প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৫ দিনের সফরে আগামী বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন। সফরকালে দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ বিভিন্ন বিষয়ে ছয়টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার কথা আছে।
দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের পর বাংলাদেশের কোনো প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ডে এটা প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফর। ১৯৭২ সালের অক্টোবরে বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিল
থাইল্যান্ড।২৬ এপ্রিল ব্যাংককের গভর্নমেন্ট হাউসে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী শ্রেথা থাভিসিনের সঙ্গে শীর্ষ বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শীর্ষ বৈঠকের পর দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা, জ্বালানি সহযোগিতা, পর্যটন খাতে সহযোগিতা, শুল্কসংক্রান্ত পারস্পরিক সহযোগিতা-বিষয়ক সমঝোতা স্মারক, সরকারি পাসপোর্টধারীদের ভিসা অব্যাহতি চুক্তি ও মুক্তবাণিজ্যসংক্রান্ত সম্মতিপত্র সইয়ের কথা রয়েছে।
পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের পাশাপাশি জাতিসংঘের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইউএনএসকাপ) অধিবেশনে যোগ দেবেন।এই সফরে থাইল্যান্ডের রাজপ্রাসাদে দেশটির রাজা ভাজিরালংকর্ন ও রানি সুথিদার সঙ্গেও সাক্ষাৎ হবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।
২৫ এপ্রিল জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি এবং এসকাপের নির্বাহী সচিব আরমিডা সালসিয়াহ আলিশাবানা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন।
বাঁধন/সিইচা/সাএ
সর্বশেষ খবর