জয়পুরহাটে ‘তরুণদের মুখোমুখি জনপ্রতিনিধি' অনুষ্ঠানে হুইপ স্বপন

প্রকাশিত: ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১২:৪৯ পিএম

তরুণদের ভাবনা গুলোকে কাজে লাগিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে চায় বর্তমান সরকার। তরুণদের ভালো লাগা, মন্দ লাগা, দেশ ও সমাজ নিয়ে তাদের ভাবনা ও স্বপ্নগুলো নিয়ে শনিবার আয়োজিত তারুণ্যের মুখোমুখি জনপ্রতিনিধি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেছেন জাতীয় সংসদের হুইপ ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি।

জয়পুরহাট স্টেডিয়ামে আয়োজিত দিনব্যাপী তারুণ্যের মুখোমুখি জনপ্রতিনিধি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে জয়পুরিয়ান ট্রাস্ট নামে একটি সংগঠন। সার্বিক ব্যবস্থাপনায় রয়েছে ডিস্ট্রিক্ট স্টুডেন্টস এ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (জেডিসাব)। অনুষ্ঠান আয়োজনে সার্বিক সহযোগিতা করেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ জয়পুরহাট জেলা শাখা।

তরুণদের ভাবনা গুলোকে কাজে লাগিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে চায় বর্তমান সরকার উল্লেখ করে প্রধান অতিথি জাতীয় সংসদের হুইপ ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল সাধারণ মানুষের দোড় গোড়ায় পৌঁছে দিয়েছে এর সুফল মানুষ এখন ভোগ করছে। বর্তমানে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে কাজ শুরু করেছে। আর স্মার্ট বাংলাদেশের সুফলভোগী হবে এদেশের বর্তমান তরুণ সমাজ।

স্মার্ট বাংলাদেশ মানে শিক্ষিত ও দক্ষতা সম্পন্ন জাতি। সে কারনে তরুণদের ভাবনা গুলোকে কাজে লাগিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে চায় বর্তমান সরকার। তরুণদের ভালো লাগা, মন্দ লাগা, দেশ ও সমাজকে তাদের ভাবনাসহ স্মার্ট বালাদেশের স্বপ্নগুলো তুলে ধরতেই আয়োজন করা হয়েছে তারুণ্যের মুখোমুখি জনপ্রতিনিধি অনুষ্ঠানের। তারুণ্যের মুখোমুখি জনপ্রতিনিধি' এর ধারনা ও চিন্তিক হচ্ছেন জাতীয় সংসদের হুইপ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি। তারুণ্যের মুখোমুখি জনপ্রতিনিধি অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন পাঁচবিবি পৌর মেয়র হাবিবুর রহমান হাবিব।

জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় এবং বেলুন উড়িয়ে অনুষ্টানের উদ্বোধন করেন হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি। ততক্ষনে স্টেডিয়াম তরুণদের সমাগমে ভরে যায়। সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এস এম সোলায়মান আলী, জয়পুরহাট পৌর মেয়র মোস্তাফিজুর রহমান, পাঁচবিবি উপজেলা চেয়ারম্যান মনিরুল শহিদ মুন্না, কালাই উপজেলা চেয়ারম্যান মিনফুজুর রহমান মিলন, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আরিফুর রহমান রকেট, সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেনসহ জেলা আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে জেলার বিভিন্ন পর্যায়ের জনপ্রতিনিধিরাও এতে অংশগ্রহন করে তুরুণদের নানা প্রশ্নের উত্তর দেন। জেলার তরুণ সমাজ বিশেষ করে স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার প্রায় ৩০ হাজার শিক্ষার্থী ওই তারুণ্যের মুখোমুখি জনপ্রতিনিধি অনুষ্ঠানে যোগদান করেন।

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পাঠকের মন্তব্য: