ক্রাইস্টচার্চ ট্রাজেডি নিয়ে কিছু হলেই চলে আসে বাংলাদেশের নাম। অল্পের জন্য যে প্রাণে বেঁচে ফিরতে পেরেছিল জাতীয় ক্রিকেট দল। সেই হত্যাকান্ডের বিচারের রায় এসেছে আজ। নিউজিল্যান্ডের আইন অনুযায়ী দেশটির সর্বোচ্চ সাজাই হয়েছে হামলাকারীর। তাতে স্বস্তির নিঃস্বাস সেই সফরে থাকা টাইগার সদস্যদেরও।
স্মৃতির পাতায় ১৫ই মার্চ ২০১৯। নিউজিল্যান্ডের জন্য ভয়াল এক দিন। বন্দুকধারীর তান্ডবে মুহুর্ত্বের মৃত্যুপুরীতে পরণিত হয়েছিল ক্রাইস্টচার্জ শহর। আল নূর আর লিনুড মসজিদের সেই হামলায় বাংলাদেশীসহ জীবন হারান ৫১ মানুষ।
দিনটা আরও খারাপ হতে পারতো, হতে পারতো বিশ্বক্রিকেটের সবচেয়ে বড় ট্রাজেডি। সৃষ্টকর্তার অশেষ রহমত হয়নি তেমনটা। কয়েক মিনিটের ব্যবধানে প্রাণে বেঁচে ফিরেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। জুমার নামাজের জন্য মসজিদে পৌছাতে কিছুটা দেরি করায় নারকীয় হত্যাযজ্ঞ থেকে জীবন রক্ষা পেয়েছেন সৌম্য-তামিম-তাইজুল, মিরাজ, মাহমুদউল্লারা। যে স্মৃতি ভোলার নয়।
দেড় বছর পর সেই হত্যাকান্ডের রায় হয়েছে। হত্যাকারী ব্রেনটন ট্যারেন্টকে দেয়া হয়েছে নিউজিল্যান্ডের সর্বোচ্চ সাজা যাবজ্জীবন। এমন সংবাদে স্বস্তি পেয়েছে সে সফরে থাকা টাইগার সদস্যরা।
এমন একটা শাস্তির প্রত্যাশা করে এসেছেন, দূর থেকে টের পাচ্ছেন পরিবার পরিজন হারনো মানুষের হাহাকারের মুক্তি। এই একটা ঘটনা অন্যদের যেন সর্তক রাখে। কিছু ঘটনার আগে সন্ত্রাসীদের একবার হলেও ভাবায় সেই আশা টাইগার সদস্যেদের।
পাঠকের মন্তব্য: