
বগুড়ার নন্দীগ্রামে সেচ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা ভঙ্গ করে নতুন সেচ লাইসেন্স প্রদানে বিএডিসির সেচ বিভাগের সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে উপজেলা সেচ কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন নন্দীগ্রাম সদর ইউনিয়নের বিজয়ঘট গ্রামের কৃষক ইউনুস আলী।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বিজয়ঘট গ্রামের কৃষক ইউনুস আলীর নামে অগভীর (লাইসেন্স নং ৮৯/২০১৬) সেচ লাইসেন্স দেয় নন্দীগ্রাম বিএডিসির সেচ বিভাগ। উৎকোসের বিনিময়ে তাঁর কমান্ডিং এরিয়ার মধ্যে একই গ্রামের কাযেম আলী নামের একজনকে নতুন একটি সেচ পাম্পের লাইসেন্স প্রদান করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন ইউনুস আলী। যা বিএডিসির সেচ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা বহির্ভূত। এছাড়া লাইসেন্স পাওয়ার আগে কাযেম আলীর নামে সেখানে জমি ও বোরিং পাইপ ছিল না বলেও অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
অভিযোগ বিষয়ে কাযেম আলী বলেন, ওই জমি আমি আগেই কিনেছিলাম। দলিল করা বাকি ছিল। পরে জমির দলিল করে নিয়েছি।
বিএডিসির সেচ কর্মকর্তা ও উপসহকারী প্রকৌশলী মিহির লাল চ্যাটার্জী বলেন, উপজেলা সেচ কমিটি ইউনিয়নে ইউনিয়নে তদন্ত কমিটি করে রিপোর্ট নিয়ে অনুমোদন দেয়। এখানে আমার কিছু করার নেই।
এ বিষয়ে উপজেলা সেচ কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লায়লা আঞ্জুমান বানুর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি।
রার/সা.এ
সর্বশেষ খবর