সুইমিংপুল আছে, নিয়মিত সাঁতারও শেখানো হয়; নেই কোনো সাঁতার দল

প্রকাশিত: ১৮ জুন ২০২২, ০৯:৪৯ এএম

সুইমিংপুলে ২০ থেকে ২৫ জন শিশুর কিশোর। কেউ সাঁতার কাটছেন, আবার কেউ শিখার চেষ্টা করছে। একজন কোচ শিশু কিশোরদের দিক নির্দেশনা দিচ্ছেন, কিভাবে সাঁতার শিখতে হবে। অভিবাবকরাও রোদ্রে সুইমিংপুলের চারপাশে বসে সন্তানের সাঁতার কাঁটা দেখছেন।

নিয়মিত সুইমিংপুল সাঁতার প্রশিক্ষণ দেয়া হলেও, নেই কোন সাঁতারু দল। এভাবেই ১৩ বছর প্রথম শ্রেণীর চাকরীজীবি, ঠিকাদার, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ীদের ছেলে মেয়েদের মাসিক বেতনে সাঁতার কাটা শিখানো হচ্ছে সুইমিংপুলে। বছরে দুই একটা প্রতিযোগীতা সুইমিংপুলে হলেও, সাঁতারুদের প্রশিক্ষণ নেয়ার নেই কোন সুযোগ।

এমন চিত্রই দেখা যায়, ময়মনসিংহ সুইমিং কমপ্লেক্সে গিয়ে। সুইমিং কমপ্লেক্সটি নগরীর টাঙ্গাইল বাসস্টেন্ট এলাকায় অবস্থিত। সুইমিংপুল ৫০ মিটার লম্বা ও ২৫ মিটার প্রস্থ। নিয়মিত একজন পিয়ন এটি দেখাশুনা করেন। দিনে দুই ঘন্টা সকাল বিকাল সুইমিংপুল শিশুদের সাতার প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। পুলের চেঞ্জরুম প্রশিক্ষণার্থীরা নিয়মিত ব্যবহান করেন। তবে, সুইমিংপুলে নেই গ্যালারী বা শেড।

মাত্র একটি সাবমার্সিবল পাম্প দিয়ে চলছে এই সুইমিংপুল। মাসে একবার পানি পরিবর্তন করা হয়। একবার পানি পরিবর্তন করতে ৩৬ থেকে ৪০ ঘন্টা সময় লাগে। পানি পরিস্কার রাখার জন্য নেই সাকার মেশিন। ছেলে মেয়েদের সাঁতার শিখাতে আসা অভিবাবকরা সুইমিংপুলের শেড, গ্যালারী ও সাকার মেশিন বসানোর দাবি করেন।

২০০১ সালে সুইমিং কমপ্লেক্স স্থাপিত হলেও ২০০৪ সালে উদ্বোধন করা হয়। এরপর ২০০৯ সাল থেকে এখানে শিশু কিশোরদের সাঁতার শেখানো হয়। এই সুইমিংপুলে বছরে দুই একটা প্রতিযোগীতা হয়। তবে, জেলা ক্রীড়া সংস্থার কোন সাঁতারু বা দল নেই। ওই দুই একটা প্রতিযোগীতার প্রয়োজনে কিছু ছেলে মেয়েকে ডেকে এনে সর্ব্বোচ্চ ১৫ দিন সাঁতার অনুশীলন করান। প্রতিযোগীতা শেষ হলে তাদের আর কোন খোঁজ খবর নেয় না জেলা ক্রীড়া সংস্থা।

সূত্র জানায়, ২০০৯ সাল থেকে মাসিক টাকা দিয়ে এখানে শিশু কিশোরদের সাঁতার শেখানো হয়। শুরুতে জনপ্রতি ভর্তি ফি ৫০০ টাকা ও মাসিক বেতন ছিল ২০০ টাকা। তা বেড়ে বর্তমানে জনপ্রতি ভর্তি ফি দুই হাজার ৬০০ টাকা ও মাসিক বেতন ৫০০ টাকায় দাড়িয়েছে।

সরকারী সুইমিংপুলে টাকার বিনিময়ে সন্তানদের সাঁতার শেখাতে আসা অভিবাবকদের নেই কোন অভিযোগ। এখানে যেভাবে ছেলে মেয়েরা সাঁতার শিখতে পারছে, অন্য কোথায় হয়তো এমন সুযোগ নেই। তবে, সুইমিংপুল থাকা সত্ত্বেও জেলায় কোন সাঁতারু দল নেই সেটা দুঃখজনক। আমরা চাই, আমাদের জেলায় ভাল সাঁতারু দল তৈরী হোক।

সন্তানকে সাঁতার শেখাতে আসা ঠিকাদার বিমল বর্মণের স্ত্রী বলেন, কিছুদিন আগে এখান থেকে আমার এক ছেলে এখানে সাঁতার শিখে গেছে। এখন নিয়মিত মেয়েকে সাঁতার শেখাতে নিয়ে আসছি। অনেক সময় বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যাই। কোন কোন সময় আবার নদী পথেও ঘুরতে যাওয়া হয়। তখন যদি কোন বিপদ আসে। তাই, ছেলে মেয়েদের সাঁতার শিখাচ্ছি। যেন নিজের জীবন বাঁচাতে পারে।

তিনি বলেন, এমন সুযোগ সুবিধা থাকার পরেও যদি জেলায় কোন সাতারু দল না থাকে। এটা দুঃখ্যজনক। যে সুযোগ সুবিধা আছে, তা কাজে লাগিয়ে জাতীয় পর্যায়ে বা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খেলতে পারলেও তো দেশের জন্য হবে। তবে, আমি মনে করি এই সুযোগ সুবিধা কাজে লাগিয়ে জেলায় ভাল একটা সাঁতারু দল গড়ে উঠুক।

যারা ময়মনসিংহ এমনকি দেশের এমনকি দেশের জন্য সুনাম বয়ে আনবে।পুবালী ব্যাংকের প্রিন্সিপাল অফিসার মৌসুমী খানম বলেন, চাকরী করার সুবাদে শহরে থাকতে হয়। গ্রামে থাকলে হয়তো বাড়ির পুকুরে ছেলে মেয়েকে সাঁতার শেখানো যেত। কিন্তু, শহরে তো এই সুবিধা নেই। যেহেতু, এখানে একটি সুইমিংপুল আছে। তাই, আমার দুই সন্তানকে সাঁতার শেখাতে নিয়ে আসি। তাছাড়া, একজন মানুষের জন্য সাঁতার শেখা প্রয়োজনীয়।

তিনি আরও বলেন, এখানে সাঁতার শিখাতে ভর্তি ফি দুই হাজার টাকা ও এক মাসের ৫০০ টাকা অগ্রিমসহ ২ হাজার ৫০০ টাকায় ভর্তি করিয়েছি। তবে, টাকা নেয়ার বিষয়ে আমার কোন অভিযোগ নেই। কারণ, ছেলে মেয়েদের সাঁতার শেখানো অভিবাবক হিসাবে আমার দায়িত্ব। আমি সপ্তাহে শুক্রবার ও শনিবার সন্তানকে নিয়ে সাঁতার শেখাতে আসি। এভাবে দুই মাস হলো এখানে আসি। এখানে কোঁচ আছে, তিনি খুব ভাল করে ছেলে মেয়েদের সাঁতার শেখান। আমার সন্তানরা এখন মোটামোটি সাঁতার কাটতে পারে।

ঢাকায় বায়িং হাউজে চাকরী করেন খালেদ আব্দুল্লাহ। দুই সন্তানকে সাঁতার শেখাতে নিয়ে আসছেন এই সুইমিং কমপ্লেক্সে। তিনি বলেন, আমার জানামতে, ময়মনসিংহে ছেলে মেয়েদের সাঁতার শেখানোর সুযোগ আছে। যা অন্য কোথাও নেই। এতে কিছু টাকা খরচ হলেও ছেলে মেয়েরা একজন কোচের মাধ্যমে এখানে সাঁতার শিখতে পারছেন। যা আমাদের জন্য খুব ভাল হয়েছে এবং ছেলে মেয়েরাও খু্ সহজে সাঁতার শিখতে পারছে।

সাঁতারু তামজিদ সামাদ বেশ কয়েকটি সাঁতার প্রতিযোগীয়তায় অংশ নিয়েছেন। সে ময়মনসিংহ ল্যাবরেটরী স্কুলের ৮ম শ্রেণী'র শিক্ষার্থী। তামজিদ বলেন, আমার বাবা একজন সাঁতারু তাই, সাঁতারের প্রতি আগ্রহ থেকেই আমি বিভিন্ন সাঁতার প্রতিযোগীয় অংশ নিয়েছি। আমাদের ভাল একটা সুইমিংপুল আছে। কিন্তু কতৃপক্ষ উধাসিন। বিভিন্ন সাঁতার প্রতিযোগীতার সময প্রয়োজনে আমাদের কয়েকদিন প্র্যাক্টিস করায়। খেলা শেষ হওয়ার পর আমাদের খোঁজখবর কেউ না।

তিনি বলেন, একজন সাঁতারু নিয়মিত প্র্যাক্টিস করলে সুইমিং ড্রেস প্রয়োজন হয়। যেমন সুইমিং ক্যাপ, সুইমিং গ্লাভস, টি শার্ট, শট পেন্ট প্রয়োজন হয়। এগুলোর ব্যবস্থা করা। প্র্যাক্টিসের পর নিয়মিত ডায়েট ও যাতাযাত ভাতা দিলে আমি নিয়মিত প্র্যাক্টিস করব। আমাকে দেখে অন্যরাও সাঁতারের প্রতি আগ্রহ বাড়বে। তবেই, আমাদের একটি সাঁতারু দল গঠন করা সম্ভব।

মুকুল নিকেতন স্কুলের ৯ম শ্রেণীর শিক্ষার্থী রাহাত দেওয়ান হৃদয় বলেন, জেলা ক্রীড়া সংস্থার হয়ে আমি খেলায় অংশগ্রহন করেছি। তবে, খেলা শেষ হলে পরে আর কেউ খবর নেয় না। নিয়মিত প্র্যাক্টিসের ব্যবস্থা করলে আমরাও ভাল কিছু করতে পারব। জেলা থেকে জাতীয় পর্যায়ে গিয়ে খেলার সামর্থ্য আমাদেরও আছে। তবে,আমাদের সার্পোট দেয়ার কেউ নেই। সাপোর্ট দিলে জাতীয় পর্যায়ে এমনকি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খেলার স্বপ্নও আমি দেখি।

জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাতার প্রশিক্ষক মো. আব্দুস সামাদ কাজল বিডি২৪লাইভকে বলেন, এই সুইমিংপুলের যাত্রা শুরু হয় আমার হাত ধরে। ২০০৯ সাল থেকে এখন পর্যন্ত শুধু মাত্র টিএডিএ'র বিনিময়ে কাজ করে আসছি। বাবা মৃত্যুর সময় বলেছিলেন, আমি যেন এই সুইমিংপুল না ছাড়ি। তাই, এখনো এখানে সাঁতার প্রশিক্ষন করিয়ে আসছে।

বাবার রেখে যাওয়া বাড়ি ভাড়ার টাকায় টেনেটুনে সংসার চলে। এই চাকরী স্থায়ী হবে আশায় ১৩ বছর অস্থায়ী কাজ করে আসছি। তবে, করোনার সময় বন্ধ ছিল৷ তখন ওই টিএডিএ'র টাকাও পাইনি। ওই সময় আশ্বাস দিয়েছিল করোনার পরে চাকরী নিয়মিত করবে। তবে, এখনো হয়নি। বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পারছি জুন জুলাইয়ে হতে পারে।

সাঁতার শেখানো ছাড়া জেলা পর্যায়ে কোন সাতারু দল আছে নাকি জানতে চাইলে তিনি বলেন, নিদিষ্ট কোন টিম নাই। কিন্তু জেলা পর্যায় বছরে দুই একটা সুইমিং প্রতিযোগীতা হয়। এছাড়া আর কোন কাজে আসে না এই সুইমিংপুল।

জেলা পর্যায়ে এমন টিম তৈরীর যে পক্রিয়া গুলি রয়েছে, জেলা ক্রীড়া সংস্থা সেই প্রক্রিয়া গুলি অনুমতি দেয় না। টিম তৈরী করতে হলে অবশ্যই জেলা ক্রীড়া সংস্থা উদ্যোগ নিতে হবে। তারপর আমাকে বলতে হবে। তখন আমি বেশ কয়েক জনকে সুইমিং উপযোগী করে তৈরি করতে পারব। যারা জাতীয় পর্যায়ে প্রতিযোগীতা করতে পারবে।

তাছাড়া, টিম তৈরী করতে হলে ছেলে মেয়েদের পিছনে ইনভেস্ট করতে হবে। জেলা ক্রীড়া সংস্থা ইনভেস্ট করলেই ছেলে মেয়েরা নিয়মিত প্র্যাক্টিস করবে। তাহলেই কেবল তাদের সাতারু হিসাবে তৈরী করতে পারব। এইটা মুলত ইচ্ছা থাকতে হবে। ময়মনসিংহে অনেক প্রতিভাবান ছেলে মেয়ে আছে। আমাদের অনেক ভাল একটা সুইমিংপুল আছে। তবে, কাজে লাগাতে পারছি না। সুযোগ সু্বিধা কাজে লাগাতে পারলেই আমলা শক্তিশালী একটি টিম করতে পারব।

বর্তমানে এই সুইমিংপুলে কি কাজে লাগছে এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, এখন সুইমিংপুলে সাঁতার না জানা ছেলে মেয়েদের সাঁতার প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। যারা একেবারে সাঁতার জানে না, যাদের বয়স সর্বনিম্ন ৫ বছর থেকে যে কোন বয়সের ছেলে অথবা মেয়েদের সাঁতার শেখানো হয়। ওরা সাঁতারু হিসাবে নয়, জীবন বাঁচানোর জন্য যতটুকু প্রয়োজন এইটুকুই শিখানো হয়। ভর্তি ফিস মাত্র দুই হাজার ও এক মাসের অগ্রিমসহ দুই ৫০০ টাকা। পরে প্রতি জনকে মাসে ৫০০ টাকা করে দিতে হয়। টাকার বিনিময়ে সাঁতার শিখানো সরকার নির্ধারিত ফি না, এই ফি জেলা ক্রীড়া সংস্থা নির্ধারণ করেছেন। তবে, এই বিষয়ে অভিবাবকদের কোন অভিযোগ নেই।

সুইমিংপুল কি বর্তমানে বানিজ্যিক ভাবে বা ব্যবসায়িক কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, কথাটা এভাবে না বলে, বলতে পারেন টাকার বিনিময়ে সাঁতার প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। এটাকে সাঁতার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র বলা যায়। জেলা ক্রীড়া সংস্থা চাইলেই ভাল সাতাঁরু তৈরী করা সম্ভব। যাদের প্রশিক্ষণ দিয়ে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ভাল সাঁতারু তৈরী করা সম্ভব। তবে, এখানে যারা সাঁতার শিখতে আসে তারা সবাই ১৫ থেকে ২০ দিন প্রশিক্ষণ করে সাঁতার শিখে চলে যায়।

তিনি আরও বলেন, যারা টাকার বিনিময়ে সাঁতার শিখতে আসে। তারা সাঁতার শিখে চলে যায়। যারা সাঁতারু হতে চায়, যাদের আগ্রহ আছে, তাদের সামর্থ নেই। তবে, বিনামুল্যে ভাল প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে, যাওয়া আসার টিএডিএ দিতে হব, নিয়মিত প্রয়োজনীয় খাবারের ব্যবস্থা করতে হবে। তাহলে জেলা পর্যায়ে ভাল দল তৈরী করা সম্ভব। যারা দেশ বিদেশে খেলে সুনাম অর্জন করতে পারবে।

জেলা ক্রীড়া কর্মকর্তা আব্দুল বারী বলেন, সম্প্রতি বঙ্গবন্ধু জুনিয়র সাঁতার প্রতিযোগীয় ময়মনসিংহ থেকে অংশগ্রহন করেছিল। এছাড়াও নেত্রকোনা থেকেও তিনজন অংশগ্রহণ করেছিল। ওরা সবাই মোটামোটি খেলেছে। তবে, সুইমিংপুল জেলা ক্রীড়া সংস্থার অধিনে। তাই, সুইমিংপুলের বিষয়ে আমার কিছু জানা নেই।

জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি এহতেশামুল আলম বলেন, আনুমানিক পাঁচ মাস হয়েছে আমি জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক হয়েছি। আগে সুইমিংপুলের অবস্থা খারাপ ছিল। এখানে নিয়মিত একজন কোঁচ দিয়ে শিশু কিশোরীদের সাঁতার শেখানো হয়। তবে, আমাদের পরিকল্পনা আছে। আগামী কয়েক মাসের মাঝে স্কুল থেকে এইচএসসি পর্যন্ত বয়স ভিত্তিত সাঁতার প্রতিযোগীতার আয়োজন করব। সেখান যারা ভাল করবে, তাদের নিয়ে একটি দল গঠন করে জাতীয় পর্যায়ে পাঠানোর পরিকল্পনা আমাদের আছে।

সাঁতার শিখানোর ভর্তি ফি ও মাসিক বেতন কি সরকার নির্ধারিত কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা সরকার নির্ধারিত। দু'জন লোক কাজ করে, প্রতি মাসে পানি পাল্টাতে হয়, বিদ্যুৎ বিল আছে। এই টাকা দিয়েই প্রতি মাসের খরচ মেটানো হয়। তবে, আমি আসার পর কোন ফি বাড়াইনি বলেও দাবি করেন তিনি।

এবিষয় জেলা প্রশাসক ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি মোহাম্মদ এনামুল হক গণমাধ্যমকে বলেন, আমাদের একটি সাতারু টিম গঠন করা হবে। যারা জাতীয় পর্যায়ে অংশগ্রহন করতে পারে। এছাড়া, নিয়মিত প্রশিক্ষণ করে ভাল সাঁতারো হতে পারে। এজন্য আমরা সাঁতারু দল তৈরী করতে প্রয়োজীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পাঠকের মন্তব্য: