• ঢাকা
  • ঢাকা, মঙ্গলবার, ২০ মে, ২০২৫
  • শেষ আপডেট ২ মিনিট পূর্বে
নিউজ ডেস্ক
বিডি২৪লাইভ, ঢাকা
প্রকাশিত : ২০ মে, ২০২৫, ০৮:৪১ সকাল

স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি তৈরি করছে গবেষণাধর্মী ও আন্তর্জাতিক মানের গ্র্যাজুয়েট

ছবি: সংগৃহীত

‘উই ব্রিং আউট দ্য বেস্ট ইন ইউ’ এই স্লোগানে ঢাকার সিদ্ধেশ্বরীতে উচ্চশিক্ষার আধুনিক বিদ্যাপীঠ হিসেবে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ২০০২ সালে বাংলাদেশ সরকার থেকে ইউনিভার্সিটির সনদ পেয়ে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে। বর্তমানে ঢাকার স্বাধীনতা সরণি ও এভিনিউ-০৫, ব্লক-এইচ, গ্রিন মডেল টাউন, মান্ডা-মুগদা, ওয়ার্ড ও থানা-ডেমরা, জেলা-ঢাকায় নির্মাণাধীন স্থায়ী ক্যাম্পাসে স্বল্প পরিসরে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা শুরু করেছে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বর্তমানে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে উপাচার্যের দায়িত্বে রয়েছেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রফেসর ড. মনিরুজ্জামান।

স্থায়ী ক্যাম্পাস
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের একটি উল্লেখযোগ্য সাফল্য হচ্ছে, বর্তমানে ঢাকার স্বাধীনতা সরণি ও এভিনিউ-০৫, ব্লক-এইচ, গ্রিন মডেল টাউন, মান্ডা-মুগদা, ওয়ার্ড ও থানা-ডেমরা, জেলা-ঢাকায় নির্মাণাধীন স্থায়ী ক্যাম্পাসে স্বল্প পরিসরে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের নির্দেশনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পাঠদান কার্যক্রম শুরু করেছে।

এই ক্যাম্পাসে প্রবেশ করলেই শিক্ষার্থীদের মধ্যে চলে আসবে অন্যরকম একটা প্রশান্তি ও স্বস্তি। চারদিকে সবুজের সমারোহ, বিশুদ্ধ বাতাস। এতে করে আর ক্যাম্পাসের পরিবেশ ব্যাখ্যা করার অপেক্ষা রাখে না। একটা আধুনিক, যুগোপযোগী এবং গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়ের যত রকমের অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা শিক্ষার্থীদের শিক্ষা গ্রহণের জন্য থাকা দরকার তার সবটুকুই থাকবে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এই নতুন ক্যাম্পাসে। ইউনিভারসিটি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, খুব দ্রুতই স্থায়ী ক্যাম্পাসের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হবে।

অনুষদ, বিভাগ ও প্রোগ্রামগুলো
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ ৫টি অনুষদের অধীনে ১৪টি বিভাগ নিয়ে এর শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। বর্তমানে দৃষ্টিনন্দন গ্রিন সিটি ক্যাম্পাস, শিক্ষার গুণগত মান ও পরিবেশ, শিক্ষা প্রদান সংক্রান্ত সব ধরনের কর্মদক্ষতা রয়েছে এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের। এখানে রয়েছে উচ্চশিক্ষায় সর্বোচ্চ ডিগ্রিপ্রাপ্ত কর্মদক্ষ এক ঝাঁক আধুনিক তরুণ ও যোগ্য শিক্ষক। শিক্ষকমণ্ডলীর মধ্যে রয়েছেন ইমেরিটাস অধ্যাপকসহ ২৭ জন পিএইচডি ডিগ্রিধারী শিক্ষক ও ২০৫ জন পূর্ণকালীন শিক্ষক। এছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, মালয়েশিয়া, জাপানসহ বেশ কয়েকটি দেশের প্রায় ৩০ শিক্ষক খণ্ডকালীন পাঠদানের মধ্য দিয়ে ডিজিটাল শিক্ষাদান পদ্ধতি এবং বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সব শর্ত পূরণ করে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ব্যাপকভাবে সুনাম অর্জন করেছে বিশ্ববিদ্যালয়টি।

এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ, বিজ্ঞান অনুষদ, কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, আইন অনুষদ এবং প্রকৌশলী অনুষদের অধীনে ১৪টি বিভাগে ২৯টি স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রদানকারী প্রোগ্রাম চালু রয়েছে। প্রোগ্রামগুলো হচ্ছে- ব্যাচেলর অব আর্কিটেকচার, বিএসসি ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, বিএসসি ইন ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং, বিএসসি ইন কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, এমএসসি ইন কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, মাস্টার ইন কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন, ব্যাচেলার অব এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স, এমএসসি ইন এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স, বিএসসি ইন মাইক্রোবায়োলজি, এমএস ইন মাইক্রোবায়োলজি, ব্যাচেলর অব ফার্মেসি, মাস্টার অব ফার্মেসি, ব্যাচেলর অব ল’, মাস্টার অব ল’, ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, মাস্টার অব সায়েন্স ইন বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ব্যাচেলর অব আর্টস ইন ইংলিশ, মাস্টার অব আর্টস ইন ইংলিশ, মাস্টার অব আর্টস ইন ইংলিশ (প্রিলিমিনারি ও ফাইনাল), বিএসএস ইন ইকোনমিক্স, এমএসএস ইন ইকোনমিক্স, বিএসএস ইন জার্নালিজম ফর ইলেকট্রনিক অ্যান্ড প্রিন্ট মিডিয়া, এমএসএস ইন জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ, ব্যাচেলর অব আর্টস ইন ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া, মাস্টার অব আর্টস ইন ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া, ব্যাচেলর অব পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, মাস্টার অব পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন। এছাড়াও ইউজিসির- অনুমোদিত প্রোগ্রাম থিয়েটার স্টাডিজ, এপ্লাইড নিউট্রিশন অ্যান্ড ফুড টেকনোলজি, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি, স্টামফোর্ড ইন্সটিটিউট অন এডিকশন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশনের অধীনে মাস্টার অব এডিকশন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন স্টাডিজ প্রোগ্রামটি চালু করা হচ্ছে। এছাড়াও জাপানি ল্যাংগুয়েজ কোর্স এবং চাইনিজ ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্সগুলো এখানে চলমান রয়েছে। এ প্রতিষ্ঠান থেকে ডিগ্রিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা যেন প্রতিযোগিতায় নিজেদের চৌকস প্রমাণ করতে পারে সেজন্য শুরু থেকে মানসম্পন্ন শিক্ষার ওপর গুরুত্ব দিয়ে আসছে প্রতিষ্ঠানটি। মধ্যবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্ত থেকে আসা মেধাবী শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষা প্রদানের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে চালু আছে স্কলারশিপ সুবিধা।

অত্যাধুনিক ল্যাব ও লাইব্রেরি সুবিধা
তাত্ত্বিক পড়াশোনার পাশাপাশি ব্যবহারিক শিক্ষাটাও যেন সর্বোচ্চ মানসম্মতভাবে হয়, সে জন্য স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে ইতোমধ্যে স্থাপন করা রয়েছে ৩৭টি সুসজ্জিত বিভাগভিত্তিক ল্যাব। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক ল্যাব, ফার্মেসি ও মাইক্রোবায়োলজি ল্যাব, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ল্যাব, কম্পিউটার সায়েন্স ল্যাব এবং ১০টি আর্কিটেকচার ডিজাইন ও স্টুডিও ল্যাব। এছাড়া ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া ডিপার্টমেন্টের ৫টি ভিডিও এডিটিং প্যানেলসহ ৮টি প্রফেশনাল ক্যামেরা রয়েছে।

শিক্ষার্থীদের ব্যবহারের জন্য ৫টি লাইব্রেরিতে রয়েছে ৪৮ হাজার বই এবং সাড়ে ৫ হাজার জার্নাল-ম্যাগাজিন। এ ছাড়া রয়েছে গবেষণা প্রতিবেদন, বিশ্বকোষ, অভিধান, হ্যান্ডবুক, ম্যানুয়েল ও এনজিও প্রকাশনা এবং ইলেকট্রনিক সম্পদের (ই-রিসোর্স) বিশাল সম্ভার।

গবেষণা ও প্রকাশনা
পাঠদানের পাশাপাশি এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গবেষণার কাজও চলছে সমানতালে। উচ্চশিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নের জন্য স্থাপন করা হয়েছে রিসার্চ সেন্টার (SURC)। এই রিসার্চ সেন্টারের অধীনে তথ্যপ্রযুক্তি, পরিবেশ এবং জৈব চিকিৎসা বিজ্ঞানসহ বিভিন্ন বিষয়ের উপরে গবেষণা কার্যক্রম চলছে। এই রিসার্চ সেন্টারের মাধ্যমে গবেষকদের গবেষণাকর্ম পর্যবেক্ষণ করা এবং তা পরবর্তীতে সংশোধিত আকারে জার্নাল হিসেবে প্রকাশ করার ব্যবস্থা করা হয়। এ ছাড়া গবেষণা কার্যক্রমের উন্নয়নের জন্য আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি রয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষক, গবেষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বিনিময় চুক্তি রয়েছে। ইতোমধ্যে অ্যালপার ডজার (এডি) সায়েন্টিফিক ইনডেক্স র‍্যাংকিং-২০২৪-এ বিশ্বসেরা গবেষকদের তালিকায় স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের বিভিন্ন বিভাগের মোট ৪৬ শিক্ষক স্থান পেয়েছেন। এই ইউনিভার্সিটিতে ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল (আইকিউএসি) গঠনের মাধ্যমে শিক্ষার অভ্যন্তরীণ গুণগত মানোন্নয়নের বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। হায়ার এডুকেশন কোয়ালিটি এনহেন্সমেন্ট প্রোগ্রামের আওতায় স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ আইকিউএসির কার্যক্রম শুরু করেছিল। বাংলাদেশের ১৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ৩টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এই প্রজেক্টের অধীনে প্রথম কাজ শুরু করে। তার মধ্যে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ অন্যতম। এছাড়াও এই বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়মিতভাবে প্রতি বিভাগে সেলফ অ্যাসেসমেন্ট কমিটির উদ্যোগে মানসম্পন্ন শিক্ষার জন্য সচেতনতা বৃদ্ধি শীর্ষক কর্মশালার আয়োজন করা হয়, এই কর্মশালায় ইউজিসির কোয়ালিটি এস্যুরেন্স বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত থেকে প্রশিক্ষণ পরিচালনা করেন। এছাড়াও স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির প্রতিটি অনুষদ এবং বিভাগ থেকে নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে জার্নাল। শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের গবেষণা প্রবন্ধ নিয়মিত প্রকাশ হচ্ছে দেশি ও আন্তর্জাতিক জার্নালে।

সাফল্য
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের অন্যতম রিসার্চ এবং ক্যারিয়ার ওরিয়েন্টেড বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে এবং মানসম্পন্ন শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা, আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষার বিস্তারের স্বীকৃতি হিসেবে কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র‌্যাংকিং ২০২৫-এ ১৪তম এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি রয়েছে ৬ষ্ঠ স্থানে। কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র‌্যাংকিং ২০২৪-এ দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ১৫তম এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ৭ম স্থানে ছিল স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ।

নেদারল্যান্ডসের একাডেমিক প্রকাশনা সংস্থা ‘এলসভিয়ের’ সাইটেশন ডাটাবেজ স্কোপাস ২০১৪ সালে ১৫০টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও বেশ কিছু গবেষণা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি জরিপ পরিচালনা করে, এই জরিপে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ সম্মিলিতভাবে ২৪তম স্থান এবং বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ৪র্থ স্থান অর্জন করে। ২০২৪ সাল পর্যন্ত স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করে ৩৫ হাজার ৮২৯ শিক্ষার্থী দেশ ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মেধার স্বাক্ষর রেখে যাচ্ছে। বর্তমানে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশে প্রায় চার হাজার শিক্ষার্থী অধ্যায়নরত রয়েছে।

প্রতিষ্ঠাতা
বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী প্রয়াত প্রফেসর ড. এমএ হান্নান ফিরোজ এবং বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ও সমাজসেবক সদ্যপ্রায়ত মিসেস ফাতিনাজ ফিরোজ- গ্লোবাল স্ট্যান্ডার্ড এডুকেশনের কনসেপ্ট নিয়ে ২০০২ সালে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক বিশ্ববিদ্যালয়ের সনদ লাভ করার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা প্রদানের মূলমন্ত্র ও ‘উই ব্রিং আউট দ্য বেস্ট ইন ইউ’ এই স্লোগান নিয়ে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ নামে তাদের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে। বর্তমানে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ড. ফারাহনাজ ফিরোজ।

সালাউদ্দিন/সাএ

বিডি২৪লাইভ ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পাঠকের মন্তব্য:

BD24LIVE.COM
bd24live.com is not only a online news portal. We are a family and work together for giving the better news around the world. We are here to give a nice and colorful media for Bangladesh and for the world. We are always going fast and get the live news from every each corner of the country. What ever the news we reached there and with our correspondents go there who are worked for bd24live.com.
BD24Live.com © ২০২০ | নিবন্ধন নং- ৩২
Developed by | EMPERORSOFT
এডিটর ইন চিফ: আমিরুল ইসলাম আসাদ
বাড়ি#৩৫/১০, রোড#১১, শেখেরটেক, ঢাকা ১২০৭
ই-মেইলঃ info@bd24live.com
ফোনঃ (০২) ৫৮১৫৭৭৪৪
নিউজ রুমঃ ০৯৬০৩২০২৪৩৪
মফস্বল ডেস্কঃ ০১৫৫২৫৯২৫০২
বার্তা প্রধানঃ ০৯৬০৩১৫৭৭৪৪
ইমেইলঃ office.bd24live@gmail.com