উপজেলা চেয়ারম্যান পদের জন্য মনোনয়ন কিনলেন মেহেদী হাসান মিন্টু

প্রকাশিত: ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, ০৬:৪৩ এএম

আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে যশোর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদের জন্য মনোনয়ন কিনলেন যশোর সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান মিন্টু।

সোমবার (৪ ফেব্রুয়ারি) আওয়ামী লীগের সভাপতির কার্যালয়ে আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের জন্য চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হয়ে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমা দেন। এ সময় তার সাথে উপস্থিত ছিলেন যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন, যশোর সদর আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক সহ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের অন্যান্য নেতা কর্মীরা।

মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার সময় মেহেদী হাসান মিন্টু বলেন, সারজীবন বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক আদর্শকে বুকে ধারন করে রাজনীতি করেছি। হাইকমান্ড যদি আমাকে মনোনয়ন দেয়, আমি আমার নির্বাচনী প্রতিশ্রতি অনুযায়ী কাজ করব। যদি মনোনয়ন না পাই, যে নৌকা প্রতীকে মনোনয়ন পাবে তার পক্ষে কাজ করব।   

মেহেদী হাসান মিন্টু বলেন, এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আমি যশোর সদর উপজেলার চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী। বর্তমানে যশোর সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছি। সাধারন জনগণ আমার সঙ্গে আছে।

মেহেদী হাসান মিন্টু খুলনা বিভাগে সবথেকে বেশি ভোট পেয়ে যশোর জেলা পরিসদের সদস্য হন ও দীর্ঘদিন যাবত যশোর সদর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে আসছেন। বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালীন তিনি অসংখ্য বার কারা নির্যাতিত হন। তিনি সকল নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীদের পক্ষে কাজ করেছেন।

একাধিক সুত্রে জানা যায়, যশোর সদরের প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চলের সাধারণ মানুষ ও নেতাকর্মীদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ স্থাপন করায় জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছেন মেহেদী হাসান মিন্টু। এর ফলশ্রুতিতে যশোর-৩ আসনের সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ, যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন এবং যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা কর্মীদের আস্থার প্রতীক হয়ে আছেন তিনি।  

জানা যায়, দীর্ঘদিন তিনি যশোর সদর আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক থাকলেও তার বিরুদ্ধে কোনো অনিয়ম, ক্ষমতার অপব্যাবহার, দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া যায় নি।

বিডি২৪লাইভ/এসএস

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পাঠকের মন্তব্য: