ফখরুলসহ বিএনপির জ্যেষ্ঠ নেতারা অবরুদ্ধ

প্রকাশিত: ০৮ ডিসেম্বর ২০১৮, ০৮:২৫ পিএম

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন না পাওয়া নেতাদের কর্মী-সমর্থকদের বিক্ষোভে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়। বিক্ষোভকারীরা কার্যালয়টির মূল ফটকের বাইরে থেকে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছেন। এতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও নজরুল ইসলাম খানসহ দলটির জ্যেষ্ঠ নেতারা কার্যালয়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন।

বিক্ষোভের এক পর্যায়ে গুলশান কার্যালয় লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন কর্মী-সমর্থকরা। এসময় কার্যালয়ের ভেতর থেকে তাদের শান্ত হতে বার বার মাইকিং করা হয়। কার্যালয়ের বাইরে রয়েছেন প্রায় ছয়শ নেতাকর্মী।

রাতে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত তাঁদের এই বিক্ষোভ চলছিল। অনেকেই ফটকের সামনে শুয়ে বিক্ষোভ করছেন।

প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, মনোনয়ন বঞ্চিত চাঁদপুর-১ আসনের সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহসানুল হক মিলন, নায়ারগঞ্জ- ১ আসনের অ্যাভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার ও গোপালগঞ্জ-১ আসনের সেলিমুজ্জামান সেলিমের কর্মী-সমর্থকরা এ হামলা চালাচ্ছেন। তারা কার্যালয়ের বাইরে থেকে ভেতরে ইট পাটকেল নিক্ষেপ করছেন। এসময় বাহিরে বিক্ষুব্ধরা মিছিল। থেমে থেমে ইট পাটকেল ছুড়ে মারছেন এবং গেটে লাথি মারছে।

বিএনপি নেতা এহছানুল হক মিলন, তৈমুর আলম খন্দকার ও সেলিমুজ্জামান সেলিমের অনুসারী কর্মী-সমর্থকেরা গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করছেন। এ সময় তারা কার্যালয়ের প্রধান ফটকে লাথি মারেন, ধাক্কা দেন, ইট-পাটকেল ছুড়ে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। রাতে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত তাঁদের এই বিক্ষোভ চলছিল। অনেকেই ফটকের সামনে শুয়ে বিক্ষোভ করছেন।

জানা গেছে, শেরপুর-২ আসনের মনোনয়নবঞ্চিত ফাহিম চৌধুরী, গোপালগঞ্জ-১ আসনের সেলিমুজ্জামান, চাঁদপুর-১ আসনের আ ন ম এহসানুল হক মিলনের সমর্থকেরা এ হামলা চালায়। তারা ধানের শীষের মনোনয়ন চেয়েছিলেন।

এ বিষয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আতাউর রহমান ঢালী বলেন, আমরা আন্দোলন এবং প্রতিবাদের অংশ হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছি। কিন্তু কোনও উপায় না পেয়ে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদে নিজেদের এজেন্ডা বাস্তবায়ণ করতেই সরকারি দলের লোকেরা এ হামলা চালাচ্ছে।

বিএনপি চেয়ারপারসন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, কার্যালয়ের ভিতরে অবস্থান করছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও নজরুল ইসলাম খানসহ সিনিয়র নেতৃবৃন্দ।

গতকাল শুক্রবার রাতেও হট্টগোল করেন কয়েকজন মনোনয়নবঞ্চিত প্রার্থীর সমর্থকরা। মধ্যরাত পর্যন্ত বিক্ষোভ করেন অনেকে। এ সময় সরগরম হয়ে উঠে বিএনপি কার্যালয়।

এর আগে দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। সাবেক শিক্ষাপ্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহসানুল হক মিলন এবং তার স্ত্রী নাজমুন নাহার বেবীকে মনোনয়ন না দেওয়ায় তাদের অনুসারীরা নয়াপল্টনে তালা ঝুলিয়ে দেন।

বেলা ১২ টার পর এহসানুল হক মিলনের সমর্থকরা নয়াপল্টন কার্যালয়ে এসে প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেয় এবং সেখানে বিক্ষোভ শুরু করে। এদের নেতৃত্ব দেন চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক খায়রুল আবেদীন স্বপন।

উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। ২০৬ আসনে চূড়ান্ত প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে।

মনোনয়ন প্রাপ্তদের চূড়ান্ত নাম ঘোষণার পরপরই কার্যালয়টি নেতাকর্মীদের আনন্দ উচ্ছ্বাসে মুখর হয়ে ওঠে। এসব নেতার কেউ সাবেক এমপি আবার কেউবা নতুন মুখ। একে অন্যের সঙ্গে আনন্দ ভাগাভাগি করছেন। আবার কেউ দীর্ঘদিন পর ঘনিষ্ঠ কাউকে পেয়ে বুকে জড়িয়ে ধরছেন। সবমিলে গুলশানের বিএনপি অফিস এখন সরগরম।

এদিকে ভেতরে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করলেও বাইরে উভয় চিত্রই চোখে পড়ছে। যেসব প্রার্থী চূড়ান্ত হয়েছেন তাদের সমর্থকরা যেমন বিজয় মিছিল করছে অন্যদিকে বাদ পড়াদের সমর্থকরার বিক্ষোভ মিছিল করছে বাইরের সড়কে। দফায় দফায় মিছিল স্লোগানে পুরো এলাকায় নির্বাচনী পরিবেশ বিরাজ করছে।

এক নজরে বিএনপির চূড়ান্ত তালিকা:

ঢাকা বিভাগ: বিএনপির চূড়ান্ত প্রার্থীরা হলেন- ঢাকা-২ আসনে ইরফান ইবনে আমান, ঢাকা-৩ আসনে গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ঢাকা-৪ আসনে সালাহউদ্দিন আহমেদ, ঢাকা-৮ আসনে মির্জা আব্বাস, ঢাকা-১০ আসনে আবদুল মান্নান, নারায়ণগঞ্জ- ২ আসনে নজরুল ইসলাম আজাদ, নরসিংদী-১ আসনে খায়রুল কবীর খোকন, নরসিংদী-২ আসনে ড. আবদুল মঈন খান, নরসিংদী-৪ আসনে সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল, মানিকগঞ্জ-১ আসনে এমএ জিন্নাহ, মানিকগঞ্জ-২ আসনে ইঞ্জিনিয়ার মইনুল ইসলাম খান শান্ত, মুন্সীগঞ্জ-২ আসনে মিজানুর রহমান সিনহা, মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনে আবদুল হাই, গাজীপুর-১ আসনে চৌধুরী তানভীর আহমেদ সিদ্দিকী, গাজীপুর-২ আসনে সালাহউদ্দিন সরকার, গাজীপুর-৫ আসনে ফজলুল হক মিলন, কিশোরগঞ্জ-১ আসনে রেজাউল করিম খান চুন্নু, কিশোরগঞ্জ-২ আসনে মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান রঞ্জন, কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে অ্যাডভোকেট মো. ফজলুর রহমান, কিশোরগঞ্জ-৫ আসনে শেখ মুজিবুর রহমান ইকবাল, কিশোরগঞ্জ-৬ মো. শরীফুল আলম, টাঙ্গাইল-১ আসনে সরকার শহীদ, টাঙ্গাইল-২ আসনে সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, টাঙ্গাইল-৫ আসনে মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসান, টাঙ্গাইল-৬ আসনে অ্যাডভোকেট গৌতম চক্রবর্তী, টাঙ্গাইল-৭ আসনে আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী, ফরিদপুর-১ আসনে শাহ মো. আবু জাফর, ফরিদপুর-২ আসনে শামা ওবায়েদ ইসলাম, ফরিদপুর-৩ আসনে চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, ফরিদপুর-৪ আসনে ইকবাল হোসেন খন্দকার সেলিম, গোপালগঞ্জ-২ আসনে সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, গোপালগঞ্জ-৩ আসনে এসএম আফজাল হোসেন, মাদারিপুর-২ আসনে মিল্টন বৈদ্য, মাদারিপুর-৩ আসনে আনিসুর রহমান খোকন তালুকদার, শরিয়তপুর-২ আসনে শফিকুর রহমান কিরন, শরিয়তপুর-৩ আসনে মিয়া নুরুদ্দিন অপু।

সিলেট বিভাগ: সিলেট-৩ শফি আহমদ চৌধুরী, সিলেট-৪ দিলদার হোসেন সেলিম, সুনামগঞ্জ-১ আসনে নজির হোসেন, সুনামগঞ্জ-২ নাছির উদ্দিন চৌধুরী, সুনামগঞ্জ-৪ ফজলুল হক আসপিয়া, সুনামগঞ্জ-৫ মিজানুর রহমান চৌধুরী, মৌলভীবাজার-১ আসনে নাসির উদ্দিন আহমদ মিঠু, মৌলভীবাজার-৩ এম নাসের রহমান, মৌলভীবাজার-৪ মুজিবুর রহমান চৌধুরী, হবিগঞ্জ-৩ আসনে জি কে গৌছ।

চট্টগ্রাম বিভাগ: চট্টগ্রাম-১ আসনে নুরুল আমিন, চট্টগ্রাম-৪ আসনে ইসহাক কাদের চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৬ আসনে জসিমউদ্দিন সিকদার, চট্টগ্রাম-৭ আসনে কুতুবউদ্দিন বাহার, চট্টগ্রাম-৯ আসনে ডা. শাহাদাত হোসেন, চট্টগ্রাম-১০ আসনে আবদুল্লাহ আল নোমান, চট্টগ্রাম-১২ আসনে এনামুল হক এনাম, চট্টগ্রাম-১৩ আসনে সারওয়ার জামাল নিজাম, চট্টগ্রাম-১৬ আসনে জাফরুল ইসলাম চৌধুরী, কুমিল্লা-১ আসনে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, কুমিল্লা-২ আসনে খন্দকার মোশাররফ হোসেন, কুমিল্লা-৩ আসনে কাজী মুজিবুল হক, কুমিল্লা-৮ আসনে জাকারিয়া তাহের সুমন, কুমিল্লা-৯ আসনে কর্নেল (অব.) আনোয়ারুল আজিম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনে একরামুজ্জামান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনে প্রকৌশলী খালেদ মাহবুব শ্যামল, চাঁদপুর-১ আসনে মোশারফ হোসেন, চাঁদপুর-২ আসনে ড. জালালউদ্দিন, চাঁদপুর-৫ আসনে ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হক, ফেনী-২ আসনে ভিপি জয়নাল আবেদীন, ফেনী-৩ আসনে আকবর হোসেন, নোয়াখালী-১ আসনে ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন, নোয়াখালী-২ আসনে জয়নুল আবদিন ফারুক, নোয়াখালী-৩ আসনে বরকতউল্লাহ বুলু, নোয়াখালী-৪ আসনে মো. শাহজাহান, নোয়াখালী-৫ আসনে ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ ও নোয়াখালী-৬ আসনে ফজলুল আজিম, লক্ষ্মীপুর-২ আসনে আবুল খায়ের ভূঁঁইয়া, লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে শহীদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, কক্সবাজার-১ আসনে হাসিনা আহমেদ, কক্সবাজার-৩ আসনে লুৎফর রহমান কাজল, কক্সবাজার-৪ আসনে শাহজাহান চৌধুরী, পার্বত্য রাঙ্গামাটি মনিস্বপন দেওয়ান এবং পার্বত্য বান্দরবান সাচিং প্রু জেরি।

ময়মনসিংহ বিভাগ: ময়মনসিংহ-২ আসনে শাহ শহীদ সারওয়ার, ময়মনসিংহ-৩ আসনে আহম্মেদ তায়েবুর রহমান হিরন, ময়মনসিংহ-৫ আসনে মোহাম্মদ জাকির হোসেন বাবলু, ময়মনসিংহ-৬ আসনে ইঞ্জিনিয়ার শামসুদ্দিন আহমদ, ময়মনসিংহ-৭ আসনে জয়নাল আবেদীন, ময়মনসিংহ-৯ আসনে খুররম খান চৌধুরী, ময়মনসিংহ-১১ আসনে ফখরুদ্দিন বাচ্চু, শেরপুর-১ আসনে ডা. শানসিলা, শেরপুর-২ আসনে একেএম মোখলেসুর রহমান রিপন, শেরপুর-৩ আসনে মাহমুদ রুবেল, জামালপুর-২ আসনে সুলতান মাহমুদ বাবু, জামালপুর-৩ আসনে মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, জামালপুর-৪ আসনে ফরিদুল কবির তালুকদার, জামালপুর-৫ আসনে অ্যাডভোকেট শাহ ওয়ারেস আলী মামুন, নেত্রকোনা-১ আসনে ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, নেত্রকোনা-২ আসনে আনোয়ারুল হক, নেত্রকোনা-৩ আসনে রফিকুল ইসলাম হিলালী, নেত্রকোনা-৪ আসনে তাহমিনা জামান শ্রাবনী।

খুলনা বিভাগ: খুলনা-১ আসনে আমীর এজাজ খান, খুলনা-২ আসনে নজরুল ইসলাম মঞ্জু, খুলনা-৩ আসনে রকিবুল ইসলাম বকুল, খুলনা-৪ আসনে আজিজুল বারী হেলাল, সাতক্ষীরা-১ আসনে হাবিবুল ইসলাম হাবিব, চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে মাহমুদ হাসান খান, কুষ্টিয়া-৪ আসনে সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী, ঝিনাইদহ-৪ আসনে সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, যশোর-১ আসনে মফিকুল হাসান তৃপ্তি, যশোর-৩ আসনে অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, যশোর-৪ আসনে ইঞ্জিনিয়ার টিএস আইয়ুব, যশোর-৬ আসনে আবুল হোসেন আজাদ, বাগেরহাট-১ আসনে মাসুদ রানা, বাগেরহাট-২ আসনে এমএ সালাম।

রাজশাহী বিভাগ: জয়পুরহাট-১ আসনে ফজলুর রহমান, জয়পুরহাট-২ আসনে আবু ইউসুফ খলিলুর রহমান, বগুড়া-১ আসনে কাজী রফিকুল ইসলাম, বগুড়া-৪ আসনে মোশাররফ হোসেন, বগুড়া-৫ আসনে গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে শাহজাহান মিয়া, চাপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে আমিনুল ইসলাম, চাপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনে হারুনুর রশীদ, নওগাঁ-১ আসনে মোস্তাফিজুর রহমান, নওগাঁ-২ আসনে শামসুজ্জোহা খান, নওগাঁ-৩ আসনে পারভেজ আরেফিন সিদ্দিকী, নওগাঁ-৪ আসনে ডা. শামসুল আলম প্রমাণিক, নওগাঁ-৫ আসনে জাহিদুল ইসলাম ধলু, নওগাঁ-৬ আসনে আলমগীর কবির, রাজশাহী-১ আসনে ব্যারিস্টার আমিনুল হক, রাজশাহী-২ আসনে মিজানুর রহমান মিনু, রাজশাহী-৩ আসনে শফিকুল হক মিলন, রাজশাহী-৪ আসনে আবু হেনা, রাজশাহী-৫ অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, রাজশাহী-৬ আসনে আবু সাঈদ চাঁদ, নাটোর-১ আসনে কামরুন্নাহার, নাটোর-২ আসনে সাবিনা ইয়াসমিন, নাটোর-৩ আসনে দাউদার মাহমুদ, নাটোর-৪ আসনে আবদুল আজিজ, সিরাজগঞ্জ-১ রুমানা মোরশেদ কনকচাঁপা, সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে আবদুল মান্নান তালুকদার, সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে আমিরুল ইসলাম খান আলিম, সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে কামরুদ্দিন ইয়াহিয়া খান মজলিস, পাবনা-২ আসনে একেএম সেলিম রেজা হাবিব, পাবনা-৩ আসনে কেএম আনোয়ারুল ইসলাম, পাবনা-৪ আসনে হাবিবুর রহমান হাবিব।

রংপুর বিভাগ: পঞ্চগড়-১ আসনে ব্যারিস্টার নওশাদ জমির, পঞ্চগড়-২ আসনে ফরহাদ হোসেন আজাদ, ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে জাহিদুর রহমান, দিনাজপুর-৪ আসনে আক্তারুজ্জামান মিয়া, দিনাজপুর-৫ আসনে রেজওয়ানুল হক, নীলফামারী-১ আসনে রফিকুল ইসলাম, লালমনিরহাট-১ আসনে হাসান রাজিব প্রধান, লালমনিরহাট-২ আসনে রোকনউদ্দিন বাবুল, লালমনিরহাট-৩ আসনে আসাদুল হাবিব দুলু, রংপুর-২ আসনে মোহাম্মদ আলী সরকার, রংপুর-৩ আসনে রিটা রহমান, রংপুর-৪ আসনে এমদাদুল হক, রংপুর-৬ আসনে সাইফুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম-১ আসনে সাইফুল ইসলাম রানা, কুড়িগ্রাম-৩ আসনে তাসবিরুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম-৪ আসনে আজিজুর রহমান, গাইবান্ধা-৪ আসনে ফারুক কবির আহমেদ, গাইবান্ধা-৫ আসনে ফারুক আলম সরকার।

বরিশাল বিভাগ: পটুয়াখালী-১ আসনে আলতাফ হোসেন চৌধুরী, পটুয়াখালী-৩ আসনে গোলাম মওলা রনি, পটুয়াখালী-৪ আসনে এবিএম মোশাররফ হোসেন, ভোলা-২ আসনে হাফিজ ইবরাহিম, ভোলা-৩ আসনে মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমেদ বীরবিক্রম, ভোলা-৪ আসনে নাজিমউদ্দিন আলম, বরিশাল-১ আসনে জহিরউদ্দিন স্বপন, বরিশাল-২ আসনে সরদার শরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু, বরিশাল-৩ আসনে অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদিন, বরিশাল-৫ আসনে মজিবুর রহমান সরোয়ার, বরিশাল-৬ আসনে আবুল হোসেন খান, ঝালকাঠি-১ আসনে ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, ঝালকাঠি-২ আসনে জেবা আমিন খান, পিরোজপুর-৩ আসনে রুহুল আমিন দুলাল।


বিডি২৪লাইভ/এইচকে

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পাঠকের মন্তব্য: