গবেষণার উপরে গুরুত্ব দেয় গ্রীন ইউনিভার্সিটি: অধ্যাপক ওয়াজেদ কবির

প্রকাশিত: ২০ ডিসেম্বর ২০২১, ০৫:২৪ পিএম
বর্তমান সময়ে দেশের অন্যতম সেরা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে প্রায় ৬ হাজার শিক্ষার্থী অধ্যায়নরত রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির ইংরেজি বিভাগের চেয়ারপার্সন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন শিক্ষাবিদ অধ্যাপক কে. এম. ওয়াজেদ কবির। যিনি একইসাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের দায়িত্বও পালন করছেন। এর আগে তিনি অতীশ দীপঙ্কর ইউনিভার্সিটি অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি’র ইংরেজি বিভাগের চেয়ারম্যান ছিলেন। শিক্ষাজীবনে অধ্যাপক ওয়াজেদ কবির অনার্স এবং মাস্টার্স রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি বিভাগ থেকে সম্পূর্ণ করেছেন। এরপর ১৯৮১ সালে খুলনার সরকারি বি.এল. কলেজে ইংরেজি প্রভাষক হিসেবে নিয়োগ পেয়ে শিক্ষকতা শুরু করেন। কর্মজীবনে তিনি বেশ কয়েকটি কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছেন। সবশেষ ২০১৫ সালে তিনি গ্রীন ইউনিভার্সিটিতে ইংরেজি বিভাগে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। সম্প্রতি ‘ইনোভেশন অ্যান্ড ট্র্যান্সফরমেশন ফর ডেভেলপমেন্ট-আইটিডি’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে গ্রীন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস, ল’ এবং আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেস অনুষদ আয়োজিত দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, জার্মানি, ভারত, বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষক-গবেষকেরা অংশ নিয়েছেন। গ্রীন ইউনিভার্সিটির আন্তর্জাতিক এই সম্মেলন নিয়ে বিডি২৪লাইভ-এর সঙ্গে কথা বলেছেন ইংরেজি বিভাগের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক ওয়াজেদ কবির। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন নাঈম হাসানমো: শাহরিয়ার হোসেননাঈম হাসান: ‘ইনোভেশন অ্যান্ড ট্র্যান্সফরমেশন ফর ডেভেলপমেন্ট-আইটিডি’ এই সম্মেলনের উদ্দেশ্য কি ছিল? অধ্যাপক ওয়াজেদ কবির: আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫টি ডিপার্টমেন্ট মিলে ‘আইটিডি’ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছিল। যেখানে ১৫০টি পেপার সাবমিট হয়েছে। এর মধ্যে ইন্টারনেশনাল পেপার ছিল ৩১টি, বাকি ১১৯টি ছিল ন্যাশনাল পেপার। এই পেপারগুলো উপস্থাপিত হয়েছে, আলোচনা হয়েছে। এর মধ্যে দিয়ে নতুন নতুন উদ্ভাবন ও চিন্তাধারা সমাজে পৌছে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ এই আলোচনার মাধ্যমে উপকৃত হবেন ও তাদের জ্ঞানভাণ্ডার বৃদ্ধি পাবে। এই সম্মেলনের উদ্দেশ্যই হচ্ছে, জ্ঞানতাত্বিকভাবে যাতে আমরা আরও বেশি উপকৃত হতে পারি এবং সে ব্যাপারে আমরা সফল হতে পেরেছি বলেই আমি মনে করি। একটি উদহারণ দিয়ে বলি, এই সম্মেলনে আমাদের ইংরেজি ডিপার্টমেন্ট থেকে ইংরেজিতে পেপার ছিল পুরুষতান্ত্রিক সমাজের উপরে। সেই বিষয়ে এই সম্মেলনে কথা বলা হয়েছে। এই বিষয়ের উপরে অনেকগুলো পেপারও জমা পড়েছে। পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় নারীদের দূর্বল অবস্থার কারণ কি সেগুলো বিশ্লেষিত হয়েছে। এগুলো যখন শুধরে নেওয়া হবে তখন সমাজে অনেক পরিবর্তন আসবে। সমাজ সুন্দর হবে। সম্মেলনের মধ্যে দিয়ে আমরা এই জ্ঞানগুলোই ছড়িয়ে ছিটিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। যাতে সমাজ আরও লাভবান হতে পারে। নাঈম হাসান: শিক্ষার্থীরা এই সম্মেলন থেকে কিভাবে লাভবান হয়েছে বা তাদের প্রাপ্তির দিকগুলো কি? অধ্যাপক ওয়াজেদ কবির: এই আর্ন্তজাতিক সম্মেলনে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের পন্ডিত ব্যক্তিরা যোগ দিয়েছেন। যাদেরকে ‘জ্ঞানতাপস’ বলা যায়। তাদের অর্জিত অভিজ্ঞতা আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। আমাদের অবস্থাটা ওনারা জেনেছেন। আমাদের কথা ওনারা শুনেছেন। ওনারা যখন তাদের অর্জিত জ্ঞান নিয়ে আলোচনা করেছেন সেগুলো শিক্ষার্থীরা শুনেছেন। এতে করে শিক্ষার্থীদের অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি পেয়েছে। তাদের আত্মবিশ্বাস বেড়েছে। আন্তর্জাতিক মানের এই মানুষগুলোর সঙ্গে যখন আলোচনা হয় তখন আমরাও উপকৃত হই পাশাপাশি আমাদের শিক্ষার্থীরাও উপকৃত হয়। নাঈম হাসান: গ্রিন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির বলেছেন, কোভিড-১৯ পরিস্থিতির কারণে এ বছর অনলাইনের মাধ্যমে এই সম্মেলন হলেও আগামীতে সশরীরে হবে। আপনিও কি একই আশা ব্যক্ত করছেন? অধ্যাপক ওয়াজেদ কবির: আমি স্যারের এই মতের সঙ্গে সহমত পোষণ করছি। আমাদের এই সম্মেলনটি চলতি বছরের অক্টোবর মাসের ২৩ ও ২৪ তারিখ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেসময়ে কোভিড পরিস্থিতি বেশ অনুকুলে ছিল না, তাই সম্মেলনটি অনলাইনেই অনুষ্ঠিত হয়েছে। আমি মনে করি আগামীতে কোভিড পরিস্থিতি পুরোপুরো নিয়ন্ত্রণে থাকলে আমরা এই সম্মেলনটি সশরীরেই আয়োজন করতে পারবো। নাঈম হাসান: এ ধরণের একটি সম্মেলন সশরীরে আয়োজন করতে চাইলে কি কি চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করা হতে পারে বলে আপনি মনে করেন? অধ্যাপক ওয়াজেদ কবির: আসলে এই ধরণের কনফারেন্স যখন অনলাইনে অনুষ্ঠিত হয় তখন এই সকল বরেণ্য ব্যক্তিগণ তাদের যার যার দেশে থেকেই অংশগ্রহণ করতে পারেন। ফলে তাদের জন্য আমাদের পরিবহন, বাসস্থান এসবের ব্যবস্থা করতে হয় না। কিন্তু যখন সশরীরে আয়োজন হয় তখন তাদের জন্য এসকল ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়। এগুলো কিছুটা চ্যালেঞ্জ হলেও আমি চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখতে চাই না। কারণ তাদের উপস্থিতিতে আমরাই সবচেয়ে বেশি উপকৃত হয়। কিছু চ্যালেঞ্জ, অসুবিধা থাকলেও তারা যখন সশরীরে এই সকল সম্মেলনে আমাদের সঙ্গে যোগদান করেন তখন আমাদের প্রাপ্তির খাতার বিপরীতে চ্যালেঞ্জ, অসুবিধা সামান্যই বলে মনে হয়। নাঈম হাসান: গ্রীন ইউনিভার্সিটি বা এখানকার শিক্ষার্থীদের কোন বিষয়টি সবার থেকে আলাদা বলে মনে হয় আপনার কাছে? অধ্যাপক ওয়াজেদ কবির: আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে বেশ কিছু কো-কারিকুলার কার্যক্রম হয়ে থাকে। যেসকল কার্যক্রমের মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী লিডারশিপ দেওয়ার সক্ষমতা ও মনোবল অর্জন করেন। এছাড়া এখানকার শিক্ষার্থীদের মধ্যে আরও একটি ‘স্কিল’ ডেভলোপ করা হয়। সেটি হচ্ছে ‘হাউ টু কমিউনিকেট’। এই দুইটি বৈশিষ্ট্যিই আমাদের শিক্ষার্থীদের সবার থেকে আলাদা করেছে। নাঈম হাসান: ব্যবহারিক শিক্ষায় আপনারা কেমন গুরুত্ব দিয়ে থাকেন? অধ্যাপক ওয়াজেদ কবির: ব্যবহারিক ও তাত্ত্বিক তত্ত্বীয় এই দুটি জ্ঞান যখন একজন মানুষ অর্জন করবে তখন সে পূর্ণতা অর্জন করবে তার জ্ঞানর্জনে। ব্যবহারিক জ্ঞানের গুরুত্ব অনেক এবং সেটা গ্রীন ইউনিভার্সিটি দিয়ে থাকে। আমাদের ল্যাব ফ্যাসিলিটিজ খুবই ভালো। শিক্ষার্থীরা তাদের প্রয়োজনীয় সাপোর্ট সেখান থেকে পাচ্ছে। এছাড়া গ্রীন ইউনিভার্সিটিতে বর্তমানে বেশ কিছু ক্লাব রয়েছে। এসকল ক্লাবের সদস্যরা দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে প্রতিযোগীতায় অংশ নিচ্ছে। এছাড়া আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ডিবেটিংসহ বেশ কিছু প্রতিযোগীতার আয়োজন করা হয়ে থাকে। শিক্ষার্থীরা সেখানেও নিয়মিত অংশগ্রহণ করছে। নাঈম হাসান: উচ্চ শিক্ষার উদ্দেশ্য হল গবেষণার মাধ্যমে নতুন জ্ঞান সৃষ্টি। গবেষণায় আপনারা কেমন গুরুত্ব দিয়ে থাকেন? অধ্যাপক ওয়াজেদ কবির: বর্তমানে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণার উপরে ব্যাপক গুরুত্ব দেওয়া হয়ে থাকে। ‘রিসার্চ’ নিয়ে অনেকগুলো কার্যক্রমও পরিচালিত হচ্ছে। আমাদের সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং একটি জার্নাল বের করে, যার নাম- ‘রিসার্চ জার্নাল’। এছাড়া আর্টস এন্ড সোশ্যাল সাইন্সেস ও বিজনেস আরও দুটি জার্নাল বের করে। এই যে জার্নালগুলো বের হয় এখানে যারা অবদান রাখেন এরা সকলেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং শিক্ষার্থী। এতেই প্রমাণ হয় আমরা গবেষণাতে উৎসাহ দিয়ে থাকি। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্মেলনগুলো যে করা হয় সেটার আরও একটি উদ্দেশ্য হচ্ছে, গবেষণার পরিবেশ তরান্বিত করা। এই সকল আন্তজার্তিক সম্মেলনে আমরা পেপার প্রেজেন্ট করি, রিসার্চ করি। বিদেশি নাগরিকরাও তাদের রিসার্চ পেপার প্রেজেন্ট করে। এতে করে গবেষণার পরিবেশ তরান্বিত হয়। তাই আমি বলতে পারি, অতীতের থেকে বর্তমানে গবেষণার উপর অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে গ্রীন ইউনিভার্সিটি। নাঈম হাসান: চাকরির বাজারে কেমন করছে গ্রীন ইউনিভার্সিটির গ্রাজুয়েটরা? অধ্যাপক ওয়াজেদ কবির: আমাদের ইউএস বাংলা গ্রুপের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে। গ্রাজুয়েটদের একটি বিরাট অংশ সেখানে চাকরি করছে। এছাড়া আমাদের শিক্ষার্থীরা দেশে-বিদেশের বিভিন্ন জায়গায় বেশ ভালো করছে। বিভিন্ন ডিপার্টমেন্ট থেকে শিক্ষার্থীরা বিদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার দায়িত্ব পেয়েছে। তবে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্য আমার উপদেশ থাকবে, চাকরির বাজারের পিছনে না ছুটে চাকরির জন্য নিজেকে অপরিহার্য করে তুলো, চাকরিই তোমার পিছনে ছুটবে। নাঈম হাসান: ছাত্রজীবনে আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিজ্ঞতা থেকে বর্তমান শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্য কিছু বলুন... অধ্যাপক ওয়াজেদ কবির: আমি আজ থেকে ৪০ বছর আগে ছাত্র ছিলাম। ওই সময়ে আমাদের এত সুযোগ সুবিধা ছিল না, যেটা এখনকার সময়ের শিক্ষার্থীরা পাচ্ছে। এরপরও বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল কার্যক্রমে সবসময় অংশগ্রহণ করার চেষ্টা করতাম। এর প্রধাণ উদ্দেশ্য ছিল জ্ঞানর্জন বৃদ্ধি। আমাদের শিক্ষার্থীদের প্রতিও আমার পরামর্শ থাকবে, পাঠ্যপুস্তকের বাহিরেও বিভিন্ন কো-কারিকুলার কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করা। এতে করে জ্ঞানের পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। নাঈম হাসান: আপনি ২০১৫ সালে গ্রীন ইউনিভার্সিটিতে জয়েন করেছেন। গত ৬ বছরে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কি কি পরিবর্তন আপনার চোখে পড়েছে? অধ্যাপক ওয়াজেদ কবির: আমি যখন ২০১৫ সালের মে মাসে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে জয়েন করেছিলাম তখন এখানকার শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল প্রায় ২৮০০-২৯০০। বর্তমানে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৬ হাজার ছাড়িয়েছে। সেসময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএচডি হোল্ডার শিক্ষকের সংখ্যা ছিল খুবই কম। এখন এদের সংখ্যা অনেক বেশি। সেসময়ে শিক্ষকের সংখ্যা যে পরিমাণে ছিল এখন সেটার সংখ্যা প্রায় দ্বিগুন এবং এরা সকলেই দক্ষ এবং যোগ্য শিক্ষক। গ্রীন ইউনিভার্সিটি খুব দ্রুততার সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদের দেশে বর্তমানে ১০৬টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। এর মধ্যে গ্রীনের অবস্থান প্রথম সারিতেই রয়েছে। তবে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের সিটি ক্যাম্পাসে বর্তমানে একটু ‘স্পেস’ জটিলতা রয়েছে। এই সমস্যার সমাধান খুব শীঘ্রই হতে চলেছে। পূর্বাচলে আমাদের পার্মানেন্ট ক্যাম্পাসের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। সেখানে শিক্ষার্থীদের জন্য পর্যাপ্ত হলেরও ব্যবস্থা করা হচ্ছে। নাঈম হাসান: বর্তমানে দেশের গণমাধ্যমে ইংরেজি বিষয়ে দক্ষ গ্রাজুয়েট শিক্ষার্থীদের বেশ প্রাধান্য দেওয়া হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে ‘সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম যোগাযোগ’ বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য আপনার কি উপদেশ থাকবে? অধ্যাপক ওয়াজেদ কবির: আমি মনে করি ‘সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম যোগাযোগ’ বিভাগ হচ্ছে ‘জব ওরিয়েন্টেড বিভাগ’। এখান থেকে সঠিকভাবে গ্রাজুয়েট হয়ে বের হলে চাকরির অভাব পড়বে না। তবে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্য আমার উপদেশ থাকবে। নিজের বিভাগের সকল বিষয়ে পড়াশুনার পাশাপাশি ‘সফট’ স্কিলগুলো ডেভলোপ করবে। ইংলিশ বই পড়া, লেখা ও কথা বলার চেষ্টা করবে, যেকোনো সিচুয়েশন স্মার্টলি সামলানোর গুনাবলি অর্জন করবে, লিডারশিপ দেওয়ার ক্ষমতা অর্জন করবে ইত্যাদি। নাঈম হাসান: এতক্ষণ মূল্যবান সময় দেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। অধ্যাপক ওয়াজেদ কবির: তোমাদের দুজনকেও ধন্যবাদ।

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পাঠকের মন্তব্য: