• ঢাকা
  • ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
  • শেষ আপডেট ২৩ সেকেন্ড পূর্বে
প্রচ্ছদ / অপরাধ / বিস্তারিত
নিউজ ডেস্ক
বিডি২৪লাইভ, ঢাকা
প্রকাশিত : ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪, ১০:৪৩ দুপুর
bd24live style=

তাহমিদ ছটফট করছে দেখে অপারেশন থিয়েটার থেকে পালান চিকিৎসক  

শিশু তাহমিদ

রাজধানীর মালিবাগে জেএস ডায়াগনস্টিক সেন্টারে খৎনা করতে গিয়ে শিশু আহনাফ তাহমিদের (১০) মৃত্যুর ঘটনায় গ্রেফতার হাসপাতালের পরিচালক ডা. এসএম মুক্তাদির ও ডা. মাহাবুব মোরশেদকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ। টানা দুই দিন কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাফটকে তাদের জেরা করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। 

পুলিশের কাছে তারা স্বীকার করেছেন, তাহমিদের মা-বাবার অনুমতি ছাড়াই অ্যানেসথেশিয়া দিয়ে অস্ত্রোপচার করা হয়েছিল। অপারেশন থিয়েটারে তাদের সঙ্গে আরও একজন চিকিৎসক ছিল বলেও জানান তারা। 

এই দুই চিকিৎসক জানান, অপারেশন করার সময় তিনজন চিকিৎসক ছিলেন। মূল অপারেশনের কাজটি করেন ডা. ইশতিয়াক রেজা। শুরুতে শিশুটি ভয় না পেলেও অপারেশন থিয়েটারে নেওয়ার পর কান্নাকাটি শুরু করে। এর পর অ্যানেসথেশিয়া দিয়েছিলেন তারা। এর পরও তাকে শান্ত করা যাচ্ছিল না। তখন আরেকটি ওষুধ তার ওপর প্রয়োগ করা হয়। 

গ্রেপ্তার দুই চিকিৎসক দাবি করেছেন, ইশতিয়াক ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কর্মরত। অপারেশন শুরুর কিছু সময় পর হঠাৎ বমি করে তাহমিদ। তবে বমি বাইরে না পড়ে ফুসফুসের ভেতরে চলে যায়। তখন শিশুটি চিৎকার শুরু করে। কোনোভাবে তাকে থামানো যাচ্ছিল না। এই অবস্থায় তাহমিদকে রেখেই ইশতিয়াক অপারেশন থিয়েটার থেকে পালান।

 তদন্ত-সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এখন পর্যন্ত জেএস ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড  মেডিকেল  চেকআপ সেন্টারের কাউকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। এর মালিক সাব্বির আহমেদ চেন্ধুরীকে পুলিশ খুঁজছে। ঘটনার পর থেকেই পলাতক রয়েছেন ডা. ইশতিয়াক।  

এদিকে এই দুই চিকিৎসক তাদের বৈধ কোনো নথিপত্র এখনও পুলিশকে দেখাতে পারেননি। এমনকি অ্যানেসথেশিয়া করার অনুমোদন তাদের রয়েছে কিনা, তার কোনো কাগজপত্র তাদের হাতে নেই। এ ছাড়া অভিভাবকদের অন্ধকারে রেখে রোগীকে লোকাল অ্যানেসথেশিয়া দেওয়া হয়। অনেক দিন ধরেই ওই প্রতিষ্ঠানে মাহবুব অ্যানেসথেশিয়া দিয়ে অস্ত্রোপচার করে এলেও তার কোনো নিবন্ধন নেই। 

অ্যানেসথেশিয়া প্রয়োগ করতে হলে বাংলাদেশ সোসাইটি অব অ্যানেসথেশিওলজিস্টের সদস্য হতে হবে। তবে মাহবুব ওই সংগঠনের সদস্য নন। বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের সদস্য না হয়েও মাহবুব চিকিৎসা করে যাচ্ছিলেন। রাজশাহীর একটি অখ্যাত প্রতিষ্ঠান থেকে তিনি ডিপ্লোমা করেছেন।

গ্রেপ্তার আরেক চিকিৎসক মোক্তাদির গাজীপুরের ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ থেকে পাস করেছেন। প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধার মোক্তাদি

রার/সা.এ

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পাঠকের মন্তব্য:


BD24LIVE.COM
bd24live.com is not only a online news portal. We are a family and work together for giving the better news around the world. We are here to give a nice and colorful media for Bangladesh and for the world. We are always going fast and get the live news from every each corner of the country. What ever the news we reached there and with our correspondents go there who are worked for bd24live.com.
BD24Live.com © ২০২০ | নিবন্ধন নং- ৩২
Developed by | EMPERORSOFT
এডিটর ইন চিফ: আমিরুল ইসলাম আসাদ
বাড়ি#৩৫/১০, রোড#১১, শেখেরটেক, ঢাকা ১২০৭
ই-মেইলঃ [email protected]
ফোনঃ (০২) ৫৮১৫৭৭৪৪
নিউজ রুমঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯১
মফস্বল ডেস্কঃ ০১৫৫২৫৯২৫০২
বার্তা প্রধানঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯০
ইমেইলঃ [email protected]