• ঢাকা
  • ঢাকা, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
  • শেষ আপডেট ৪ মিনিট পূর্বে
সম্পাদনাঃ মোঃ রেজওয়ানুল ইসলাম
সাব এডিটর
প্রকাশিত : ১৪ জুন, ২০২৩, ০৮:২৫ সকাল
bd24live style=

বিশ্ব রক্তদাতা দিবস আজ

ফাইল ছবি

১৪ জুন বিশ্ব রক্তদাতা দিবস। ২০০৪ সালে দিবসটি প্রথম পালিত হয়। নিরাপদ রক্ত নিশ্চিতকরণ ও স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহ করতেই বিশ্বব্যাপী পালিত হয়ে আসছে দিবসটি।

সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পালিত হবে দিবসটি। দেশে রক্তের চাহিদা পূরণে স্বেচ্ছাসেবক রক্তদাতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে থাকছে নানা কর্মসূচি। এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য নির্ধারিত হয়েছে— ‘গিভ ব্লাড, গিভ প্ল্যাজমা, শেয়ার লাইফ, শেয়ার অফেন’। সহজ বাংলা করলে এর দাঁড়ায়— ‘রক্ত দান করুন, দান করুন প্লাজমা, যতবার সম্ভব গ্রহণ করুন জীবন বাঁচানোর এ অনন্য সুযোগ।’ আন্তর্জাতিকভাবে এবছর বিশ্ব রক্তদাতা দিবসের বিশ্বব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজক দেশ আলজেরিয়া।

বুধবার (১৪ জুন) বাংলাদেশেও দিবসটি পালনে সরকারি নানা উদ্যোগের পাশাপাশি এবারও এগিয়ে আসছে সাড়ে চার লক্ষাধিক সুসংগঠিত ডোনার পুল নিয়ে গঠিত ‘কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন’। এ বিকালে রাজধানীর কাকরাইলের আইডিইবি ভবনে দেশে প্রথমবারের মতো দুই শতাধিক স্বেচ্ছাসেবক রক্তদাতা ও দুই শতাধিক থ্যালাসেমিক রক্তগ্রহীতার মিলনমেলা এবং বিশেষ সেমিনারের আয়োজন করছে কোয়ান্টাম। স্বেচ্ছায় রক্তদাতারা নীরবে তাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অংশ রক্ত দান করে যান।

রক্তদানের সময় তারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে জানেনও না, এ রক্ত কোন মানুষটির শরীরে বইবে। একইভাবে রোগীদের কাছেও অচেনা থেকে যান রক্তদাতারা। দাতা-গ্রহীতার আনন্দ আর কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনের এমন মেলবন্ধনে উদ্বুদ্ধ হবেন নতুন রক্তদাতারা— এমনই আশাবাদ সংশ্লিষ্টদের।

আমাদের দেশে রক্তের চাহিদার একটা বড় অংশ প্রয়োজন হয় থ্যালাসেমিয়া রোগীদের জন্যে। হেমাটোলজি সোসাইটি অব বাংলাদেশ সূত্রে জানা যায়, দেশে থ্যালাসেমিয়া রোগীর সংখ্যা প্রায় ৮০ হাজার। থ্যালাসেমিয়ার বাহক রয়েছে এক কোটি ৭০ লাখেরও বেশি মানুষ। দিন দিন এ সংখ্যা বাড়ছে। একজন থ্যালাসেমিয়া রোগীর প্রতি মাসে ১ থেকে ৩ ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন হয়। থ্যালাসেমিয়া ছাড়াও রক্তস্বল্পতা, প্রসূতির রক্তক্ষরণ, অগ্নিদগ্ধ রোগী, বড় অপারেশন, দুর্ঘটনা, ইত্যাদি নানা কারণে রক্তের প্রয়োজন হয়।

রক্তের এ চাহিদা পূরণে নতুন করে স্বেচ্ছায় রক্তদাতার কোনও বিকল্প নেই। সাধারণত ১৮ থেকে ৬০ বছর বয়সী যেকোনও শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ-সক্ষম ব্যক্তি প্রতি চার মাস পরপর রক্ত দিতে পারেন।


প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে  প্রতি বছর প্রায় ৮ থেকে ১০ লাখ ব্যাগ রক্ত ও রক্তের উপাদানের চাহিদা রয়েছে। এর মধ্যে কোয়ান্টাম বছরে সরবরাহ করে এক লক্ষাধিক ব্যাগ। ২০০০ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে দুই দশকের যাত্রায় কোয়ান্টাম গড়ে তুলেছে বছরে ৪ লাখ ৭৪ হাজার স্বেচ্ছায় রক্তদাতার সুসংগঠিত ডোনার পুল। আর জীবন বাঁচানোর জন্যে এ পর্যন্ত সরবরাহ করেছে ১৫ লাখেরও বেশি ইউনিট রক্ত ও রক্তের উপাদান।

 

বাঁধন/সিইচা/সাএ

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পাঠকের মন্তব্য:

BD24LIVE.COM
bd24live.com is not only a online news portal. We are a family and work together for giving the better news around the world. We are here to give a nice and colorful media for Bangladesh and for the world. We are always going fast and get the live news from every each corner of the country. What ever the news we reached there and with our correspondents go there who are worked for bd24live.com.
BD24Live.com © ২০২০ | নিবন্ধন নং- ৩২
Developed by | EMPERORSOFT
এডিটর ইন চিফ: আমিরুল ইসলাম আসাদ
বাড়ি#৩৫/১০, রোড#১১, শেখেরটেক, ঢাকা ১২০৭
ই-মেইলঃ [email protected]
ফোনঃ (০২) ৫৮১৫৭৭৪৪
নিউজ রুমঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯১
মফস্বল ডেস্কঃ ০১৫৫২৫৯২৫০২
বার্তা প্রধানঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯০
ইমেইলঃ [email protected]