে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে তৃতীয় এবং স্বাদু পানির মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশ পঞ্চম স্থান অর্জন করেছে।

বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত মৎস ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির প্রথম বৈঠকে এ তথ্য জানানো হয়। 

কমিটির সভাপতি ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটি সদস্য মাছ ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মোঃ আশরাফ আলী খান খসরু, মোহাম্মদ শহিদ ইসলাম, মোঃ শহিদুল ইসলাম (বকুল) ছোট মনির, নাজমা আকতার, শামীমা আক্তার খানম এবং কানিজ ফাতেমা আহমেদ বৈঠকে অংশ নেন।

বৈঠকে জানানো হয় ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে মাছ উৎপাদন ছিল ৪২.৭৭ লাখ মেট্টিক টন। যার মধ্যে ইলিশের উৎপাদন ছিল ৫.১৭ লক্ষ মেট্টিক টন।

বৈঠকে আরো উল্লেখ করা হয় যে, ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে দুধ উৎপাদন ছিল ৯৪.০৬ লাখ মেট্টিক টন এবং ডিম উৎপাদন ছিল ১ হাজার ৫৫২ কোটি।

এছাড়াও বৈঠকে জানানো হয় যে, মাছ গবেষণা ইন্সটিউট মাছের প্রজনন, জাত উন্নয়ন ও চাষাবাদ বিষয়ক এবং ব্যবস্থাপনা বিষয়ক এ পর্যন্ত ৬০টি প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে।

কমিটি জেলেদের মধ্যে চাল বিতরণ কার্যক্রম সম্প্রসারণ করতে এবং জেলেরা কোন মালিকের অধীনে কাজ করে কিনা তা যাচাই করতে সুপারিশ করে।

মাছ ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব, মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন দপ্তরের প্রধানগনসহ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

বিডি২৪লাইভ/আরআই

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পাঠকের মন্তব্য: