 
          
 
ইসলামে সাংবাদিকতার উদ্দেশ্য হলো-ধর্মের প্রচার, সত্যের পথ অবলম্বন ও সত্যের লড়াই এবং অনাচার উদ্ঘাটন ও অবসান। মহান আল্লাহ বলেন, 'তোমরা সত্যকে আড়াল কোরো না মিথ্যার পোশাকে এবং জেনেশুনে সত্যকে চেপে যেও না (সুরা বাকারা, আয়াত: ৪২)।'
তথ্যের অতিরঞ্জন, অস্পষ্টতা, অসম্পূর্ণতা ইমানি চেতনাপরিপন্থি। মহান আল্লাহ বলেন, 'হে ইমানদারগণ, আল্লাহকে ভয় করো এবং সত্য কথা বলো, তাহলেই তিনি তোমাদের কর্মের পরিশুদ্ধি দান করবেন (সুরা আহজাব, আয়াত: ৭০)।'
সাংবাদিকতার অন্যতম শর্ত সঠিক তথ্য। মহান আল্লাহ বলেন, 'হে বিশ্বাসীগণ, যদি কোনো পাপাচারী তোমাদের জন্য কোনো খবর নিয়ে আসে, তাহলে অবশ্যই তা তোমরা পরীক্ষানিরীক্ষা করে দেখবে। যেন ভুল, অজ্ঞতার কারণে তোমরা নিজেদের ক্ষতিসাধনে জড়িয়ে না যাও এবং পরে যেন তোমরা তোমাদের পূর্বকর্মের জন্য অনুতপ্ত না হও (সুরা হুজুরাত, আয়াত: ০৬)।'
ব্যক্তিস্বার্থে বিঘ্নঘটা, দলগত চেতনা ও নিজস্ব মতবাদের পরিপন্থি বলে তথ্য ও সত্য গোপন করা মহাপাপ। মহান আল্লাহ বলেন, 'তোমরা সাক্ষ্য গোপন কোরো না, আর যে তথ্য গোপন করে, নিশ্চয়ই তার অন্তর মহাপাপী (সুরা বাকারা, আয়াত: ২৮৩)।' ব্যক্তিগত ক্রোধ, আক্রোশ বা অন্যকে হেয় প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে সত্যের পথ ত্যাগ করাও ইসলামে নিষিদ্ধ।
তথ্যের অতিরঞ্জন, অস্পষ্টতা, অসম্পূর্ণতা ইমানি চেতনাপরিপন্থি। মহান আল্লাহ বলেন, 'হে ইমানদারগণ, আল্লাহকে ভয় করো এবং সত্য কথা বলো, তাহলেই তিনি তোমাদের কর্মের পরিশুদ্ধি দান করবেন (সুরা আহজাব, আয়াত: ৭০)।'
সাংবাদিকতার অন্যতম শর্ত সঠিক তথ্য। মহান আল্লাহ বলেন, 'হে বিশ্বাসীগণ, যদি কোনো পাপাচারী তোমাদের জন্য কোনো খবর নিয়ে আসে, তাহলে অবশ্যই তা তোমরা পরীক্ষানিরীক্ষা করে দেখবে। যেন ভুল, অজ্ঞতার কারণে তোমরা নিজেদের ক্ষতিসাধনে জড়িয়ে না যাও এবং পরে যেন তোমরা তোমাদের পূর্বকর্মের জন্য অনুতপ্ত না হও (সুরা হুজুরাত, আয়াত: ০৬)।'
ব্যক্তিস্বার্থে বিঘ্নঘটা, দলগত চেতনা ও নিজস্ব মতবাদের পরিপন্থি বলে তথ্য ও সত্য গোপন করা মহাপাপ। মহান আল্লাহ বলেন, 'তোমরা সাক্ষ্য গোপন কোরো না, আর যে তথ্য গোপন করে, নিশ্চয়ই তার অন্তর মহাপাপী (সুরা বাকারা, আয়াত: ২৮৩)।' ব্যক্তিগত ক্রোধ, আক্রোশ বা অন্যকে হেয় প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে সত্যের পথ ত্যাগ করাও ইসলামে নিষিদ্ধ।
মহান আল্লাহ বলেন,'কোনো সম্প্রদায়ের প্রতি বিদ্বেষ যেন কখনো তোমাদেরকে সত্য পরিহারে প্ররোচিত না করে (সুরা মায়েদা, আয়াত: ০৮)।'
সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে সত্যের বিকল্প নেই। প্রিয় নবি (স.) বলেন, 'অন্যতম কবিরাহ্... মিথ্যা সাক্ষ্য ও মিথ্যা সংবাদ' (বুখারি)।
তিনি আরও বলেন, মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এটাই যথেষ্ট, যা শুনবে যাথাই-বাছাই ছাড়া তা-ই প্রচার করবে (মুসলিম)। ইসলামে উৎসাহিত করা হয়, সত্যের যথার্থ পরিবেশন।'
হজরত মুয়াজকে (রা.) দেওয়া আদেশে প্রিয় নবি (স.) বলেন, 'হে মুয়াজ, তুমি সত্য কথা বলতেই থাকো, যদিও তা রূঢ় ও তিক্ত।' হাদিসে আরো আছে, 'অত্যাচারী শাসকের সামনে সত্য উচ্চারণ করাই উত্তম জিহাদ।' মন ও মুখের সংশ্লেষহীন বাক্য মূল্যহীন।
সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে সত্য তথ্যের উপস্থাপন, বাকস্পষ্টতা বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। মহান আল্লাহই আমাদেরকে সতর্ক করাচ্ছেন, 'মানুষ যে কথাই বলুক না কেন, তার কাছে একজন দৃষ্টিপাতকারী প্রস্তুত থাকেন (সুরা কাফ, আয়াত: ১৮)।' অহেতুক কথা, বিপদের কারণ বলেই মহামতি প্লেটো বলতেন, 'একটি কথা বলার আগে দশ বার ভেবে বলো'। লেখার ক্ষেত্রেও তাই।
কুশল/সাএ
 সর্বশেষ খবর