স্ত্রীকে মুশফিকের আবেগঘন বার্তা
১৯৮৭ সালের ৯ জুন বগুড়া শহরে জন্ম হয় বাংলাদেশ জাতীয় দলের অন্যতম তারকা ক্রিকেটার মুশফিকুর রহিমের। এই ডান হাতি ব্যাটসম্যান ২০০৫ সালের মে মাসে সাদা পোশাকে বাংলাদেশের হয়ে মাঠে নামেন। এরপর সুযোগ পান ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতেও। মূলত বাবা মাহবুব হামিদ ও মা রহিমা খাতুনের ইচ্ছাতেই ক্রিকেটে আসেন মুশফিকুর রহিম।
উইকেটরক্ষক ও ব্যাটসম্যান মুশফিক ২০১৪ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর তারিখেই আরেক জাতীয় দলের ক্রিকেটার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের শ্যালিকা জান্নাতুল কেফায়া মন্ডির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। সেই হিসেবে আজ সোমবার তাদের বিয়ের চতুর্থ বছর পূর্তি।
বর্তমানে ১৪তম এশিয়া কাপে খেলতে সংযুক্ত আরব আমিরাতে অবস্থান করছেন টাইগার রান মেশিন খ্যাত উইকেটরক্ষক ও ব্যাটসম্যান মুশফিক।
কিন্তু যত দূরেই থাকুন এই দিনটিকে তো আর ভোলা যায় না। তাই বিবাহবার্ষিকীর এই দিনে নিজের ফেসবুকে পেজে প্রিয়তমা স্ত্রীর উদ্দেশ্যে এক আবেগঘন স্ট্যাটাস দিয়েছেন মুশফিকুর রহিম।
বিডি২৪লাইভ ডটকম-এর পাঠকের জন্য তা হুবহু তুলে ধরা হলো-
‘সত্যি বলতে, তোমাকে আমার জীবন সঙ্গী হিসেবে পেয়ে আমিই খুবই সৌভাগ্যবান। যদিও আমি তোমার জন্যে যথেষ্ট করতে পারিনি। তবে সর্বশক্তিমানকে ধন্যবাদ... সবাই হয়তো বলবে আমাকে স্বামী হিসেবে পেয়ে তুমি ভাগ্যবতী। কিন্তু সত্য হচ্ছে, তোমাকে আমার স্ত্রী হিসেবে পেয়ে আমি সৌভাগ্যবান।
স্রষ্টাতোমার মাধ্যমে আমাদের পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ উপহার, আমাদের সন্তান, মায়ানকে দিয়েছেন। তুমি শুধু একজন স্ত্রী নও, তুমি সত্যিকারের একজন চ্যাম্পিয়ন প্রিয়তমা। আমি তোমার কাছ থেকে ত্যাগ, গুছিয়ে নেওয়াসহ অনেক কিছু শিখেছি। আমার সাথে থাকার জন্য ও আমাকে সহ্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আমি সৃষ্টিকর্তার কাছে দোয়া করি আমরা যেন মৃত্যুর পরে জান্নাতেও একসাথেই থাকতে পারি। বিবাহবার্ষিকীর অনেক অনেক শুভেচ্ছা প্রিয়তমা। তুমি জানো আমি তোমাকে কতোটা মিস করছি।’
বিডি২৪লাইভ/টিএএফ
বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
এডিটর ইন চিফ: আমিরুল ইসলাম আসাদ
বাড়ি#৩৫/১০, রোড#১১, শেখেরটেক, ঢাকা ১২০৭
ই-মেইলঃ [email protected]
ফোনঃ (০২) ৫৮১৫৭৭৪৪
নিউজ রুমঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯১
মফস্বল ডেস্কঃ ০১৫৫২৫৯২৫০২
বার্তা প্রধানঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯০
মার্কেটিং ও সেলসঃ ০৯৬১১১২০৬১২
ইমেইলঃ [email protected]
পাঠকের মন্তব্য: