সরকারি কর্মচারীদের প্রত্যাশা অনুযায়ী চলতি বছরে জমা হয়নি নবম জাতীয় পে স্কেলের সুপারিশ। আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে পে স্কেলের সুপারিশ জমা হবে কি না, তা নিয়েও শঙ্কা দেখা দিয়েছে। তবে জাতীয় কমিশনের একটি সূত্র বলছে, জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে নবম পে স্কেলের সুপারিশ জমা দেওয়ার সম্ভাব্য ডেডলাইন রয়েছে।
সাবেক অর্থসচিব জাকির আহমেদ খানকে প্রধান করে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য নবম জাতীয় বেতন কমিশন-২০২৫ গঠন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
গত ২৭ জুলাই এ নিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার। কমিশনের প্রথম সভার দিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে সরকারের কাছে একটি প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
গত ১৪ আগস্ট নবম পে কমিশনের প্রথম সভা হয় বলে জানা যায়। সেই হিসেবে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার জন্য সময় পাওয়া কথা কমিশনের।
তবে নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, আগামী ১২ ফ্রেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অনুষ্ঠিত হবে।
তাই কমিশন জানুয়ারির মধ্যেই নবম পে স্কেলের সুপারিশ জমা দেওয়ার পরিকল্পনা সাজাচ্ছে।
কমিশন সূত্রে জানা গেছে, নবম পে স্কেলের গ্রেড সংখ্যা, সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ বেতন নির্ধারণ ছাড়াও আরো কিছু বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়নি। এজন্য আরও অন্তত দুটি পূর্ণ কমিশনের সভা আয়োজন করা হবে।
এ সভায় সদস্যরা অমীমাংসিত বিষয়গুলোর প্রতি একমত পোষণ করার পর কমিশন তাদের রিপোর্ট জমা দেবে।
পূর্ণ কমিশনের পরবর্তী সভায় সুপারিশ জমা দেওয়ার সম্ভাব্য দিনক্ষণ নির্ধারণ হবে বলেও জানা গেছে।
কুশল/সাএ
সর্বশেষ খবর
জাতীয় এর সর্বশেষ খবর