সুনামগঞ্জে সরকারি ঔষধ পাচারের ঘটনায় ৫ সদস্য তদন্ত কমিটি গঠন

প্রকাশিত: ০১ জানুয়ারি ২০২৩, ১১:৪৪ পিএম

সুনামগঞ্জ ২৫০ শয্যা হাসপাতাল থেকে ঔষধ পাচারের ঘটনায় ৫ সদস্য তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন, জেলা ২৫০ শয্যা হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ডাঃ মোঃ আনিছুর রহমান। গত বুধবার রাতে শহরের হাছন নগড় এলাকা থেকে দুই স্টাফ নার্স কে চোরাইকৃত একলাখ সত্তর হাজার টাকা মূল্যের সরকারি ঔষধ, স্যালাইন, ইনজেকশন, ক্যানোলা সহ স্টাফ নার্স দুইজন কে আটক করেছে পুলিশ। এ বিষয়ে ৫ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে হাসপাতাল কতৃপক্ষ।

আটককৃতরা এরা দু'জনেই ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেলা সদর হাসপাতালে সিনিয়র স্টাফ নার্স (ব্রাদার) হিসেবে কর্মরত তারা হলেন,নোয়াখালী জেলার সেনবাগ থানার মজবিপুর গ্রামের মৃত নুরুলহকের ছেলে মোস্তাফিজুর রহমান। বরিশাল জেলার কাওনিয়া থানার উত্তর লামছরি গ্রামের মৃত ওয়াজেদ আলীর ছেলে রফিকুল ইসলাম।

পুলিশের হাতে আটক হাসপাতালে কর্মরত ২ স্টাফ (নার্স) ব্রাদার এ নিয়ে জেলা জুড়ে চলছে নানা গুঞ্জন। অনেকেই বলেন হাসপাতালের সিসি ক্যামেরা থাকতে কি ভাবে ঔষধ নিয়ে এভাবে বেরিয়ে এলো। হাসপাতালের ঔষধ সাধারণ মানুষের ঔষধ এই ঔষধ পাচার নতুন কিছুনয়। এভাবে ঔষধ নিয়ে হাসপাতালের দুইজন কে পুলিশ ধরেছে এর আড়ালে থেকে আরোও যে বা যারা জরিত রয়েছে এদেরও আইনের আওতায় আনতে হবে।

সুনামগঞ্জ জেলা মুক্তিযোদ্ধা সাবেক ডেপুটি ইউনিট কমান্ড বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু সুফিয়ান বলেন এটি জগন্য ঘটনা সরকারি ঔষধ হাসপাতাল থেকে ব্রাদার বাহিরে নিয়ে বিক্রি করবে এ চেয়ে খারাপ কাজ কি হতে পারে এর সাথে পত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে জড়িত আছে এদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।

জেলা ২৫০ শয্যা হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ডাঃ মোঃ আনিছুর রহমান বলেন ইতিমধ্যে হাসপাতাল কতৃপক্ষ ৫ সদস্য একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে খুব শীঘ্রই এই প্রতিবেদন পাব,নার্সদের সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের কাছে ২ জনের মামলার বিষয় নিয়ে মতামত লিখে পাটিয়েছি।

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পাঠকের মন্তব্য: