জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাতে জানা গেছে, রাশিয়া ও চীনের সামরিক বিমানগুলো যৌথ টহলে অংশ নিয়েছে, যা জাপান ভয়ভীতি ও জাতীয় নিরাপত্তার জন্য “গুরুতর উদ্বেগ” হিসেবে দেখেছে। তবে জাপান তার যুদ্ধবিমান মোতায়েন করেছে এবং বিমান সনাক্তকরণ প্রক্রিয়া কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করেছে।
রুশ বিমান হিসেবে ছিল দুইটি টু-৯৫ (Tu-95) নিউক্লিয়ার সক্ষম বোম্বার; চীনের পক্ষ থেকে ছিল H-6 বোম্বার দুটি এবং J-16 ফাইটার জেট চারটি। একই সময়, রাশিয়া A-50 সতর্কতা বিমান এবং Su-30 যুদ্ধবিমানও সাগর অব জাপানে নজরে আসছিল।
দক্ষিণ কোরিয়া জানিয়েছে, রাশিয়া ও চীনের বিমানগুলো তাদের বিমান প্রতিরক্ষা শনাক্তকরণ অঞ্চলে (KADIZ) প্রবেশ করেছিল, prompting তারা যুদ্ধবিমান মোতায়েন করেছিল।
জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী Shinjiro Koizumi বলেছেন, “এই যৌথ অস্ত্র প্রদর্শন আমাদের দেশের বিরুদ্ধে স্পষ্ট শক্তির প্রদর্শন” এবং এটি জাতীয় নিরাপত্তার জন্য “গুরুতর উদ্বেগ” সৃষ্টি করে।
চীন এবং রাশিয়া বলেছে, এটি তাদের “বার্ষিক সামরিক সহযোগিতার অংশ” এবং তারা ২০১৯ সাল থেকে নিয়মিত কার্যকলাপ চালিয়ে আসছে।
সূত্র-রয়টার্স।
সাজু/নিএ
সর্বশেষ খবর