পদ্মা সেতুর সপ্তম স্প্যান যাচ্ছে জাজিরায়
মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্ত থেকে শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তের উদ্দেশে রওনা হয়েছে পদ্মা সেতুর সপ্তম স্প্যান।
আজ মঙ্গলবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টার দিকে মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার মাওয়া প্রান্ত থেকে ভাসমান ক্রেন তিয়ান-ই এ স্প্যান নিয়ে রওনা হয় বলে জানিয়েছেন পদ্মা সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী দেওয়ান আব্দুল কাদের।
পদ্মা সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী দেওয়ান আব্দুল কাদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, মঙ্গলবার সকালে ১৫০ মিটার দৈর্ঘ্য এ স্প্যান নিয়ে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া থেকে জাজিরা প্রান্তের উদ্দেশে রওনা হয়েছে ভাসমান ক্রেন তিয়ান-ই। আগামী বুধবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সকালের দিকে স্প্যান বহনকারী ভাসমান ক্রেনটি জাজিরা প্রান্তে পৌঁছাতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
তিনি আরও জানান, পদ্মা সেতুর শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে সপ্তম স্প্যান বসতে যাচ্ছে। এর আগে জাজিরা প্রান্তে ষষ্ঠ ও মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে সেতুর অস্থায়ীভাবে একটি স্প্যান বসানো হয়। সবকিছু ঠিক থাকলে বুধবার সকালের দিকে সপ্তম স্প্যান নিয়ে জাজিরা প্রান্তে পৌছতে পারে ভাসমান ক্রেন তিয়ান-ই। কাজেই বুধবার বা বৃহস্পতিবার সেতুর ৩৫ ও ৩৬ নাম্বার পিলারের উপর সেতুর এ স্প্যান বসতে পারে। জাজিরা প্রান্তে এটি হবে সপ্তম স্প্যান।
এর আগে ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর ৩৭ ও ৩৮ নম্বর পিলারের ওপর প্রথম স্প্যান, ২০১৮ সালের ২৮ জানুয়ারি ৩৮ ও ৩৯ নম্বর পিলারের ওপর দ্বিতীয় স্প্যান, ১১ মার্চ ৩৯ ও ৪০ নম্বর পিলারের ওপর তৃতীয় স্প্যান, ১৩ মে ৪০ ও ৪১ নম্বর পিলারের ওপর চতুর্থ স্প্যান, ২৯ জুন ৪১ ও ৪২ নম্বর পিলারের ওপর পঞ্চম স্প্যান ও সর্বশেষ গত ২৩ জানুয়ারি ৩৬ ও ৩৭ নম্বর পিলারের ওপর ষষ্ঠ স্প্যান বসানো হয়। গত বছরের শেষ দিকে মাওয়া প্রান্তে ৪ ও ৫ নম্বর পিলারের ওপর একমাত্র স্প্যানটি বসানো হয়। পুরো সেতুতে মোট পিলারের সংখ্যা ৪২টি। একটি থেকে আরেকটি পিলারের দূরত্ব ১৫০ মিটার।
বিডি২৪লাইভ/টিএএফ
বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
এডিটর ইন চিফ: আমিরুল ইসলাম আসাদ
বাড়ি#৩৫/১০, রোড#১১, শেখেরটেক, ঢাকা ১২০৭
ই-মেইলঃ [email protected]
ফোনঃ (০২) ৫৮১৫৭৭৪৪
নিউজ রুমঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯১
মফস্বল ডেস্কঃ ০১৫৫২৫৯২৫০২
বার্তা প্রধানঃ ০৯৬৭৮৬৭৭১৯০
মার্কেটিং ও সেলসঃ ০৯৬১১১২০৬১২
ইমেইলঃ [email protected]
পাঠকের মন্তব্য: