বন্ধুকে মেরে রক্ত পান, এরপর...

প্রকাশিত: ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, ১১:১২ এএম

নিজেকে ‘ভ্যাম্পায়ার’ মনে করতেন বরিস কোন্দ্রাশিন। আর এ ধারণা থেকে তিনি তার স্কুলের এক সহপাঠিকে খুন করে তার রক্ত পান করেন।

রাশিয়ার চেলিয়াবেনিক্সের ঘটনা এটি।

এ ঘটনার পর বরিসকে মানসিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পাঠানো হয়। এক দশক পর সেখান থেকে বেরিয়ে তিনি এবার শিক্ষাগত যোগ্যতার ভুয়া কাগজ দেখিয়ে চিকিৎসক হিসেবে কাজ করার দায়ে ধরা পড়েছেন। এসব তথ্য উঠে এসেছে আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিবেদনে।

ওই প্রতিবেদন থেকে আরও জানা যায়- ১৯৯৮ সালে বরিস হত্যা করেন তার স্কুলের ১৬ বছর বয়সী সহপাঠীকে। তার পর একটি ধর্মীয় প্রথা মেনে তার রক্ত পান করেন। ২০০০ সালের আগস্টে জানা যায়, বরিস ‘হোমিসাইডাল স্কিজোফ্রেনিয়া’ নামে এক মানসিক রোগে ভুগছেন।

&dquote;&dquote;বরিসের এ কাজকে ‘বিশেষ গুরুতর অপরাধ’ আখ্যা দিয়ে তাকে বাধ্যতামূলক মানসিক চিকিৎসা করানোর নির্দেশ দেন আদালত। নির্দেশ অনুযায়ী বরিসকে একটি মানসিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করানো হয়। ১০ বছর সেখানে থাকার পর হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান তিনি।

বিডি২৪লাইভ/এইচকে

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পাঠকের মন্তব্য: