ঘূর্ণিঝড়ের নাম যে কারণে ‘সিত্রাং’
দেশে যে কোনো সময় বড় আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘সিত্রাং’। বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ে নেওয়ার পর ইতিমধ্যে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় ঝোড়ো হাওয়ার সাথে চলছে বজ্রবৃষ্টি। আবহাওয়া অফিসের তথ্য, এটি যে কোনো সময় প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় ‘সিত্রাং’ নামটি কিভাবে এলো ও এর অর্থ কি এ নিয়ে জানার আগ্রহ বেড়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে। আবহাওয়া অফিসের মতে, সমুদ্রে সৃষ্ট একটি ঝড়ের গতিবেগ ঘণ্টায় ৩৯ মাইল অতিক্রম করলে তাকে একটি নাম দেওয়া হয়। অন্যদিকে কোনো ঝড়ের গতিবেগ ঘণ্টায় ৭৪ মেইল ছাড়িয়ে গেলে তাকে হারিকেন, সাইক্লোন, বা টাইফুন হিসেবে ভাগ করা হয়।
জানা গেছে, জানা যায়, ভারত মহাসাগরের উত্তরাঞ্চলে সৃষ্ট ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণের জন্য বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার অধীনে একটি কমিটি রয়েছে। এই কমিটিতে রয়েছে ১৩টি দেশ (বাংলাদেশ, মিয়ানমার, ভারত, পাকিস্তান, মালদ্বীপ, থাইল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা, ওমান, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইরান, সৌদি আরব ও ইয়েমেন)।
শুধুমাত্র ২০২০ সালে, এই ১৩টি দেশের এস্কেপ সংস্থা দ্বারা ১৬৯টি ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হয়েছিল। সেই তালিকা থেকে এবারের ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হয়েছে 'সিতরং'। এ নামটি থাইল্যান্ডের দেওয়া। এস্কেপের তালিকা অনুযায়ী ‘সিত্রাং’ এর পরের ঘূর্ণিঝড়ের নাম ‘মন্দোস’। এই নামটি দিয়েছে সৌদি আরব। মন্দোস এর পরের ঘূর্ণিঝড়টির নাম ‘মোচা’। এই নামটি দিয়েছে ইয়েমেন। আরও জানা গেছে, ‘সিত্রাং’ শব্দের ভিয়েতনামি অর্থ পাতা। আবার সিত্রাং থাইল্যান্ডের বাসিন্দাদের পদবিও।
বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
এডিটর ইন চিফ: আমিরুল ইসলাম আসাদ
বাড়ি#৩৫/১০, রোড#১১, শেখেরটেক, ঢাকা ১২০৭
ই-মেইলঃ [email protected]
ফোনঃ (০২) ৫৮১৫৭৭৪৪
নিউজ রুমঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯১
মফস্বল ডেস্কঃ ০১৫৫২৫৯২৫০২
বার্তা প্রধানঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯০
মার্কেটিং ও সেলসঃ ০৯৬১১১২০৬১২
ইমেইলঃ [email protected]
পাঠকের মন্তব্য: