• ঢাকা
  • ঢাকা, সোমবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২৫
  • শেষ আপডেট ১ মিনিট পূর্বে
প্রচ্ছদ / শিক্ষা / বিস্তারিত
নিউজ ডেস্ক
বিডি২৪লাইভ, ঢাকা
প্রকাশিত : ১১ জানুয়ারী, ২০২৫, ১০:৫৬ দুপুর
bd24live style=

১২০ শিক্ষকের বেতন বন্ধ, ফৌজদারি মামলার নির্দেশ

ফাইল ফটো

দারুল ইহসান, এনটিআরসিএসহ বিভিন্ন ভুয়া প্রতিষ্ঠানের জাল সনদ দিয়ে এমপিওভুক্ত হওয়া অন্তত ১২০ জনকে শনাক্ত করেছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। তাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু প্রতিষ্ঠান প্রধানরা তা করেননি। এবার এই প্রতিষ্ঠান প্রধানদের সতর্ক করে অধিদপ্তর বলছে, দ্রুত ওই শিক্ষকদের বিরুদ্ধে মামলা না হলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সম্প্রতি অধিদপ্তর থেকে চিহ্নিত শিক্ষকের প্রতিষ্ঠান প্রধানদের কাছে চিঠি দিয়ে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।  

অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, অন্তত ১২০ জন শিক্ষকের জাল সনদের প্রমাণ পাওয়ার পর তাদের ইনডেস্ক কর্তন করে বেতন বন্ধ এবং বেতন ভাতা হিসেবে নেওয়া অর্থ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয় ওইসব প্রতিষ্ঠান প্রধানকে। কিন্তু তারা এ কাজে গড়িমসি করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এর আগেও একই অভিযোগে গত ১ জানুয়ারি বিভিন্ন মাদরাসার জাল সনদধারী ২৬ জন শিক্ষকের তালিকা প্রকাশ করে তাদের এমপিওশিট থেকে ইনডেক্স কাটা হয়। এ ছাড়াও বিভিন্ন সময়ে জাল সনদধারী শিক্ষকদের চিহ্নিত করে তাদের তালিকা প্রকাশ করে মাদরাসা অধিদপ্তর।

অধিদপ্তরের চিঠিতে বলা হয়, জাল সনদের চাকরি করা শিক্ষকদের বিরুদ্ধে আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে মামলা না করলে সংশ্লিষ্ট মাদ্রাসা প্রধানদের এমপিও স্থগিতসহ প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 

গত ৭ জানুয়ারি অধিদপ্তরের পরিচালক এইচ এম নুরুল ইসলামের সই করা চিঠিতে বলা হয়, মাদরাসার জাল শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলার নির্দেশ দিয়েছে অধিদপ্তর। একইসঙ্গে ইনডেক্স কর্তন করা এসব শিক্ষকদের ওঠানো বেতন-ভাতার সব টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে ফেরত দিয়ে তার প্রমাণ পাঠানোর জন্য মাদরাসা প্রধানদের বলা হয়েছে। আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে জাল সনদধারীদের বিরুদ্ধে মামলা না করলে সংশ্লিষ্ট মাদরাসা প্রধানদের এমপিও স্থগিতসহ প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সম্প্রতি মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের এক আদেশে বলা হয়েছে, এনটিআরসিএ- এর ভুয়া ও জাল সনদের মাধ্যমে এমপিওভুক্ত হওয়ায় সনদধারীদের বিরুদ্ধে এমপিও বাছাই ও অনুমোদন কমিটির সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষকদের ইনডেক্স কর্তন করা হয়। 

আদেশে আরও বলা হয়, প্রতিষ্ঠান-প্রধানকে ইনডেক্স কর্তন করা শিক্ষকদের উত্তোলিত বেতন-ভাতার সমুদয় অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা দিয়ে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করে প্রমাণসহ অধিদপ্তরে অবহিত করার জন্য অনুরোধ করা হয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে এসব জাল শিক্ষকদের আবেদন পাঠানোর ব্যাপারে মাদরাসা প্রধানকে সতর্ক করা হয়। একইসঙ্গে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে তাদের বেতন-ভাতার টাকা ফেরত দিতে যেকোনো ধরনের শৈথিল্যে প্রতিষ্ঠান প্রধান দায়ী থাকবেন।

বাঁধন/সিইচা/সাএ

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পাঠকের মন্তব্য:

BD24LIVE.COM
bd24live.com is not only a online news portal. We are a family and work together for giving the better news around the world. We are here to give a nice and colorful media for Bangladesh and for the world. We are always going fast and get the live news from every each corner of the country. What ever the news we reached there and with our correspondents go there who are worked for bd24live.com.
BD24Live.com © ২০২০ | নিবন্ধন নং- ৩২
Developed by | EMPERORSOFT
এডিটর ইন চিফ: আমিরুল ইসলাম আসাদ
বাড়ি#৩৫/১০, রোড#১১, শেখেরটেক, ঢাকা ১২০৭
ই-মেইলঃ info@bd24live.com
ফোনঃ (০২) ৫৮১৫৭৭৪৪
নিউজ রুমঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯১
মফস্বল ডেস্কঃ ০১৫৫২৫৯২৫০২
বার্তা প্রধানঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯০
ইমেইলঃ office.bd24live@gmail.com