ধোনিদের বড় টার্গেট দিল গুজরাট

২১ বছরের সাই সুদর্শন পুরো টুর্নামেন্টেই ধারাবাহিক ছিলেন, তবে সেভাবে আলো পাননি। অবশেষে সবচেয়ে বড় মঞ্চেই পারফর্ম করে দিলেন। বিধ্বংসী এক ইনিংস খেলে দিলেন আইপিএলের ফাইনালে। যদিও মাত্র ৪ রানের জন্য সেঞ্চুরি করতে পারেননি। তবে সুদর্শনের ৪৭ বলে ৮ চার আর ৬ ছক্কায় গড়া ৯৬ রানের বিধ্বংসী ইনিংসে ভর করেই ৪ উইকেটে ২১৪ রান তুলেছে গুজরাট টাইটান্স। অর্থাৎ শিরোপা জিততে হলে চেন্নাই সুপার কিংসকে করতে হবে ২১৫ রান।
আহমেদাবাদে টস জিতে প্রথমে গুজরাটকে ব্যাটিংয়ে পাঠান চেন্নাই অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি। দ্বিতীয় ওভারেই ধাক্কা খেতে পারতো গুজরাট। তুষার দেশপান্ডের বলে স্কয়ার লেগে শুভমান গিলের সহজ ক্যাচ ফেলে দেন দীপক চাহার। গিল তখন ২ রানে। গিল জীবন পাওয়ার পর ভয়ংকর হয়ে উঠেন। পাওয়ার প্লেতে তিনি আর ঋদ্ধিমান সাহা মিলে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন গুজরাটকে। ৬ ওভারে তারা তোলে ৬২ রান।
জীবন পাওয়া গিল হাফসেঞ্চুরির দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলেন। তবে রবীন্দ্র জাদেজার ঘূর্ণিতে ধোনির স্টাম্পিংয়ের শিকার হয়ে ফিরতে হয়েছে তাকে। ২০ বলে ৭ বাউন্ডারিতে গুজরাট ওপেনার করেন ৩৯।
দ্বিতীয় উইকেটে সাই সুদর্শনকে নিয়ে ৪২ বলে ৬৪ রানের জুটি গড়েন ঋদ্ধিমান। ৩৬ বলে ফিফটি পূরণ করা উইকেটরক্ষক এই ব্যাটার ফেরেন দীপক চাহারের শিকার হয়ে। ৩৯ বলে তার ৫৪ রানের ইনিংসে ছিল ৫ চার আর ১ ছক্কার মার।
এরপর ৩৩ বলে ফিফটি করেন সুদর্শন। ১৭তম ওভারে তুষার দেশপান্ডেকে ৩ চার আর ১ ছক্কা হাঁকিয়ে একাই ২১ রান তুলে নেন এই ব্যাটার।
সুযোগ ছিল সেঞ্চুরির। শেষ ওভারে পাথিরানাকে টানা দুই ছক্কা হাঁকিয়ে তিন অংকের ম্যাজিক ফিগারের একদম কাছে চলে এসেছিলেন সুদর্শন। কিন্তু পরের বলেই এলবিডব্লিউ হয়ে যান। ভাঙে প্রথম সেঞ্চুরির স্বপ্ন।
চেন্নাইয়ের সব বোলারই খরুচে ছিলেন। পেসার মাথিশা পাথিরানা ২ উইকেট পেলেও ৪ ওভারে দেন ৪৪ রান।
বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
এডিটর ইন চিফ: আমিরুল ইসলাম আসাদ
বাড়ি#৩৫/১০, রোড#১১, শেখেরটেক, ঢাকা ১২০৭
ই-মেইলঃ [email protected]
ফোনঃ (০২) ৫৮১৫৭৭৪৪
নিউজ রুমঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯১
মফস্বল ডেস্কঃ ০১৫৫২৫৯২৫০২
বার্তা প্রধানঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯০
মার্কেটিং ও সেলসঃ ০৯৬১১১২০৬১২
ইমেইলঃ [email protected]

পাঠকের মন্তব্য: