ক্ষুধায় কাঁদছে তারা!

প্রকাশিত: ২০ আগষ্ট ২০১৮, ১০:৫৮ এএম

সব মিলিয়ে শতাব্দীর অন্যতম ভয়াবহ দুর্যোগের মধ্যেও কিছুটা আশার আলো দেখছে কেরালা। বৃষ্টিপাত কিছুটা কমেছে। বন্যা পরিস্থিতিরও উন্নতি হয়েছে। রোববার (১৯ আগস্ট) কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কেজে আলফোন্স জানিয়েছেন, প্রায় ১০ লাখ ত্রাণশিবির খোলা হয়েছে। সেনা, এনডিআরএফ রাজ্য প্রশাসনের উদ্যোগকে বিশ্বের বৃহত্তম উদ্ধার কাজ বলে মন্তব্য করেছেন আলফোন্স। তিনি বলেন, ‘দুর্যোগ কাটিয়ে ওঠা গিয়েছে, এখনই এমনটা বলা যাবে না।’

&dquote;&dquote;সর্বশেষ চূড়ান্ত সতর্কবার্তা রেড অ্যালার্ট তুলে নিয়ে কম পর্যায়ের সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

&dquote;&dquote;শনিবার দেশটির মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন জানিয়েছিলেন, রাতারাতি ত্রাণশিবির যেমন বাড়ছে, তেমনই ত্রাণশিবিরে বাড়ছে দুর্গতের সংখ্যা। অনেক রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন।

&dquote;&dquote;এখনও গোটা কেরালা কার্যত পানির নিচে। মৃত বেড়ে চারশতে ঠেকেছে। বানভাসি ছয় লক্ষাধিক। তিন হাজার ত্রাণশিবিরে আশ্রয় নিয়েছেন দুর্গতরা। শনিবারই আকাশপথে পরিস্থিতি পরিদর্শন করে ৫০০ কোটি টাকা ত্রাণের ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

&dquote;&dquote;দেশ-বিদেশের বহু মানুষ ও সংগঠন ত্রাণে এগিয়ে এসেছেন। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে উদ্ধার ও ত্রাণকার্য। এনডিআরএফ, সেনার তিন বাহিনী কাজ করছে। আকাশপথেও চলছে উদ্ধার। নামানো হয়েছে ৩৮টি হেলিকপ্টার।


বিডি২৪লাইভ/এইচকে

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পাঠকের মন্তব্য: