প্রার্থিতা প্রত্যাহার করলেন যারা

প্রকাশিত: ১০ ডিসেম্বর ২০১৮, ০৯:২৫ এএম

ঢাকার বাইরে দেশের সাত বিভাগ- চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী, বরিশাল, রংপুর, খুলনা ও ময়মনসিংহে রোববার শেষ দিন অনেক প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বিএনপির বিকল্প প্রার্থী এবং স্বতন্ত্র হিসেবে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ছিলেন। প্রার্থিতা প্রত্যাহার করা নেতাদের মধ্যে চট্টগ্রামে সর্বোচ্চ সংখ্যক ১৩৮ জন, সিলেটে ৩১ জন, রাজশাহীতে ২৩ জন, বরিশালে ৩৭ জন, রংপুরে ৫১ জন, খুলনায় ৫৯ জন এবং ময়মনসিংহ বিভাগে রয়েছেন ৩৯ জন। সমকালের ব্যুরো থেকে পাঠানো খবর:

চট্টগ্রাম বিভাগ: চট্টগ্রাম বিভাগের ৫৮টি আসনে ১৩৮ জন প্রার্থী মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছেন। এর মধ্যে চট্টগ্রামে ১৯ জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছয়জন, ফেনীতে চারজন, কপবাজারে একজন, চাঁদপুরে ১৯ জন, কুমিল্লায় ৫৮ জন, নোয়াখালীতে ছয়জন, রাঙামাটিতে চারজন, লক্ষ্মীপুরে ১৮ জন, খাগড়াছড়িতে একজন, বান্দরবানে দু’জন।

চট্টগ্রামের ১৬ আসনে প্রত্যাহার করেছেন ১৯ জন। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- চট্টগ্রাম-১-এ বিএনপির কামাল উদ্দীন আহমেদ; চট্টগ্রাম-২-এ বিকল্পধারার মাজহারুল হক শাহ, চট্টগ্রাম-৫-এ বিএনপির শাকিলা ফারজানা, চট্টগ্রাম-৭-এ বিএনপির আবু আহমেদ হাসনাত, চট্টগ্রাম-১২-এ এলডিপির নাহিদা আক্তার, চট্টগ্রাম-১৩-এ বিএনপির মোস্তাফিজুর রহমান, চট্টগ্রাম-১৫-এ বিএনপির শেখ মোহাম্মদ মহিউদ্দীন, শওকত আলী নূর, চট্টগ্রাম-১৬-এ এলডিপির কফিল উদ্দিন চৌধুরী।

রাঙামাটি আসনে চার প্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। তারা হলেন- বিএনপির দীপেন দেওয়ান, জেএসসের শরৎ জ্যোতি চাকমা, ইউপিডিএফের সচীব চাকমা ও শান্তি দেব চাকমা। খাগড়াছড়িতে প্রত্যাহার করেছেন গণফোরামের আমজাদ হোসেন চৌধুরী। কপবাজারে ইসলামিক ফ্রন্টের আবু মোহাম্মদ মাসুদুল ইসলাম।

লক্ষ্মীপুরের চারটি আসনে মনোনয়ন প্রত্যাহারকারী উল্লেখযোগ্যদের মধ্যে হলেন- লক্ষ্মীপুর-১-এ বিএনপির হারুনুর রশিদ, লক্ষ্মীপুর-৩-এ আওয়ামী লীগের গোলাম ফারুক পিংকু, বিএনপির সাহাবুদ্দিন সাবু, লক্ষ্মীপুর-৪-এ আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ।

সিলেট বিভাগ: সিলেট বিভাগের চার জেলায় সব মিলিয়ে ৩১ প্রার্থী মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছেন। তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১১ জন বিএনপির। আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট দুই স্বতন্ত্র প্রার্থী অবশেষে সরে দাঁড়িয়েছেন। মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছেন যারা- সুনামগঞ্জ-১ আসনে জমিয়তে উলামায়ের মুস্তাক আহমেদ বাবুল, বিকল্পধারার রফিকুল ইসলাম চৌধুরী; সুনামগঞ্জ-২-এ বিএনপির তাহির রায়হান চৌধুরী; সুনামগঞ্জ-৩-এ গণফোরামের নজরুল ইসলাম, ইসলামী ঐক্যজোটের সৈয়দ আলী আহমদ; সুনামগঞ্জ-৪-এ জেএসডির দেওয়ান ইসকন্দর রাজা চৌধুরী, স্বতন্ত্র মতিউর রহমান, আবদুল মজিদ, ইনান ইসমাম চৌধুরী। সিলেট-২ আসনে বিএনপির আবরার ইলিয়াস অর্ণব, জমিয়তে উলামায়ের মাওলানা কাজী আমিন উদ্দীন; সিলেট-৩-এ বিএনপির এমএ হক, আবদুস সালাম, জমিয়তে উলামায়ের মাওলানা নজরুল ইসলাম; সিলেট-৪-এ বিএনপির শামসুজ্জামান জামান, জমিয়তে উলামায়ের মাওলানা আতাউর রহমান; সিলেট-৫-এ বিএনপির মামুনুর রশীদ; সিলেট-৬-এ বিএনপির হোসেন খান হেলাল, জামায়াতের মাওলানা হাবিবুর রহমান, নেজামে ইসলামের মোহাম্মদ আবদুল রকিব, জমিয়তে উলামায়ের মৌলানা আসআদ উদ্দিন আল মামুন। মৌলভীবাজার-১ আসনে বিএনপির এবাদুর রহমান চৌধুরী; মৌলভীবাজার-২-এ স্বতন্ত্র আব্দুল মতিন; মৌলভীবাজার-৩-এ বিএনপির রেজিনা নাসের, খেলাফত মজলিসের আহমদ বেলাল; মৌলভীবাজার-৪-এ বিএনপির মুঈদ আশিক চিশতী; হবিগঞ্জ-১-এ স্বতন্ত্র এমএ মুনিম চৌধুরী বাবু, অধ্যাপক আবদুল হান্নান; হবিগঞ্জ-২-এ জমিয়তে উলামায়ের মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফী; হবিগঞ্জ-৩-এ বিএনপির এনামুল হক সেলিম, গণফোরামের চৌধুরী আশরাফুল বারী নোমান।

রাজশাহী বিভাগ: বিভাগে ২৩ জন মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছেন। তারা হলেন- রাজশাহী-১-এ জামায়াতের মজিবুর রহমান, ওয়ার্কার্স পার্টির রফিকুল ইসলাম; রাজশাহী-২-এ জাতীয় পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান খান ডালিম; রাজশাহী-৩-এ আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী মেরাজ উদ্দীন মোল্লা; রাজশাহী-৫-এ আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী তাজুল ইসলাম ফারুক, বিএনএফের মোখলেছুর রহমান, বিএনপির আবু বকর সিদ্দিক; রাজশাহী-৬-এ বিএনপির বজলুর রহমান; চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১-এ বিএনপির শাহিন শওকত, বেলাল-ই-বাকী ইদ্রিস; চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২-এ জাসদের হিলাল-ই-আজম, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের নুরুল ইসলাম সেন্টু, তার ছেলে ফেরদৌস হাসান; চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩-এ বিএনপির আব্দুল ওয়াহেদ, জাসদের মনিরুজ্জামান মনির; নাটোর-১-এ ওয়ার্কার্স পার্টির অধ্যক্ষ ইব্রাহিম খলিল, জাসদের ইঞ্জিনিয়ার মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, জেএসডির আব্দুস সালাম; নাটোর-৩-এ ওয়ার্কার্স পার্টির মিজানুর রহমান, বিএনপির আনোয়ারুল ইসলাম আনু; নাটোর-৪-এ বিএনপির মোজাম্মেল হক, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের মুন্সি শহিদুল ইসলাম; নওগাঁ-৫-এ জাসদের আজাদ হোসেন মুরাদ; পাবনা-১-এ ওয়ার্কার্স পার্টির নজরুল ইসলাম, জামায়াতের ডা. আব্দুল বাসেত খান, মুসলিম লীগের ডা. মো. শফিকুল ইসলাম; পাবনা-২-এ এনপিপির শাখাওয়াত হোসেন, জাসদের রেজাউল করিম; পাবনা-৪-এ জামায়াতের আবু তালেব মণ্ডল; পাবনা-৫-এ ওয়ার্কার্স পার্টির অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন ও বিএনপির মামুনার রশিদ খান।

বরিশাল বিভাগ: বিভাগের ২১টি আসনে ৩৭ জন তাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। তারা হলেন- বরিশাল-২-এ স্বতন্ত্র ক্যাপ্টেন (অব.) মোয়াজ্জেম হোসেন, ফাইয়াজুল হক রাজু, রুবিনা আক্তার; বরিশাল-৬-এ গণফোরামের অ্যাডভোকেট হিরণ কুমার দাস মিঠু, ফোরকান আলম খান; বরগুনা-১-এ আওয়ামী লীগের জাহাঙ্গীর কবির, বিএনপির নজরুল ইসলাম মোল্লা; বরগুনা-২-এ বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (মতিন) নুরুল ইসলাম পান্না; ভোলা-১-এ বিজেপির আন্দালিভ রহমান পার্থ, তার মা রেবা রহমান; ঝালকাঠি-১-এ ওয়ার্কার্স পার্টির আবুল হোসেন, বিএনপির রফিকুল ইসলাম জামাল ও জেপির রুবেল হাওলাদার। ঝালকাঠি-২-এ ইসরাত জাহান ইলেন ভুট্টো; পিরোজপুর-১-এ আওয়ামী লীগের একেএমএ আউয়াল, বিএনপির ব্যারিস্টার সরোয়ার হোসেন, জাতীয় পার্টির (জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার; পিরোজপুর-২-এ বিএনপির আহম্মেদ মঞ্জুর সুমন; পিরোজপুর-৩-এ আওয়ামী লীগের ডা. আনোয়ার হোসেন, ওয়ার্কার্স পার্টির ফিরোজ আলম, বিএনপির কর্নেল (অব.) শাহজাহান মিয়া; পটুয়াখালী-১-এ গণফোরামের আব্দুল আজিজ, বিএনপির সুরাইয়া চৌধুরী, ইসলামী ঐক্যজোটের আব্দুর রহমান শাহ আলম; পটুয়াখালী-২-এ স্বতন্ত্র শফিকুল ইসলাম; পটুয়াখালী-৩-এ বিএনপির শাহজাহান খান, হাসান মামুন, গণফোরামের মো. উল্লাহ, পটুয়াখালী-৪-এ জাসদের বিশ্বাস শিহাব পারভেজ মিঠু, বিএনপির মনিরুজ্জামান মনির।

রংপুর বিভাগ: রংপুর বিভাগে ৫১ জন তাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন- রংপুর-৬ আসনে আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা; কুড়িগ্রাম-১-এ বিএনপির শামীমা রহমান আপন, কুড়িগ্রাম-২-এ বিএনপির আবু বকর সিদ্দিক, সোহেল হোসনাইন কায়কোবাদ, গণফোরামের মেজর (অব.) মুহাম্মদ আব্দুস সালাম, ওয়ার্কার্স পার্টির আব্দুল কুদ্দুছ মিয়া; কুড়িগ্রাম-৩-এ বিএনপির আব্দুল খালেক; কুড়িগ্রাম-৪-এ জেপির রুহুল আমিন, বিএনপির মোখলেছুর রহমান, খেলাফত মজলিসের আবু সাইয়েদ; পঞ্চগড়-১-এ নাজমুল হক প্রধান; নীলফামারী-১-এ স্বতন্ত্র হামিদা বানু শোভা, এনপিপির ন্যান্সি রহমান; নীলফামারী-২-এ বিএনপির সামসুজ্জামান জামান, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের আতাউর রহমান; নীলফামারী-৩-এ বিএনপির গোলাম মোস্তফা, আব্দুল ওয়াহেদ বাহাদুর; দিনাজপুর-১-এ বিএনপির মোহাম্মদ তোফাজ্জল হোসেন, মঞ্জুরুল ইসলাম, জাতীয় পার্টির মাহাবুব আলম, ওয়ার্কার্স পার্টির আবদুল হক; দিনাজপুর-৬-এ লুৎফর রহমান, ওয়ার্কার্স পার্টির রবীন্দ্রনাথ সরেন, ন্যাপের কাজী আবু জাফর মুহম্মদ লুৎফুর রহমান চৌধুরী, গণফোরামের নুরুননবী মণ্ডল ও স্বতন্ত্র আজিজুল হক চৌধুরী। এ ছাড়া ঠাকুরগাঁওয়ের তিনটি আসনে ছয়জন এবং গাইবান্ধার পাঁচটি আসনে পাঁচজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।

খুলনা বিভাগ: বিভাগের ১০ জেলার ৩৬টি আসন থেকে মোট ৫৯ জন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন মোট ১৯০ জন। কোনো আসনেই বিদ্রোহী প্রার্থী নেই। খুলনা-১ আসনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ননী গোপাল মণ্ডলসহ ৯ জন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। বাগেরহাটের ৪টি আসনে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন চারজন। সাতক্ষীরা-১-এ আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ইঞ্জিনিয়ার মুজিবর রহমান ও সাতক্ষীরা-২-এ বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী আবদুল আলিমসহ পাঁচজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। কুষ্টিয়া-১ আসনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ও বর্তমান এমপি রেজাউল হক চৌধুরী এবং কুষ্টিয়া-২ আসনে বিএনপির বিদ্রোহী শহিদুল ইসলামসহ পাঁচজন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। মেহেরপুর-১-এ আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী জয়নাল আবেদীন এবং মেহেরপুর-২-এ আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী মকবুল হোসেনসহ নয়জন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। ঝিনাইদহের চারটি আসনে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন সাতজন। যশোর-২ আসনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মনিরুল ইসলামসহ ১৩ জন মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। নড়াইলের ২টি আসনে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন পাঁচজন। চুয়াডাঙ্গার দুটি আসনে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন দু’জন।

ময়মনসিংহ বিভাগ: বিভাগে ৩৯ প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন- বিএনপির দেলোয়ার হোসেন খান দুলু, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী আমিনুল হক শামীম; ময়মনসিংহ-৬-এ বিএনপির আকতারুল আলম ফারুক, জামায়াতের অধ্যাপক জসিম উদ্দিন; বিএনপির আমিন সরকার; ময়মনসিংহ-৮-এ কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের খিজির হায়াত খান, ময়মনসিংহ-৯-এ বিএনপির ইয়াসের খান চৌধুরী; ময়মনসিংহ-১১-এ বিএনপির অ্যাডভোকেট আনোয়ার আজিজ টুটুল; নেত্রকোনা-১-এ এলডিপির এম এ করিম আব্বাসী; নেত্রকোনা-২-এ বিএনপির আবু হায়দার মো. ইউসুফ, নেত্রকোনা-৪-এ বিএনপির চৌধুরী আবদুল্লাহ আল ফারুক; নেত্রকোনা-৫-এ বিএনপির শহীদুল্লাহ এমরান; শেরপুর-২-এ বিএনপির ব্যারিস্টার হায়দর আলী; শেরপুর-৩-এ মেজর (অব.) মাহমুদুল হাসান; জামালপুর-১-এ আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী নূর মোহাম্মদ, বিএনপির শাহাদাৎ বিন জামান, আব্দুল কাইয়ুম; জামালপুর-২-এ বিএনপির এসএম আব্দুল হালিম, মনোয়ার হোসেন; জামালপুর-৩-এ বিএনপির বদরুদ্দোজা বাদল; জামালপুর-৫-এ আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী রেজাউল করিম হীরা, বিএনপির সিরাজুল হক। সূত্র: সমকাল।

বিডি২৪লাইভ/টিএএফ

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পাঠকের মন্তব্য: