ওয়াটারপোলোতে চ্যাম্পিয়ন ও সাঁতারে রানার আপে নাম লিখাল ঢাবি

প্রকাশিত: ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১২:৩৭ পিএম

‘বিশ্ববিদ্যালয় ক্রীড়াঙ্গণে বন্ধুত্ব’ স্লোগানকে সামনে রেখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ২ দিন ব্যাপী ওয়াটারপোলো ও সাঁতার প্রতিযোগিতা ২০২২-২০২৩ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২ দিনব্যাপী আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ওয়াটারপোলো প্রতিযোগিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ও সাঁতার প্রতিযোগিতায় রানার আপ হয়েছে।

প্রতিযোগিতা শেষে গত শুক্রবার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ।

এসময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাঁতার ও ওয়াটারপোলো কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. সৈয়দ শাইখ ইমতিয়াজের সভাপতিত্বে পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। শারীরিক শিক্ষা কেন্দ্রের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. অসীম সরকার স্বাগত বক্তব্য রাখেন। এসময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শারীরিক শিক্ষা কেন্দ্রের পরিচালক মো. শাহজাহান আলীসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ চ্যাম্পিয়ন ও রানার আপ দলসহ অংশগ্রহণকারী দলসমূহকে আন্তরিক অভিনন্দন জানান।

উল্লেখ্য, এই প্রতিযোগিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের দল অংশগ্রহণ করে।

কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের শংকুচাইল গ্রামের সুরুজ মিয়ার এক(১) একর সাড়ে ৩৩ শতক সম্পত্তি জোরদখল করে রেখেছিলেন স্থানীয় প্রভাবশালী মুমিনুল ইসলাম, মফিজুল ইসলাম ও সামছু মিয়া গংরা। প্রভাবশালীদের কাছে থেকে সম্পত্তি ফিরে পেতে কুমিল্লা বিজ্ঞ আদালতে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করে মালিক সুরুজ মিয়া। প্রায় ২৭ বছর পর বিজ্ঞ আদালতের চূড়ান্ত রায় ও নির্দেশনায় প্রশাসনের সহযোগীতায় উচ্ছেদ অভিযানের মাধ্যমে সম্পত্তি মালিকানা ফিরে পেয়েছে সুরুজ মিয়া।

শনিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সুরুজ মিয়ার পুত্র সন্তান আল আমিন জানান, আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী বুড়িচং উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ ছামিউল ইসলামের উপস্থিতিতে পুলিশ, ঢুলি, নায়েব, নাজির, সিভিল কোর্ট কমিশনারের সমন্বয়ে শংকুচাইল ও বারেশ্বর মৌজার অন্তর্ভুক্ত উপরোক্ত মোকদ্দমার ভূমির মালিক তথা মামলার বাদী মোঃ সুরুজ মিয়া তার মালিকানা সম্পত্তির দখল বুঝিয়ে পায়।

দীর্ঘ ২৭ বছর পর সুরুজ মিয়ার সম্পত্তি নিজ দখলে ফিরে পাওয়াতে বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে এলাকা ও পরিবারের লোকজন মাঝে আনন্দ বিরাজ করতে দেখা গেছে। উচ্ছেদ উভিযানের সময় উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম মাস্টার ও মিজানুর রহমান মেম্বার সহ এলকার মান্যগণ্য ব্যক্তি বর্গরা।

সুরুজ মিয়ার ছেলে আল আমিন জানান, অবশেষে সুদীর্ঘ ২৭ বছর পর বাপ-দাদার নিজস্ব সম্পত্তি ফিরে পেয়েছি এবং আইনের সুশাসনের বিজয় নিশ্চিত হয়েছে। আমি উপজেলা প্রশাসনসহ সকলকে ধন্যবাদ জানাই ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পাঠকের মন্তব্য: