• ঢাকা
  • ঢাকা, রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫
  • শেষ আপডেট ৪ মিনিট পূর্বে
নিউজ ডেস্ক
বিডি২৪লাইভ, ঢাকা
প্রকাশিত : ১৯ অক্টোবর, ২০২৫, ১০:৩৪ দুপুর

যুক্তরাষ্ট্র না রাশিয়া কাকে কাছে টানবে ভারত?

ছবি: সংগৃহীত

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মুখে যা বলেন, কাজেও ঠিক তাই করেন–– তেমনটা নয়।

উদাহরণস্বরূপ, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে বন্ধু বলে সম্বোধন করে থাকেন। কিন্তু গত জানুয়ারিতে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর থেকে তিনি ভারতকে কোনোভাবেই স্বস্তি দেননি।

চলতি বছরের ২৭ আগস্ট থেকে ভারতের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের চাপানো ৫০ শতাংশ বাণিজ্য শুল্ক কার্যকর হয়েছে এবং এর প্রভাবও কিন্তু স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। সেপ্টেম্বর মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রফতানি ২০ শতাংশ কমেছে এবং গত চার মাসে এই পতন ৪০ শতাংশ।

দিল্লি-ভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘গ্লোবাল ট্রেড রিসার্চ ইনিশিয়েটিভ’-এর পরিচালক অজয় শ্রীবাস্তব মনে করেন, ট্রাম্পের শুল্ক নীতি আরোপের কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভারত। এই বিশেষজ্ঞের মতে, আগামী মাসগুলোতে রফতানির ক্ষেত্রে এই পতনের পরিমাণ আরও বাড়বে।

হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথোপকথনের সময় বুধবার ডোনাল্ড ট্রাম্পকে বলতে শোনা গিয়েছিল, মোদি একজন মহান ব্যক্তি। তিনি ট্রাম্পকে লাইক (পছন্দ) করেন।

তারপর তাকে হাসতে হাসতে এও বলতে শোনা যায়, আমি চাই না আপনি অন্য কোনোভাবে ‘লাইক’ শব্দটাকে ব্যবহার করুন। আমি তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার নষ্ট করতে চাই না।

একই সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্টকে দাবি করতে শোনা যায়, রাশিয়ার কাছ থেকে তেল না কেনার আশ্বাস দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

এই প্রসঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেছিলেন, আপনারা জানেন এমনটা (তেল কেনা বন্ধ করার প্রসঙ্গে) হঠাৎই করা সম্ভব নয়। এর জন্য একটা প্রক্রিয়া রয়েছে যা শিগগিরই সম্পন্ন হবে।

ভারতের জন্য সমস্যা

এদিকে ট্রাম্পের এই দাবির পর ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রশ্ন উঠেছে যে নরেন্দ্র মোদির সরকার কি সত্যিই এমন কোনো আশ্বাস দিয়েছে?

ট্রাম্পের এই বক্তব্যের কারণে ভারতে, মোদি সরকারকে দেশের ভেতরে আক্রমণের মুখে পড়তে হয়েছে। শুধু তাই নয়, অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন ভারতের কোনো নীতিগত পরিবর্তনের ঘোষণা কি এবার থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প করছেন?

ভারতের বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী বৃহস্পতিবার এক্স প্লাটফর্মে (সাবেক টুইটার)-এ একটা পোস্টে উল্লেখ করেন, প্রধানমন্ত্রী মোদি ট্রাম্পকে ভয় পাচ্ছেন। আমরা ট্রাম্পকে রাশিয়ার কাছ থেকে তেল না কেনার সিদ্ধান্ত নিতে এবং সে বিষয়ে ঘোষণা করতে দিচ্ছি।

উপেক্ষা করা সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রী অভিনন্দন বার্তা পাঠান। অর্থমন্ত্রীর যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শার্ম এল-শেখে যাননি এবং অপারেশন সিন্দুর নিয়ে ট্রাম্পের দাবির বিরোধিতা করেননি, অভিযোগের সুরে বলেন তিনি।

তবে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান করা বা সে প্রসঙ্গে চুপ থাকা কিন্তু এত সহজ নয়।

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সাপ্তাহিক সংবাদ সম্মেলনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের দাবি সম্পর্কিত প্রশ্নের জবাব দেন।

জয়সওয়াল বলেন, আমি যতদূর জানি, প্রধানমন্ত্রী মোদি ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মধ্যে কোনো আলোচনা হয়নি।

এর আগে রণধীর জয়সওয়াল আরেকটা বিবৃতি দিয়েছিলেন, যেখানে তিনি জানিয়েছিলেন যে ভারত তার ভোক্তাদের স্বার্থের কথা মাথায় রেখে এনার্জি ইম্পোর্ট বা জ্বালানি আমদানি সংক্রান্ত নীতি তৈরি করে।

কিন্তু তা সত্ত্বেও শুক্রবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে আবারো একই দাবি করতে শোনা যায়। তিনি আরও একবার উল্লেখ করেছেন, ভারত আর রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে না।

এদিকে, ভারত কিন্তু সরাসরি বলেনি যে ডোনাল্ড ট্রাম্প ভুল বলছেন। রাশিয়ার কাছ থেকে তেল আমদানি বন্ধ করার কোনো আশ্বাসও ভারত দেয়নি।

এই বিষয়ে অজয় শ্রীবাস্তব বলেছেন, ট্রাম্প এমন এক সময় এই দাবি করছেন যখন ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে কথা চলছে।

স্বাভাবিকভাবেই যুক্তরাষ্ট্র একটা শক্তিশালী দেশ। তাই মার্কিন প্রেসিডেন্ট যদি কিছু বলেন, তাহলে ভারতের মতো দেশকে তার জবাব দিতে গেলে অনেক সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। তবে আমি মনে করি, জবাব দেওয়ার বিষয়ে ভারতের এখন একটু স্পষ্টতা রাখা উচিত।

রাশিয়া কিন্তু ইরান নয়

রাশিয়া থেকে তেল আমদানি বন্ধ করার বিষয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প যা দাবি করেছেন, সেই সংক্রান্ত ভিডিও এক্স-এ রিপোস্ট করে ভারতের সাবেক বিদেশ সচিব কানওয়াল সিব্বল লিখেছেন, এদের সঙ্গে মোকাবিলা করার ক্ষেত্রে এটাই সমস্যা। ট্রাম্প বিভ্রান্ত করেন। নিজের মতো করে কথার মানে করে নেন।

প্রসঙ্গত, প্রেসিডেন্ট হিসেবে তার প্রথম মেয়াদেই ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরান থেকে তেল আমদানি বন্ধ করার জন্য ভারতের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছিলেন। কিন্তু ইরানকে রাশিয়ার সঙ্গে তুলনা করা যায় না। স্নায়ুযুদ্ধের সময় থেকে ঐতিহাসিকভাবেই রাশিয়া ভারতের অংশীদার।

ওয়াশিংটনে অবস্থিত ‘উইলসন সেন্টার’-এর সাউথ এশিয়া ইনস্টিটিউট-এর পরিচালক মাইকেল কুগেলম্যান দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনীতির নিবিড় পর্যবেক্ষক। 

তিনি লিখেছেন, ট্রাম্প দাবি করেছেন যে মোদি তাকে রাশিয়া থেকে তেল আমদানি বন্ধ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। কিন্তু এটা বিশ্বাস করা কঠিন।

মার্কিন চাপের পর ভারত ইরান থেকে তেল আমদানি বন্ধ করে দেয়। কিন্তু ইরান রাশিয়ার মতো ঘনিষ্ঠ বন্ধু নয় এবং তখন ভারতের কাছে বিকল্প সরবরাহকারী ছিল, যা এখন আর নেই।

বিশ্লেষকদের অনেকে মনে করেন, ট্রাম্প যেভাবে জনসমক্ষে কথা বলছেন সেটা কিন্তু এই পুরো বিষয়কে আরো জটিল করে তুলছে।

নিরুপমা সুব্রামানিয়ান পাকিস্তানে ‘হিন্দু’র সংবাদদাতা ছিলেন। তিনিও আন্তর্জাতিক রাজনীতির একজন নিবিড় পর্যবেক্ষক।

তার কথায়, ট্রাম্প এভাবে কথা বলছেন কিন্তু ভারত রাশিয়া থেকে তেল আমদানি বন্ধ করতে চাইলে, তারা তা নিজেরাই করবে। ভারত কৌশলগত স্বায়ত্তশাসনের কথা বলে থাকে। তাই, কেউ যদি প্রকাশ্যে ভারতকে বলে যে আপনি কোনো নির্দিষ্ট দেশ থেকে বিশেষ পণ্য কেনা বন্ধ করুন, তাহলে তা যে কোনো সার্বভৌম দেশের জন্য অস্বস্তিকর পরিস্থিতি তৈরি হবে।

ভারতের বাড়তে থাকা দ্বিধা

নিরুপমা সুব্রামানিয়ান বলেন, আমি বিশ্বাস করি, ট্রাম্প শুধু ভারতকে আঘাত করছেন না, আন্তর্জাতিকভাবে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করেছেন তিনি। তার প্রথম মেয়াদকে মাথায় রেখে এটা অনুমান করা সম্ভব হয়নি যে তিনি এতটা যেতে পারেন।

ট্রাম্প এমন সব কাজ করছেন যা ডিপ্লোম্যাটিক প্র্যাকটিসের (কূটনৈতিক অনুশীলনে) ক্ষেত্রে দেখা যায় না। প্রতি দ্বিতীয় বা তৃতীয় দিনে ভারত সম্পর্কে তিনি কিছু না কিছু বলতে থাকেন, যার জবাব দেওয়া ভারতের পক্ষে সহজ না।

গত সাত দশক ধরে ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে সম্পর্ক মজবুত ও স্থিতিশীল। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্করও বলেছিলেন যে গত ৫০ বছরের বৈশ্বিক রাজনীতিতে দুই দেশের সম্পর্ক স্থিতিশীল রয়েছে।

কোল্ড ওয়ারের সময়, ভারত নিজেকে জোট নিরপেক্ষ বলে অভিহিত করত। তবে ১৯৭১ সালে যুদ্ধের সময় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানকে সমর্থন করেছিল। সেই সময় সোভিয়েত ইউনিয়নের সঙ্গে ভারতের ঘনিষ্ঠতা আরও বেড়েছিল।

গত তিন দশকে রাশিয়ার সঙ্গে মহাকাশ, পরমাণু শক্তি এবং প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ভারতের সহযোগিতা বেড়েছে।

এদিকে, সাম্প্রতিক দশকগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গেও ভারতের সম্পর্কের উন্নতি হয়েছে। এর ফলে প্রতিরক্ষা বিষয়ে রাশিয়ার ওপর ভারতের নির্ভরতা কমতে থাকে।

প্রসঙ্গত, গত অর্থবর্ষে (যা চলতি বছরের ৩১শে শে মার্চ শেষ হয়েছে) ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে বাণিজ্য রেকর্ড ৬৮ দশমিক ৭ বিলিয়ন (৬৮৭০ কোটি) ডলারে পৌঁছেছে। স্পষ্টতই, ভারত আরও বেশি আমদানি করেছে।

মোট ৬৮ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্যের মধ্যে ভারতের মাত্র ৪ দশমিক ৯ বিলিয়ন (৪৯০ কোটি) ডলার মূল্যের রফতানি করেছে।

ভারতে রাশিয়ার বিনিয়োগের মধ্যে রয়েছে তেল, গ্যাস, ফার্মা, ব্যাংকিং, রেলওয়ে এবং ইস্পাত। রাশিয়ায় তেল, গ্যাস ও ওষুধ শিল্পেও ভারতের বিনিয়োগ রয়েছে। ভারত রাশিয়ার কাছ থেকে আন্তর্জাতিক বাজারের চেয়ে রাশিয়া থেকে সস্তায় তেল পায়। তবে দামের পার্থক্য প্রতিনিয়ত কমছে।

ব্লুমবার্গ-এর প্রতিবেদন অনুসারে, ১৫ই অক্টোবর পর্যন্ত, ভারত রাশিয়া থেকে বেঞ্চমার্ক ক্রুডের চেয়ে প্রতি ব্যারেলে আড়াই ডলার কমে তেল পাচ্ছিল। তবে ২০২৩ সালে এই পার্থক্য ব্যারেল প্রতি ২৩ ডলারেরও বেশি ছিল।

বেঞ্চমার্ক ক্রুড অয়েল হলো অপরিশোধিত তেলের একটা স্ট্যান্ডার্ড বা রেফারেন্স গ্রেড যা অন্যান্য তেল এবং তেল-ভিত্তিক পণ্যের মূল্য নির্ধারণের জন্য ব্যবহার করা হয়।

কার পক্ষে থাকলে উপকার হবে?

ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি আইসিআরএ তথ্য অনুসারে, চলতি বছরের মার্চ মাসে শেষ হওয়া গত আর্থিকবর্ষে রাশিয়ার অপরিশোধিত তেলের ওপর ছাড় হ্রাসের কারণে, তেল কেনার ক্ষেত্রে ভারত মাত্র ৩ দশমিক ৮ বিলিয়ন (৩৮০ কোটি) ডলার সাশ্রয় করেছে।

অন্যদিকে, রফতানির দিক থেকে ভারতের কাছে রফতানি বাজার হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। গত বছর ভারত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ৮৭ বিলিয়ন (৮৭০০ কোটি) ডলারের পণ্য বিক্রি করেছে।

নিরুপমা সুব্রামানিয়ান জানিয়েছেন, ভারতের জন্য বিষয়টা মোটেই সহজ নয়।

মোদি যদি রাশিয়া থেকে তেল কেনা অব্যাহত রাখেন তাহলে তা সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক অংশীদার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের অবনতি করবে। আর তিনি যদি ওই তেল কেনা বন্ধ করে দেন, তাহলে রাশিয়ার সঙ্গে যে পুরনো বন্ধুত্ব রয়েছে, তার ওপর থেকে আস্থা কমে যাবে, বলেন তিনি।

ব্লুমবার্গ ইকোনমিক্স-এর তথ্য বলছে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্ধারিত শুল্কের কারণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রফতানি ৫২ শতাংশ হ্রাস হতে পারে এবং তা মাঝারি মেয়াদে ভারতের জিডিপি শূন্য দশমিক ৮ শতাংশ হ্রাস করতে পারে।

স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড হিসাব অনুযায়ী, ভারত যদি রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধ করে দেয় তবে বার্ষিক আমদানি বিল চার বিলিয়ন ডলার থেকে ৬ দশমিক ৫ বিলিয়ন (৬৫০ কোটি) ডলার হয়ে যেতে পারে।

অজয় শ্রীবাস্তব বলেছেন, এই অর্থবছরের এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত ভারত রাশিয়া থেকে ১৯ দশমিক ৮ বিলিয়ন (১৯৮০ কোটি) ডলার মূল্যের তেল আমদানি করেছে। গত বছরের এই একই সময়ে, ভারত রাশিয়া থেকে ২২ দশমিক ৩ (২২৩০ কোটি) বিলিয়ন ডলার মূল্যের তেল আমদানি করেছিল। অর্থাৎ, রাশিয়া থেকে তেল আমদানি গত বছরের তুলনায় ইতোমধ্যে ১১ দশমিক ২ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।

অন্যদিকে গত বছরের তুলনায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে ভারতের তেল আমদানি দ্বিগুণ হয়েছে। গত বছরের এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত ভারত যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২ দশমিক ৮ বিলিয়ন (২৮০ কোটি) ডলার মূল্যের অপরিশোধিত তেল আমদানি করেছিল, তবে এই বছরের এপ্রিল থেকে আগস্ট মাস পর্যন্ত সময়ে তা বেড়ে পাঁচ বিলিয়ন ডলার দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ ৭৮ দশমিক ৬ শতাংশ বেড়েছে।

অর্থাৎ ভারত যুক্তরাষ্ট্র থেকে তেল আমদানি বাড়িয়েছে এবং রাশিয়া থেকে আমদানির পরিমাণ কমেছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও ট্রাম্প খুশি নন এবং এটাই ভারতকে দ্বিধার দ্বন্দ্বের মধ্যে ফেলে দিয়েছে।

কুশল/সাএ

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পাঠকের মন্তব্য:

BD24LIVE.COM
bd24live.com is not only a online news portal. We are a family and work together for giving the better news around the world. We are here to give a nice and colorful media for Bangladesh and for the world. We are always going fast and get the live news from every each corner of the country. What ever the news we reached there and with our correspondents go there who are worked for bd24live.com.
BD24Live.com © ২০২০ | নিবন্ধন নং- ৩২
Developed by | EMPERORSOFT
এডিটর ইন চিফ: আমিরুল ইসলাম আসাদ
বাড়ি#৩৫/১০, রোড#১১, শেখেরটেক, ঢাকা ১২০৭
ই-মেইলঃ [email protected]
ফোনঃ (০২) ৫৮১৫৭৭৪৪
নিউজ রুমঃ ০৯৬০৩২০২৪৩৪
মফস্বল ডেস্কঃ ০১৫৫২৫৯২৫০২
বার্তা প্রধানঃ ০৯৬০৩১৫৭৭৪৪
ইমেইলঃ [email protected]